অর্ধশত বিচারক-কর্মকর্তার বিষয়ে তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে রিট

#
news image

সারাদেশের অধস্তন আদালতের প্রায় অর্ধশত বিচারক ও কর্মকর্তার অবিশ্বাস্য সম্পদ ও দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. আমিমুল এহসান জোবায়ের আজ জনস্বার্থে এ রিটটি দায়ের করেন।

বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চে এ আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী মো. আমিমুল এহসান জোবায়ের।

রিটে আইন মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল, দুদক চেয়ারম্যান, সচিব ও মহাপরিচালককে বিবাদী (রেসপনডেন্ট) করা হয়েছে।

গত ১৪ অক্টোবর একটি জাতীয় দৈনিকে ‘অবিশ্বাস্য সম্পদ অর্ধশত বিচারক-কর্মকর্তার’ শীর্ষক প্রকাশিত একটি  প্রতিবেদন রিটে যুক্ত করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিচার বিভাগের অর্ধশতাধিক কর্মকর্তার অবিশ্বাস্য সম্পদের তথ্যপ্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাদের অনেকেই অবৈধ উপায়ে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। কেউ কেউ আবার হাজার কোটি টাকার মালিক। অনেকের আলিশান ফ্ল্যাট রয়েছে দেশে ও বিদেশে। কানাডার বেগমপাড়ায় বাড়ি কিনেছেন বেশ কয়েকজন। শত শত বিঘা জামির মালিকানা অর্জন করেছেন কয়েকজন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) গোয়েন্দা শাখার গোপন অনুসন্ধানে বিচার বিভাগের ৫১ জনের দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাদের নামে-বেনামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের তথ্যও রয়েছে দুদকের কাছে।

নাগরিক নিউজ ডেস্ক

১০ ডিসেম্বর, ২০২৪,  12:18 AM

news image

সারাদেশের অধস্তন আদালতের প্রায় অর্ধশত বিচারক ও কর্মকর্তার অবিশ্বাস্য সম্পদ ও দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. আমিমুল এহসান জোবায়ের আজ জনস্বার্থে এ রিটটি দায়ের করেন।

বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চে এ আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী মো. আমিমুল এহসান জোবায়ের।

রিটে আইন মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল, দুদক চেয়ারম্যান, সচিব ও মহাপরিচালককে বিবাদী (রেসপনডেন্ট) করা হয়েছে।

গত ১৪ অক্টোবর একটি জাতীয় দৈনিকে ‘অবিশ্বাস্য সম্পদ অর্ধশত বিচারক-কর্মকর্তার’ শীর্ষক প্রকাশিত একটি  প্রতিবেদন রিটে যুক্ত করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিচার বিভাগের অর্ধশতাধিক কর্মকর্তার অবিশ্বাস্য সম্পদের তথ্যপ্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাদের অনেকেই অবৈধ উপায়ে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। কেউ কেউ আবার হাজার কোটি টাকার মালিক। অনেকের আলিশান ফ্ল্যাট রয়েছে দেশে ও বিদেশে। কানাডার বেগমপাড়ায় বাড়ি কিনেছেন বেশ কয়েকজন। শত শত বিঘা জামির মালিকানা অর্জন করেছেন কয়েকজন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) গোয়েন্দা শাখার গোপন অনুসন্ধানে বিচার বিভাগের ৫১ জনের দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাদের নামে-বেনামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের তথ্যও রয়েছে দুদকের কাছে।