বোতামের সূত্র ধরে হনুফা আক্তার হত্যা কান্ডের রহস্য উন্মোচন
এস এম মনিরুল ইসলাম, সাভার
১৪ এপ্রিল, ২০২৩, 7:59 PM
বোতামের সূত্র ধরে হনুফা আক্তার হত্যা কান্ডের রহস্য উন্মোচন
সাভারের বিরুলিয়ায় এক নারীকে হত্যার অভিযোগে তাঁর ভাইকে আটক করেছে সাভার মডেল থানা পুলিশ।
পুলিশ দাবি করছে, হনুফা আক্তার নামে ওই নারীর লাশ পড়েছিল বিছানায়, পাশেই মেঝেতে ছিল একটি বোতাম। ওই বোতামের সূত্র ধরেই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করা হয়েছে।
নিহত হনুফা বেগম সাভারের বিরুলিয়া বাগ্নীবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। গ্রেপ্তার মোহাম্মদ আলী (৪২) তাঁর ছোট ভাই। ফকিরবাড়ি এলাকার পটু ফকিরের ছেলে তিনি।
গত বৃহস্পতিবার বিকেল চারটার দিকে বিরুলিয়ায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয় বলে সাভার মডেল থানার উপরিদর্শক (এসআই) মো. দিদার হোসেন জানান।
শুক্রবার দুপুরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ক্রাইম, অপস্ এন্ড ট্রাফিক (উত্তর) এর আব্দুল্লাহীল কাফী বলেন, ‘সম্পত্তির লোভে হনুফার ছোট ভাই মোহাম্মদ আলী বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাস রোধ করে হত্যা করেছেন। মেঝেতে পড়ে থাকা বোতাম থেকেই আসামিকে শনাক্ত করা হয়। পরে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে মোহাম্মদ আলী সব স্বীকার করেন। আজ তাঁকে আদালতে পাঠানো হবে।’ হনুফা আক্তার হত্যার ঘটনায় তাহার স্বামী হারুন অর রশিদ তুষার বাদী হয়ে সাভার মডেল থানায় ১৩/০৪/০২৩ ইং তাং এ মামলা করেন। যার নং-৪৪, ধারা-৩০২/৩৪ পেনাল কোড দায়ের করেন।
নিহতের স্বামীর বরাত দিয়ে তিনি আরও বলেন,গত বুধবার রাতে মসজিদে তারাবিহ নামাজ পড়া শেষে বাড়ি ফিরে বিছানার ওপর স্ত্রী হনুফার মরদেহ দেখতে পেয়ে আশপাশে লোকজনকে খবর দেন। তবে ঘরে কোনো জিনিসপত্র খোয়া যায়নি। হনুফা বেগমের এক পায়ে সমস্যা ছিল। তিনি ঠিকমতো হাঁটতে পারতেন না।
রাত ১১টার দিকে বিরুলিয়ায় নিজের বাড়ি থেকে হনুফা বেগমের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় অজ্ঞাতদের আসামি করে সাভার মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছেন হানুফার স্বামী।
এস এম মনিরুল ইসলাম, সাভার
১৪ এপ্রিল, ২০২৩, 7:59 PM
সাভারের বিরুলিয়ায় এক নারীকে হত্যার অভিযোগে তাঁর ভাইকে আটক করেছে সাভার মডেল থানা পুলিশ।
পুলিশ দাবি করছে, হনুফা আক্তার নামে ওই নারীর লাশ পড়েছিল বিছানায়, পাশেই মেঝেতে ছিল একটি বোতাম। ওই বোতামের সূত্র ধরেই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করা হয়েছে।
নিহত হনুফা বেগম সাভারের বিরুলিয়া বাগ্নীবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। গ্রেপ্তার মোহাম্মদ আলী (৪২) তাঁর ছোট ভাই। ফকিরবাড়ি এলাকার পটু ফকিরের ছেলে তিনি।
গত বৃহস্পতিবার বিকেল চারটার দিকে বিরুলিয়ায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয় বলে সাভার মডেল থানার উপরিদর্শক (এসআই) মো. দিদার হোসেন জানান।
শুক্রবার দুপুরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ক্রাইম, অপস্ এন্ড ট্রাফিক (উত্তর) এর আব্দুল্লাহীল কাফী বলেন, ‘সম্পত্তির লোভে হনুফার ছোট ভাই মোহাম্মদ আলী বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাস রোধ করে হত্যা করেছেন। মেঝেতে পড়ে থাকা বোতাম থেকেই আসামিকে শনাক্ত করা হয়। পরে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে মোহাম্মদ আলী সব স্বীকার করেন। আজ তাঁকে আদালতে পাঠানো হবে।’ হনুফা আক্তার হত্যার ঘটনায় তাহার স্বামী হারুন অর রশিদ তুষার বাদী হয়ে সাভার মডেল থানায় ১৩/০৪/০২৩ ইং তাং এ মামলা করেন। যার নং-৪৪, ধারা-৩০২/৩৪ পেনাল কোড দায়ের করেন।
নিহতের স্বামীর বরাত দিয়ে তিনি আরও বলেন,গত বুধবার রাতে মসজিদে তারাবিহ নামাজ পড়া শেষে বাড়ি ফিরে বিছানার ওপর স্ত্রী হনুফার মরদেহ দেখতে পেয়ে আশপাশে লোকজনকে খবর দেন। তবে ঘরে কোনো জিনিসপত্র খোয়া যায়নি। হনুফা বেগমের এক পায়ে সমস্যা ছিল। তিনি ঠিকমতো হাঁটতে পারতেন না।
রাত ১১টার দিকে বিরুলিয়ায় নিজের বাড়ি থেকে হনুফা বেগমের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় অজ্ঞাতদের আসামি করে সাভার মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছেন হানুফার স্বামী।