শিরোনামঃ
প্লাস্টিক-পলিথিনের ব্যবহার: নিজের ক্ষতির কথা নিজেদেরই ভাবতে হবে সর্বোচ্চ দুর্নীতি পাসপোর্ট, বিআরটিএ এবং আইনশৃঙ্খলায়!  দক্ষিণ ভারতের জনপ্রিয় অভিনেত্রীর লাশ উদ্ধার  প্রথমবার হকির যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশ  বাংলাদেশে সন্ত্রাসী হামলার ঝুঁকি নিয়ে ভ্রমণ সতর্কতা যুক্তরাজ্যের প্রধান উপদেষ্টা কাল সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন হাইকমিশনে হামলা পূর্ব-পরিকল্পিত বলে ধারণা হয়: ফখরুল বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে: প্রণয় ভার্মা 'এক বিজয় করেছো, আরেক বিজয় আসবে’, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে প্রধান উপদেষ্টা প্রথমবার ট্র্যাভেল পাস নিয়ে সেন্ট মার্টিন গেলেন ৬৫৩ পর্যটক

চীনের বৈদ্যুতিক যান নির্মাতা বানাবেন উড়ন্ত গাড়ি

#
news image

 চীনের নামকরা বৈদ্যুতিক যান নির্মাতা এক্সপেং কম্পানিরই আরেকটি কারখানা চালু হলো—এক্সপেং অ্যারোট। সেখানেই তৈরি করা হবে নতুন মডেলের উড়ন্ত গাড়ি। প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, উড়ন্ত এই গাড়ির থাকবে দুটি মডিউল—গ্রাউন্ড ও এয়ার মডিউল। চাকা লাগানো অবস্থায় গ্রাউন্ড মডিউল চলবে রাস্তায়।

আবার এয়ার মডিউল এটাকে উড়িয়ে নেবে আকাশে। এক্সপেংয়ের নতুন কারখানাটি হবে এক লাখ ৮০ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে। কম্পানি জানিয়েছে, ‘ল্যান্ড এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার’ নামের উড়ন্ত গাড়ির জন্য শুধু এয়ার মডিউল তৈরি হবে এখানে। বছরে ১০ হাজার ইউনিট মডিউল উৎপাদনের কথা মাথায় রেখেই চলছে কারখানাটির নির্মাণকাজ।

এক্সপেং অ্যারোটের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিউ মিংছুয়ান বলেন, ‘কাজ শেষ হওয়ার পর এই কারখানায় বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য যুক্ত হবে। প্রথমত, এই মডিউলের খরচটা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। দ্বিতীয়ত, এর দক্ষতা বাড়ানো যাবে এবং উৎপাদনের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে।

অর্থাৎ আমরা সবচেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে গ্রাহককে পণ্য সরবরাহ করতে পারব।’ গত সেপ্টেম্বরেই পরীক্ষামূলক ফ্লাইট সম্পন্ন করেছে ল্যান্ড এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার। এই বছরের শেষ নাগাদ প্রাক-বিক্রয় শুরুর কথা রয়েছে। এক্সপেং অ্যারোটের মূল্য প্রায় ২০ লাখ ইউয়ান বা দুই লাখ ৮০ হাজার ৫২০ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।

ব্যক্তিগত ব্যবহারের বাইরেও এক্সপেংয়ের এ ধরনের মডুলার উড়ন্ত গাড়ি ব্যবহৃত হতে পারে জরুরি উদ্ধারকাজ বা দর্শনীয় স্থানে ভ্রমণের কাজে। ছিউ মিংছুয়ান আরো বলেন, ‘আগে বিমান চালনা শিখতে অনেক সময় লাগত। আমাদের এই উড়ন্ত গাড়ি চালানো মাত্র পাঁচ মিনিটেই শেখা যাবে। তিন দিনেই যে কেউ এতে অভিজ্ঞ হয়ে উঠতে পারবে।

একটি স্টিক দিয়েই এটি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। নিজে পরিচালনা করতে না জানলেও গাড়িটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে উড়তে পারবে।’ স্বল্প উচ্চতার আকাশ অর্থনীতির কোনো সুযোগই হাতছাড়া করতে রাজি নয় কুয়াংচৌ।

এখানকার প্রশাসনিক কর্মকর্তারা বলেছেন, কুয়াংচৌতে উড়ন্ত যান সংশ্লিষ্ট ৫০টিরও বেশি প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেগুলো নিরলসভাবে চালিয়ে যাচ্ছে অল্প উচ্চতার আকাশ অর্থনীতির বিকাশে উন্নয়ন ও গবেষণার কাজ।

নাগরিক নিউজ ডেস্ক

২৭ নভেম্বর, ২০২৪,  1:48 AM

news image

 চীনের নামকরা বৈদ্যুতিক যান নির্মাতা এক্সপেং কম্পানিরই আরেকটি কারখানা চালু হলো—এক্সপেং অ্যারোট। সেখানেই তৈরি করা হবে নতুন মডেলের উড়ন্ত গাড়ি। প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, উড়ন্ত এই গাড়ির থাকবে দুটি মডিউল—গ্রাউন্ড ও এয়ার মডিউল। চাকা লাগানো অবস্থায় গ্রাউন্ড মডিউল চলবে রাস্তায়।

আবার এয়ার মডিউল এটাকে উড়িয়ে নেবে আকাশে। এক্সপেংয়ের নতুন কারখানাটি হবে এক লাখ ৮০ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে। কম্পানি জানিয়েছে, ‘ল্যান্ড এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার’ নামের উড়ন্ত গাড়ির জন্য শুধু এয়ার মডিউল তৈরি হবে এখানে। বছরে ১০ হাজার ইউনিট মডিউল উৎপাদনের কথা মাথায় রেখেই চলছে কারখানাটির নির্মাণকাজ।

এক্সপেং অ্যারোটের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিউ মিংছুয়ান বলেন, ‘কাজ শেষ হওয়ার পর এই কারখানায় বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য যুক্ত হবে। প্রথমত, এই মডিউলের খরচটা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। দ্বিতীয়ত, এর দক্ষতা বাড়ানো যাবে এবং উৎপাদনের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে।

অর্থাৎ আমরা সবচেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে গ্রাহককে পণ্য সরবরাহ করতে পারব।’ গত সেপ্টেম্বরেই পরীক্ষামূলক ফ্লাইট সম্পন্ন করেছে ল্যান্ড এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার। এই বছরের শেষ নাগাদ প্রাক-বিক্রয় শুরুর কথা রয়েছে। এক্সপেং অ্যারোটের মূল্য প্রায় ২০ লাখ ইউয়ান বা দুই লাখ ৮০ হাজার ৫২০ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।

ব্যক্তিগত ব্যবহারের বাইরেও এক্সপেংয়ের এ ধরনের মডুলার উড়ন্ত গাড়ি ব্যবহৃত হতে পারে জরুরি উদ্ধারকাজ বা দর্শনীয় স্থানে ভ্রমণের কাজে। ছিউ মিংছুয়ান আরো বলেন, ‘আগে বিমান চালনা শিখতে অনেক সময় লাগত। আমাদের এই উড়ন্ত গাড়ি চালানো মাত্র পাঁচ মিনিটেই শেখা যাবে। তিন দিনেই যে কেউ এতে অভিজ্ঞ হয়ে উঠতে পারবে।

একটি স্টিক দিয়েই এটি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। নিজে পরিচালনা করতে না জানলেও গাড়িটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে উড়তে পারবে।’ স্বল্প উচ্চতার আকাশ অর্থনীতির কোনো সুযোগই হাতছাড়া করতে রাজি নয় কুয়াংচৌ।

এখানকার প্রশাসনিক কর্মকর্তারা বলেছেন, কুয়াংচৌতে উড়ন্ত যান সংশ্লিষ্ট ৫০টিরও বেশি প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেগুলো নিরলসভাবে চালিয়ে যাচ্ছে অল্প উচ্চতার আকাশ অর্থনীতির বিকাশে উন্নয়ন ও গবেষণার কাজ।