নভোচারী ছাড়া চাঁদে মহাকাশযান পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র
নাগরিক অনলাইন ডেস্ক
০১ ডিসেম্বর, ২০২৩, 8:40 PM
নভোচারী ছাড়া চাঁদে মহাকাশযান পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র
অযাপোলো মিশনের ৫০ বছরেরও বেশি সময় পর ফের চাঁদে মহকাশযান পাঠাবে মার্কিন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রোবোটিক। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জন থর্নটন এতথ্য জানিয়েছেন।জন থর্নটন জানান, আগামী ২৪ ডিসেম্বর মহাকাশযানটি উৎক্ষেপণের কথা রয়েছে।
পেরেগ্রিন নামের মহাকাশযানটিতে কোনো নভোচারী না থাকায় এটি সয়ংক্রিয়ভাবে চন্দ্রপৃষ্টে অবতরণ করত পারে। পিটসবার্গে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রোবোটিকের প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জন থর্নটন বলেন, ‘নাসার আর্টেমিস মানব মিশনের জন্য চাঁদের পরিবেশ বোঝার জন্য যন্ত্রপাতি বহন করবে এই যানটি।
আমরা এখানে যা করার চেষ্টা করছি তার একটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো কম ব্যয়ে চাঁদের পৃষ্ঠে উৎক্ষেপণ এবং অবতরণের চেষ্টা করা। চাঁদের পৃষ্ঠে যাওয়া আমাদের প্রায় অর্ধেক মিশন সফল হয়েছে। সুতরাং, এটি অবশ্যই একটি বড় চ্যালেঞ্জ। আমি এর প্রতিটি পর্যায়ে রোমাঞ্চিত হচ্ছি।’
থর্নটন বলেন, ‘ভলকান সেন্টার নামে ইউএলএ শিল্প গ্রুপের নতুন রকেটের উদ্বোধনী ফ্লাইটে ফ্লোরিডা থেকে ২৪ ডিসেম্বর এটি উৎক্ষেপণের কথা রয়েছে। তারপর যানটি চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছাতে কয়েক দিন সময় নেবে। তবে, অবতরণের চেষ্টার আগে ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে, যাতে লক্ষ্যস্থলে আলোর অবস্থা ঠিক থাকে।’
থর্নটন আরও বলেন, মানব হস্তক্ষেপ ছাড়াই স্বয়ংক্রিয়ভাবে এটি পরিচালিত হবে। তবে, কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে পর্যবেক্ষণ করা হবে।’ বেশ কয়েক বছর আগে নাসা সিএলপিএস নামে একটি কর্মসূচির অধীনে মার্কিন বেসরকারি কোম্পানিগুলোকে চাঁদে বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও প্রযুক্তি পাঠাতে অনুমোদন দেয়।
বেসরকারি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তির কারণ চন্দ্রাভিযান খাতে অর্থনীতির বিকাশ ঘটানো এবং কম খরচে পরিবহণ পরিষেবা দেওয়া।
নাগরিক অনলাইন ডেস্ক
০১ ডিসেম্বর, ২০২৩, 8:40 PM
অযাপোলো মিশনের ৫০ বছরেরও বেশি সময় পর ফের চাঁদে মহকাশযান পাঠাবে মার্কিন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রোবোটিক। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জন থর্নটন এতথ্য জানিয়েছেন।জন থর্নটন জানান, আগামী ২৪ ডিসেম্বর মহাকাশযানটি উৎক্ষেপণের কথা রয়েছে।
পেরেগ্রিন নামের মহাকাশযানটিতে কোনো নভোচারী না থাকায় এটি সয়ংক্রিয়ভাবে চন্দ্রপৃষ্টে অবতরণ করত পারে। পিটসবার্গে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রোবোটিকের প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জন থর্নটন বলেন, ‘নাসার আর্টেমিস মানব মিশনের জন্য চাঁদের পরিবেশ বোঝার জন্য যন্ত্রপাতি বহন করবে এই যানটি।
আমরা এখানে যা করার চেষ্টা করছি তার একটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো কম ব্যয়ে চাঁদের পৃষ্ঠে উৎক্ষেপণ এবং অবতরণের চেষ্টা করা। চাঁদের পৃষ্ঠে যাওয়া আমাদের প্রায় অর্ধেক মিশন সফল হয়েছে। সুতরাং, এটি অবশ্যই একটি বড় চ্যালেঞ্জ। আমি এর প্রতিটি পর্যায়ে রোমাঞ্চিত হচ্ছি।’
থর্নটন বলেন, ‘ভলকান সেন্টার নামে ইউএলএ শিল্প গ্রুপের নতুন রকেটের উদ্বোধনী ফ্লাইটে ফ্লোরিডা থেকে ২৪ ডিসেম্বর এটি উৎক্ষেপণের কথা রয়েছে। তারপর যানটি চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছাতে কয়েক দিন সময় নেবে। তবে, অবতরণের চেষ্টার আগে ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে, যাতে লক্ষ্যস্থলে আলোর অবস্থা ঠিক থাকে।’
থর্নটন আরও বলেন, মানব হস্তক্ষেপ ছাড়াই স্বয়ংক্রিয়ভাবে এটি পরিচালিত হবে। তবে, কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে পর্যবেক্ষণ করা হবে।’ বেশ কয়েক বছর আগে নাসা সিএলপিএস নামে একটি কর্মসূচির অধীনে মার্কিন বেসরকারি কোম্পানিগুলোকে চাঁদে বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও প্রযুক্তি পাঠাতে অনুমোদন দেয়।
বেসরকারি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তির কারণ চন্দ্রাভিযান খাতে অর্থনীতির বিকাশ ঘটানো এবং কম খরচে পরিবহণ পরিষেবা দেওয়া।