জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় উন্নত দেশগুলিকে আরো অর্থ প্রদান করতে হবে : পরিবেশমন্ত্রী

#
news image

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, জলবায়ু প্রশমন ও অভিযোজনের মধ্যে ভারসাম্যের জন্য উন্নত দেশগুলোকে অবশ্যই প্রতি বছর একশ’ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদান করতে হবে।  
তিনি বলেন, অভিযোজন অর্থের পরিমাণ দ্বিগুণ করা হলে দুর্বল দেশগুলির অভিযোজন চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবে। 
তিনি আরো বলেন, অনেক স্বল্পোন্নত দেশ তাদের জাতীয় জলবায়ু অভিযোজন পরিকল্পনা প্রস্তুত করেছে অথবা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এখন এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য জরুরি ভিত্তিতে তহবিল প্রয়োজন।
শাহাব উদ্দিন বুধবার সেনেগালের রাজধানী ডাকারে অনুষ্ঠিত এলডিসি মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে এ কথা বলেন। বৈঠকে সেনেগালের মন্ত্রীসহ এলডিসি দেশগুলোর মন্ত্রী ও প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ক্রমবর্ধমান অভিযোজন চাহিদা সমাধানের পাশাপাশি ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক নির্গমণ হ্রাসের তাগিদ দিয়ে যেতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন বন্ধ না হলে ক্ষয়-ক্ষতির মাত্রা বাড়তে থাকবে।  
তিনি বলেন, আমাদের জরুরীভাবে প্রশমনের উচ্চাকাক্সক্ষা এবং বাস্তবায়নেরনের মাত্রা বাড়াতে হবে। এটা ছাড়া আমরা কখনই ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার লক্ষ্য অর্জন করতে পারব না।  এই লক্ষ্যে ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী নির্গমণ ২০১০ সালের তুলনায় ৪৫ শতাংশ কমাতে হবে।  
মন্ত্রী বলেন, উন্নত দেশগুলিকে অবশ্যই বিশ্বব্যাপী প্রশমন প্রচেষ্টায় নেতৃত্ব দিতে হবে এবং উন্নত দেশগুলি বিশেষ করে জি-২০ দেশগুলিকেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।

অনলাইন ডেস্ক

১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২,  10:25 PM

news image

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, জলবায়ু প্রশমন ও অভিযোজনের মধ্যে ভারসাম্যের জন্য উন্নত দেশগুলোকে অবশ্যই প্রতি বছর একশ’ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদান করতে হবে।  
তিনি বলেন, অভিযোজন অর্থের পরিমাণ দ্বিগুণ করা হলে দুর্বল দেশগুলির অভিযোজন চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবে। 
তিনি আরো বলেন, অনেক স্বল্পোন্নত দেশ তাদের জাতীয় জলবায়ু অভিযোজন পরিকল্পনা প্রস্তুত করেছে অথবা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এখন এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য জরুরি ভিত্তিতে তহবিল প্রয়োজন।
শাহাব উদ্দিন বুধবার সেনেগালের রাজধানী ডাকারে অনুষ্ঠিত এলডিসি মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে এ কথা বলেন। বৈঠকে সেনেগালের মন্ত্রীসহ এলডিসি দেশগুলোর মন্ত্রী ও প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ক্রমবর্ধমান অভিযোজন চাহিদা সমাধানের পাশাপাশি ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক নির্গমণ হ্রাসের তাগিদ দিয়ে যেতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন বন্ধ না হলে ক্ষয়-ক্ষতির মাত্রা বাড়তে থাকবে।  
তিনি বলেন, আমাদের জরুরীভাবে প্রশমনের উচ্চাকাক্সক্ষা এবং বাস্তবায়নেরনের মাত্রা বাড়াতে হবে। এটা ছাড়া আমরা কখনই ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার লক্ষ্য অর্জন করতে পারব না।  এই লক্ষ্যে ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী নির্গমণ ২০১০ সালের তুলনায় ৪৫ শতাংশ কমাতে হবে।  
মন্ত্রী বলেন, উন্নত দেশগুলিকে অবশ্যই বিশ্বব্যাপী প্রশমন প্রচেষ্টায় নেতৃত্ব দিতে হবে এবং উন্নত দেশগুলি বিশেষ করে জি-২০ দেশগুলিকেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।