পরিবেশের প্রতি দায়িত্ব পালনে সড়কে দুই হাজার মেহগনি গাছ  লাগিয়েছেন সাংবাদিক আব্দুর রহমান

#
news image

মহেশপুর উপজেলা ফতেপুর ইউনিয়নের কৃষ্ণচন্দ্রপুর-ফতেপুর বাইপাস সড়কের দুই ধারে সারি সারি দাড়িয়ে আছে দুই হাজার মেহগনি গাছ। প্রায় দুই কিলোমিটার রাস্তার ধারে লাগানো গাছ গুলো পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার পাশা-পাশি রাস্তায় চলাচল করা পথচারিদের ছায়া দিয়ে রাখে।

২০১৮সালে এ রাস্তার দু-পাশে গাছ গুলো লাগিয়েছেন মহেশপুরের সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী আরডিসির নির্বাহী প্রধান আব্দুর রহমান। লাগানো গাছগুলো বয়স এখন চার বছরেরও বেশি। প্রায় সব গাছগুলোয় বেঁচে আছে। রাস্তার ধারে গাছ লাগিয়ে ভূয়সী প্রশংসা ও আলোচনায় এসেছেন মানবাধিকার কর্মী আব্দুর রহমান।  

দীর্ঘ কর্ম জীবনে তিনি পরিবেশের দায়িত্ব পালনে সামাজিক বনায়ন প্রকল্পের আওতায় যশোর অঞ্চলের সাথে কাজ করেছেন। মহেশপুর উপজেলার বারো মেসে ব্রীজ থেকে বজরাপুর পর্যন্ত মেইন রাস্তার দুই ধারের গাছ, খালিশপুরের গোয়ালহুদা থেকে ফতেপুর বকনদিয়া, হাসাদহ-মহেশপুর সড়কের একতারপুর থেকে বেগমপুর পর্যন্ত ও মহেশপুর-চৌগাছা সড়কের বেলেমাঠ বাজার থেকে নওদাগ্রাম মেইন সড়কের দুই ধারে সামাজিক বনায়ন তৈরী যে গাছ লাগানো হয়েছিল সেই গাছ গুলো পরিচর্চা ও রক্ষাণাবেক্ষন করেছেন আব্দুর রহমান। 

আব্দুর রহমান বলেন, পরিবেশের প্রতি মানুষের দায়িত্ব রয়েছে। সেই দায়িত্ব বোধ থেকে প্রায় দুই কিলো রাস্তায় ২হাজার মেহগনি গাছ লাগিয়েছি। সবুজে ঝলমল গাছগুলো ইতোমধ্যে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার পাশা-পাশি পথচারিদের ছায়া দিচ্ছেন। দীর্ঘ কর্মজীবনের বেশিভাগ সময় বৃক্ষরোপনের সাথে নিজেকে জড়িয়ে পরিবেশের প্রতি নিজের দায়িত্ব পালন করেছি।  

হোসাইন আহম্মেদ, মহেশপুর (ঝিনাইদহ)

০৬ জুন, ২০২৩,  12:04 AM

news image

মহেশপুর উপজেলা ফতেপুর ইউনিয়নের কৃষ্ণচন্দ্রপুর-ফতেপুর বাইপাস সড়কের দুই ধারে সারি সারি দাড়িয়ে আছে দুই হাজার মেহগনি গাছ। প্রায় দুই কিলোমিটার রাস্তার ধারে লাগানো গাছ গুলো পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার পাশা-পাশি রাস্তায় চলাচল করা পথচারিদের ছায়া দিয়ে রাখে।

২০১৮সালে এ রাস্তার দু-পাশে গাছ গুলো লাগিয়েছেন মহেশপুরের সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী আরডিসির নির্বাহী প্রধান আব্দুর রহমান। লাগানো গাছগুলো বয়স এখন চার বছরেরও বেশি। প্রায় সব গাছগুলোয় বেঁচে আছে। রাস্তার ধারে গাছ লাগিয়ে ভূয়সী প্রশংসা ও আলোচনায় এসেছেন মানবাধিকার কর্মী আব্দুর রহমান।  

দীর্ঘ কর্ম জীবনে তিনি পরিবেশের দায়িত্ব পালনে সামাজিক বনায়ন প্রকল্পের আওতায় যশোর অঞ্চলের সাথে কাজ করেছেন। মহেশপুর উপজেলার বারো মেসে ব্রীজ থেকে বজরাপুর পর্যন্ত মেইন রাস্তার দুই ধারের গাছ, খালিশপুরের গোয়ালহুদা থেকে ফতেপুর বকনদিয়া, হাসাদহ-মহেশপুর সড়কের একতারপুর থেকে বেগমপুর পর্যন্ত ও মহেশপুর-চৌগাছা সড়কের বেলেমাঠ বাজার থেকে নওদাগ্রাম মেইন সড়কের দুই ধারে সামাজিক বনায়ন তৈরী যে গাছ লাগানো হয়েছিল সেই গাছ গুলো পরিচর্চা ও রক্ষাণাবেক্ষন করেছেন আব্দুর রহমান। 

আব্দুর রহমান বলেন, পরিবেশের প্রতি মানুষের দায়িত্ব রয়েছে। সেই দায়িত্ব বোধ থেকে প্রায় দুই কিলো রাস্তায় ২হাজার মেহগনি গাছ লাগিয়েছি। সবুজে ঝলমল গাছগুলো ইতোমধ্যে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার পাশা-পাশি পথচারিদের ছায়া দিচ্ছেন। দীর্ঘ কর্মজীবনের বেশিভাগ সময় বৃক্ষরোপনের সাথে নিজেকে জড়িয়ে পরিবেশের প্রতি নিজের দায়িত্ব পালন করেছি।