মালিকদের রমরমা ব্যবসা - ঝুঁকিতে পথচারী

#
news image

নওগাঁর পত্নীতলায় অনুমোদন ছাড়াই প্রায় অর্ধশতাধিক করাত মালিক মূল রাস্তার উপর ট্রাক লোড- আনলোড, পরিবেশের ছাড়পত্র ও সরকারের অনুমোদন ছাড়াই রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে। যার ফলে সাধারণ পথচারীরা যেমন ঝুঁকিতে যাতায়াত করে তেমনি সরকারও হারাচ্ছে মোটা অংকের রাজস্ব। 

স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের প্রভাব ও সংশিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রয়োজনীয় নজরদারি না থাকায় পত্নীতলা উপজেলার ঠুকনিপাড়া থেকে ১৪ বিজিবি ক্যাম্প পর্যন্ত গড়ে উঠেছে এসব সমিল বা করাত কল। এসব স’মিল এর কারণে উজার হচ্ছে বনজ ও ফলজসহ নানান প্রজাতির গাছ। যার ফলে হুমকির মূখে পড়েছে। 

অপরদিকে নজিপুর পৌরসভার নজিপুর টু ধামইরহাট, নজিপুর টু সাপাহার, নজিপুর টু মহাদেবপুর ও নজিপুর টু বদলগাছি রোর্ডে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় মূল রাস্তায় ট্রাক লোড- আনলোড করা অবস্থায়। তাছাড়া পত্নীতলার প্রাণ কেন্দ্র নজিপুর বাসস্ট্যান্ডের সকল রাস্তা অটো- চার্জার ও ব্যাটারী চালিত ভ্যানের দখলে। এছাড়াও আরো দেখা যায় নজিপুর বাসস্ট্যান্ডের ধামইরহাট মূল রোর্ডের উপর ধান মাড়াই করা মেশিনসহ বিভিন্ন মেশিনারিজ সরজ্ঞাম তৈরী করা।

অপরদিকে নজিপুর পৌরসভার বিরুদ্ধে সড়ক ও জনপদ বিভাগ ( সওজ ) এর জায়গায় লিজ দেবার অভিযোগ উঠেছে। নজিপুর বাসস্ট্যান্ড এর মধ্যে ফুটপাতের দোকানপাট লিজ দিয়ে নিয়মিত চাঁদা আদায় করছে নজিপুর পৌরসভা। 

এবিষয়ে পৌর মেয়র আলহাজ্ব রেজাউল কবীর চৌধুরী ( বাবু ) বলেন, সারা দেশে পৌরসভার মধ্যে যেসব ফুটপাতের দোকানপাট হয় সেগুলো বিশেষ করে অধিকাংশগুলোরই পৌরসভার মাধ্যমে টেন্ডারের মাধ্যমে লিজ দেওয়া হয়। আমাদের এখানেও অতীতেও হয়েছে এখনো হচ্ছে।

পত্নীতলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা: রুমানা আফরোজ বলেন, যদি কেউ লিখিত ভাবে অভিযোগ করে তাহলে বিধি মোতাবেক তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

জামিল আহম্মেদ, পত্নীতলা ( নওগাঁ )

০২ মার্চ, ২০২৩,  6:53 PM

news image

নওগাঁর পত্নীতলায় অনুমোদন ছাড়াই প্রায় অর্ধশতাধিক করাত মালিক মূল রাস্তার উপর ট্রাক লোড- আনলোড, পরিবেশের ছাড়পত্র ও সরকারের অনুমোদন ছাড়াই রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে। যার ফলে সাধারণ পথচারীরা যেমন ঝুঁকিতে যাতায়াত করে তেমনি সরকারও হারাচ্ছে মোটা অংকের রাজস্ব। 

স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের প্রভাব ও সংশিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রয়োজনীয় নজরদারি না থাকায় পত্নীতলা উপজেলার ঠুকনিপাড়া থেকে ১৪ বিজিবি ক্যাম্প পর্যন্ত গড়ে উঠেছে এসব সমিল বা করাত কল। এসব স’মিল এর কারণে উজার হচ্ছে বনজ ও ফলজসহ নানান প্রজাতির গাছ। যার ফলে হুমকির মূখে পড়েছে। 

অপরদিকে নজিপুর পৌরসভার নজিপুর টু ধামইরহাট, নজিপুর টু সাপাহার, নজিপুর টু মহাদেবপুর ও নজিপুর টু বদলগাছি রোর্ডে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় মূল রাস্তায় ট্রাক লোড- আনলোড করা অবস্থায়। তাছাড়া পত্নীতলার প্রাণ কেন্দ্র নজিপুর বাসস্ট্যান্ডের সকল রাস্তা অটো- চার্জার ও ব্যাটারী চালিত ভ্যানের দখলে। এছাড়াও আরো দেখা যায় নজিপুর বাসস্ট্যান্ডের ধামইরহাট মূল রোর্ডের উপর ধান মাড়াই করা মেশিনসহ বিভিন্ন মেশিনারিজ সরজ্ঞাম তৈরী করা।

অপরদিকে নজিপুর পৌরসভার বিরুদ্ধে সড়ক ও জনপদ বিভাগ ( সওজ ) এর জায়গায় লিজ দেবার অভিযোগ উঠেছে। নজিপুর বাসস্ট্যান্ড এর মধ্যে ফুটপাতের দোকানপাট লিজ দিয়ে নিয়মিত চাঁদা আদায় করছে নজিপুর পৌরসভা। 

এবিষয়ে পৌর মেয়র আলহাজ্ব রেজাউল কবীর চৌধুরী ( বাবু ) বলেন, সারা দেশে পৌরসভার মধ্যে যেসব ফুটপাতের দোকানপাট হয় সেগুলো বিশেষ করে অধিকাংশগুলোরই পৌরসভার মাধ্যমে টেন্ডারের মাধ্যমে লিজ দেওয়া হয়। আমাদের এখানেও অতীতেও হয়েছে এখনো হচ্ছে।

পত্নীতলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা: রুমানা আফরোজ বলেন, যদি কেউ লিখিত ভাবে অভিযোগ করে তাহলে বিধি মোতাবেক তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।