শিরোনামঃ
প্লাস্টিক-পলিথিনের ব্যবহার: নিজের ক্ষতির কথা নিজেদেরই ভাবতে হবে সর্বোচ্চ দুর্নীতি পাসপোর্ট, বিআরটিএ এবং আইনশৃঙ্খলায়!  দক্ষিণ ভারতের জনপ্রিয় অভিনেত্রীর লাশ উদ্ধার  প্রথমবার হকির যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশ  বাংলাদেশে সন্ত্রাসী হামলার ঝুঁকি নিয়ে ভ্রমণ সতর্কতা যুক্তরাজ্যের প্রধান উপদেষ্টা কাল সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন হাইকমিশনে হামলা পূর্ব-পরিকল্পিত বলে ধারণা হয়: ফখরুল বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে: প্রণয় ভার্মা 'এক বিজয় করেছো, আরেক বিজয় আসবে’, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে প্রধান উপদেষ্টা প্রথমবার ট্র্যাভেল পাস নিয়ে সেন্ট মার্টিন গেলেন ৬৫৩ পর্যটক

পূর্বত্রুতার জের ধরে যশোরে যুবককে মারপিটের ঘটনায় মামলা

#
news image

পূর্বশত্রুতার জের ধরে যশোর সদরের কচুয়া নতুন বাজারে হৃদয় (১৭) নামে এক যুবককে মারপিটের ঘটনায় কোতয়ালি থানায় মামলা হয়েছে। আহত যুবক হৃদয়ের পিতা কচুয়া স্কুল পাড়ার গোলাম কাদের পাড়ের ছেলে মামুন পাড় (৪০) রোববার ৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত নামা কয়েকজনের নামে মামলা করেন। মামলার আসামিরা হচ্ছে কচুয়ার (নতুন বাজার) মেহের আলীর ছেলে বুকারি (২৩) একই গ্রামের আঃ হাইয়ের ছেলে ইব্রাহিম (২৫) আব্দুল হকের ছেলে তুফান (২০) জাফরের ছেলে ইসমাইল হোসেন (২০) আনছার আলীর ছেলে ইকরামুল (২৩) গহরের ছেলে হেলাল (২০) ও গনি মোল্লার ছেলে খালিদ (২২)।

মামলায় মামুন পাড় বলেন, আসামিরা সংঘবদ্ধ অপরাধ চক্র, সন্ত্রাসী ও কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য। এলাকায় ছিনতাই চাঁদাবাজি, মাদক সেবন ও মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপরাধ মূলক কর্মকান্ড করে বেড়ায়। আসামিদের সাথে এলাকার সামাজিক অবস্থান নিয়ে পূর্ব শত্রুতা ও দ্ধন্দ চলে আসছে।

এরই ধারাবাহিকতায় আসামিরা আমার ও আমার ছেলে হৃদয়কে মারপিট খুন জখম করার জন্য বিভিন্ন ভাবে ষড়যন্ত্র করে আসছিলো। ১৩ ফেব্রুয়ারি রাতে হৃদয় কচুয়া বাজারে ওয়াজ মাহফিল শুনতে যায়। ওয়াজ মাহফিল শোনার সময় আসামিরা আমার ছেলে হৃদয়কে পাশে ধরে নিয়ে পূর্ব শত্রুতার কারণে পরিকল্পিত ভাবে খুন করার উদ্দেশ্যে ধারালো অস্ত্র দিয়ে মারপিট করে অবৈধ ভাবে আটকে রাখে। লোকমুখে খবর শুনে আমি ও আমার ভাই আলমগীর হোসেন ওই রাতে কচুয়া নতুন বাজার মিন্টুর দোকানের সামনে যায়।

আমার স্কুল পড়–য়া ছেলেকে আহত অবস্থায় দেখে ছেড়ে দিতে বলি। এতে আসামিরা ক্ষিপ্ত হয়ে খুন জখম করার উদ্দেশ্য আক্রমন করে। আসামি বুকারি আমাকে জাপ্টিয়ে ধরে। আসামি ইব্রাহিম খুন করার উদ্দেশ্য জিআই পাইপ দিয়ে আমার মুখে আঘাত করে গুরুত্বর জখম করে। এতে আমার তিনটি দাঁত নড়ে যায়। আমার ভাই আলমগীর হোসেন ঠেকাতে গেলে তাকেও মারপিট করে জখম করা হয়। এ সময় আসামিরা আমার জামার পকেট থেকে ১৫ শ টাকা নিয়ে নেয়। আহতদের চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে গেলে আসামিরা হত্যার হুমকি দিযে চলে যায়। মামলার তদন্ত কর্মকার্তা এস আই মহিউদ্দিন জানান, মামলা এখনো হাতে পায়নি। পেলে আসামি আটক করতে অভিযান চালাবো।

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩,  10:45 AM

news image

পূর্বশত্রুতার জের ধরে যশোর সদরের কচুয়া নতুন বাজারে হৃদয় (১৭) নামে এক যুবককে মারপিটের ঘটনায় কোতয়ালি থানায় মামলা হয়েছে। আহত যুবক হৃদয়ের পিতা কচুয়া স্কুল পাড়ার গোলাম কাদের পাড়ের ছেলে মামুন পাড় (৪০) রোববার ৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত নামা কয়েকজনের নামে মামলা করেন। মামলার আসামিরা হচ্ছে কচুয়ার (নতুন বাজার) মেহের আলীর ছেলে বুকারি (২৩) একই গ্রামের আঃ হাইয়ের ছেলে ইব্রাহিম (২৫) আব্দুল হকের ছেলে তুফান (২০) জাফরের ছেলে ইসমাইল হোসেন (২০) আনছার আলীর ছেলে ইকরামুল (২৩) গহরের ছেলে হেলাল (২০) ও গনি মোল্লার ছেলে খালিদ (২২)।

মামলায় মামুন পাড় বলেন, আসামিরা সংঘবদ্ধ অপরাধ চক্র, সন্ত্রাসী ও কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য। এলাকায় ছিনতাই চাঁদাবাজি, মাদক সেবন ও মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপরাধ মূলক কর্মকান্ড করে বেড়ায়। আসামিদের সাথে এলাকার সামাজিক অবস্থান নিয়ে পূর্ব শত্রুতা ও দ্ধন্দ চলে আসছে।

এরই ধারাবাহিকতায় আসামিরা আমার ও আমার ছেলে হৃদয়কে মারপিট খুন জখম করার জন্য বিভিন্ন ভাবে ষড়যন্ত্র করে আসছিলো। ১৩ ফেব্রুয়ারি রাতে হৃদয় কচুয়া বাজারে ওয়াজ মাহফিল শুনতে যায়। ওয়াজ মাহফিল শোনার সময় আসামিরা আমার ছেলে হৃদয়কে পাশে ধরে নিয়ে পূর্ব শত্রুতার কারণে পরিকল্পিত ভাবে খুন করার উদ্দেশ্যে ধারালো অস্ত্র দিয়ে মারপিট করে অবৈধ ভাবে আটকে রাখে। লোকমুখে খবর শুনে আমি ও আমার ভাই আলমগীর হোসেন ওই রাতে কচুয়া নতুন বাজার মিন্টুর দোকানের সামনে যায়।

আমার স্কুল পড়–য়া ছেলেকে আহত অবস্থায় দেখে ছেড়ে দিতে বলি। এতে আসামিরা ক্ষিপ্ত হয়ে খুন জখম করার উদ্দেশ্য আক্রমন করে। আসামি বুকারি আমাকে জাপ্টিয়ে ধরে। আসামি ইব্রাহিম খুন করার উদ্দেশ্য জিআই পাইপ দিয়ে আমার মুখে আঘাত করে গুরুত্বর জখম করে। এতে আমার তিনটি দাঁত নড়ে যায়। আমার ভাই আলমগীর হোসেন ঠেকাতে গেলে তাকেও মারপিট করে জখম করা হয়। এ সময় আসামিরা আমার জামার পকেট থেকে ১৫ শ টাকা নিয়ে নেয়। আহতদের চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে গেলে আসামিরা হত্যার হুমকি দিযে চলে যায়। মামলার তদন্ত কর্মকার্তা এস আই মহিউদ্দিন জানান, মামলা এখনো হাতে পায়নি। পেলে আসামি আটক করতে অভিযান চালাবো।