জয়পুরহাটে গর্ভবতী স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদন্ড

#
news image

জয়পুরহাটের ক্ষেতলালের রসুলপুর গ্রামের গর্ভবতী স্ত্রী লাইলী বেগমকে হত্যা দায়ে স্বামী জুয়েল কে মৃত্যুডন্ডাদেশ ও পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ১২টায় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-২য় আদালতের বিচারক মো: আব্বাস উদ্দীন এ রায় প্রদান করেন।

মামলার বিবরনে জানা যায়, দাম্পত্য কলহের জেরে ২০০৭ সালের ২৩শে জুলাই রাতে জুয়েল তার ৭ মাসের গর্ভবতী স্ত্রী লাইলী বেগম কে যৌতুকের দাবিতে এলোপাতাড়ি মারপিট করলে ঘটনাস্থলেই লাইলী বেগম নিহত হন। ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে তার স্ত্রী আত্মহত্যা করেছে বলে জুয়েল প্রচার করতে থাকে। এতে সন্দেহ হলে এলাকা বাসী পুলিশকে খবর দেয়। বিষয়টি বুঝতে পেরে জুয়েল কৌশলে পালিয়ে যায়। পর দিন নিহতের বড় বোন রাবেয়া খাতুন ২০০৭ সালে ২৪শে জুলাই ক্ষেতলাল থানায় এ হত্যা মামলা দায়ের করেন। জয়পুরহাট জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট নৃপেন্দ্রনাথ মন্ডল রায় বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, দীর্ঘ শুনানি শেষে ওই যুবককে  মৃত্যুডন্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।

মামলার অপর দুই আসামি লিলি বেগম ও আবদুল জলিল কে হত্যাকান্ডের সংশ্লিষ্টতা না পওয়ায় আদালত তাদের খালাস প্রদান করেন।

আহসান হাবীব আরমান, জয়পুরহাট

২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩,  6:07 PM

news image

জয়পুরহাটের ক্ষেতলালের রসুলপুর গ্রামের গর্ভবতী স্ত্রী লাইলী বেগমকে হত্যা দায়ে স্বামী জুয়েল কে মৃত্যুডন্ডাদেশ ও পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ১২টায় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-২য় আদালতের বিচারক মো: আব্বাস উদ্দীন এ রায় প্রদান করেন।

মামলার বিবরনে জানা যায়, দাম্পত্য কলহের জেরে ২০০৭ সালের ২৩শে জুলাই রাতে জুয়েল তার ৭ মাসের গর্ভবতী স্ত্রী লাইলী বেগম কে যৌতুকের দাবিতে এলোপাতাড়ি মারপিট করলে ঘটনাস্থলেই লাইলী বেগম নিহত হন। ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে তার স্ত্রী আত্মহত্যা করেছে বলে জুয়েল প্রচার করতে থাকে। এতে সন্দেহ হলে এলাকা বাসী পুলিশকে খবর দেয়। বিষয়টি বুঝতে পেরে জুয়েল কৌশলে পালিয়ে যায়। পর দিন নিহতের বড় বোন রাবেয়া খাতুন ২০০৭ সালে ২৪শে জুলাই ক্ষেতলাল থানায় এ হত্যা মামলা দায়ের করেন। জয়পুরহাট জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট নৃপেন্দ্রনাথ মন্ডল রায় বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, দীর্ঘ শুনানি শেষে ওই যুবককে  মৃত্যুডন্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।

মামলার অপর দুই আসামি লিলি বেগম ও আবদুল জলিল কে হত্যাকান্ডের সংশ্লিষ্টতা না পওয়ায় আদালত তাদের খালাস প্রদান করেন।