রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

#
news image

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার উৎখাত ও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। একই সঙ্গে আদালত পলাতক সব আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।

বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুল ইসলামের আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার (সাইবার ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড অপারেশন্স) মো. এনামুল হক। আদালত চার্জশিটটি গ্রহণ করে পেনাল কোডের ১২১, ১২১(ক) ও ১২৪(ক) ধারায় পরোয়ানা জারি করেন। গ্রেপ্তার তামিল সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১১ সেপ্টেম্বর দিন নির্ধারণ করা হয়েছে।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’-এর একটি জুম মিটিংয়ে শেখ হাসিনাসহ অনেকে অংশগ্রহণ করেন। মিটিংয়ে তিনি তার নেতাকর্মীদের উদ্দেশে রাষ্ট্রবিরোধী বক্তব্য দেন এবং বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে উৎখাতের নির্দেশ দেন। এই বক্তব্য পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

এর আগে ২০২৫ সালের ২৭ মার্চ সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার মো. এনামুল হক একই আদালতে শেখ হাসিনাসহ ৭৩ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। পরে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯৬ ধারায় অনুমোদন নিয়ে তদন্তের দায়িত্ব পান তিনি। তদন্ত শেষে আসামির সংখ্যা বাড়িয়ে ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।

নাগরিক সংবাদ অনলাইন

১৪ আগস্ট, ২০২৫,  8:57 PM

news image

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার উৎখাত ও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। একই সঙ্গে আদালত পলাতক সব আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।

বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুল ইসলামের আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার (সাইবার ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড অপারেশন্স) মো. এনামুল হক। আদালত চার্জশিটটি গ্রহণ করে পেনাল কোডের ১২১, ১২১(ক) ও ১২৪(ক) ধারায় পরোয়ানা জারি করেন। গ্রেপ্তার তামিল সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১১ সেপ্টেম্বর দিন নির্ধারণ করা হয়েছে।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’-এর একটি জুম মিটিংয়ে শেখ হাসিনাসহ অনেকে অংশগ্রহণ করেন। মিটিংয়ে তিনি তার নেতাকর্মীদের উদ্দেশে রাষ্ট্রবিরোধী বক্তব্য দেন এবং বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে উৎখাতের নির্দেশ দেন। এই বক্তব্য পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

এর আগে ২০২৫ সালের ২৭ মার্চ সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার মো. এনামুল হক একই আদালতে শেখ হাসিনাসহ ৭৩ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। পরে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯৬ ধারায় অনুমোদন নিয়ে তদন্তের দায়িত্ব পান তিনি। তদন্ত শেষে আসামির সংখ্যা বাড়িয়ে ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।