শিরোনামঃ
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা জবাব চীনের, ১০৪ শতাংশের জবাবে মার্কিন পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ শেখ হাসিনাসহ পরিবারের ১৬ কোটি টাকা জব্দের নির্দেশ এবার মায়ের ভূমিকায় দেখা যাবে দীপিকাকে বাংলাদেশকে দেয়া ট্রানজিট সুবিধা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে যা বললেন রণধীর জয়সওয়াল বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা থার্ড টেম্পল কী? ইহুদিরা কেন আল আকসার জায়গায় থার্ড টেম্পল নির্মাণ করতে চায়? যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত মিশরের সশস্ত্র বাহিনী! বিয়ের প্রলোভনে শারীরিক সম্পর্ক: প্রচলিত আইন চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট চট্টগ্রামে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিকারী আরও ৪৪ জন গ্রেফতার সোনালী ব্যাংকের ঋণ জালিয়াতি: সাবেক এমডিসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

টাঙ্গাইলের সখীপুরে মাছ ধরা উৎসব

#
news image

জেলার সখীপুরে মাছ ধরা উৎসব পালন করা হয়েছে। বুধবার স্থানীয় সৌখিন মৎস্য শিকারীদের উদ্যোগে দিনব্যাপী জাল দিয়ে মাছ ধরার এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।   

উপজেলার বড়চওনা ইউনিয়নের নামদারপুর ফাজিল মাদ্রাসা সংলগ্ন একটি পুকুরে স্থানীয় সৌখিন মৎস্য শিকারী সমবায় সমিতির সদস্যরা জালপ্রতি দেড় হাজার টাকা করে টিকেট কিনে এই উৎসব পালন করেন। শতাধিক মৎস্য শিকারী ওই পুকুরে ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাছ ধরেন।

মাছ ধরার এই ব্যতিক্রমী উৎসব দেখতে বিভিন্ন গ্রামের শতশত নারী-পুরুষ সেখানে ভীড় করেন। এতে উৎসবের জনপদে পরিণত হয় এলাকাটি। লোকজন উৎসবের আমেজে মাছ শিকার দেখেন। জালেও ধরা পড়ে নানান প্রজাতির মাছ। পানিতে জাল টেনে হৈ-হুল্লোড় আর উল্লাস করে মাছ ধরেন শিকারীরা। এ সময় চিরচেনা গ্রামবাংলার অপরূপ এক সৌন্দর্যময় দৃশ্যের সৃষ্টি হয়।

সখীপুর উপজেলা সৌখিন মৎস্য শিকারী সমবায় সমিতির সভাপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আমাদের সমিতিতে সদস্য রয়েছে ১০ হাজার। তারা প্রত্যেকেই সৌখিন মৎস্য শিকারী। খালে, বিলে, নদী-নালায় আমরা টিকেট কিনে মাছ শিকার করে থাকি। এটি আমাদের পেশা নয়, নেশা। আমরা মাছ ধরে বিক্রি করি না।

তিনি আরও বলেন, দেশীয় প্রজাতির বিভিন্ন মাছ হারিয়ে যেতে বসেছে। কারণ হিসেবে চায়না জালকে দায়ী করেন তিনি। সংগঠনের উদ্যোগে চায়না জাল বন্ধের আন্দোলনও চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানান তিনি।

জেলা প্রতিবেদক

২১ ডিসেম্বর, ২০২৩,  3:41 PM

news image

জেলার সখীপুরে মাছ ধরা উৎসব পালন করা হয়েছে। বুধবার স্থানীয় সৌখিন মৎস্য শিকারীদের উদ্যোগে দিনব্যাপী জাল দিয়ে মাছ ধরার এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।   

উপজেলার বড়চওনা ইউনিয়নের নামদারপুর ফাজিল মাদ্রাসা সংলগ্ন একটি পুকুরে স্থানীয় সৌখিন মৎস্য শিকারী সমবায় সমিতির সদস্যরা জালপ্রতি দেড় হাজার টাকা করে টিকেট কিনে এই উৎসব পালন করেন। শতাধিক মৎস্য শিকারী ওই পুকুরে ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাছ ধরেন।

মাছ ধরার এই ব্যতিক্রমী উৎসব দেখতে বিভিন্ন গ্রামের শতশত নারী-পুরুষ সেখানে ভীড় করেন। এতে উৎসবের জনপদে পরিণত হয় এলাকাটি। লোকজন উৎসবের আমেজে মাছ শিকার দেখেন। জালেও ধরা পড়ে নানান প্রজাতির মাছ। পানিতে জাল টেনে হৈ-হুল্লোড় আর উল্লাস করে মাছ ধরেন শিকারীরা। এ সময় চিরচেনা গ্রামবাংলার অপরূপ এক সৌন্দর্যময় দৃশ্যের সৃষ্টি হয়।

সখীপুর উপজেলা সৌখিন মৎস্য শিকারী সমবায় সমিতির সভাপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আমাদের সমিতিতে সদস্য রয়েছে ১০ হাজার। তারা প্রত্যেকেই সৌখিন মৎস্য শিকারী। খালে, বিলে, নদী-নালায় আমরা টিকেট কিনে মাছ শিকার করে থাকি। এটি আমাদের পেশা নয়, নেশা। আমরা মাছ ধরে বিক্রি করি না।

তিনি আরও বলেন, দেশীয় প্রজাতির বিভিন্ন মাছ হারিয়ে যেতে বসেছে। কারণ হিসেবে চায়না জালকে দায়ী করেন তিনি। সংগঠনের উদ্যোগে চায়না জাল বন্ধের আন্দোলনও চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানান তিনি।