শিরোনামঃ
সারাদেশে উৎসবমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপন লাল বেনারসিতে দ্যুতি ছড়ালেন সাদিয়া আয়মান ফেলানীর নামে গুলশানে সড়ক, সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে ‘ফেলানী এভিনিউ’ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সরকার সব ব্যবস্থা নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা জুড়ীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: দুটি নৌকা জব্দ  আসিফ ও মাহফুজ কোন দলে যোগ দিচ্ছেন? প্লাস্টিক সার্জারি নিয়ে কঠোর সমালোচনা করলেন কেট উইন্সলেট ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের পরই পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের রায়ের আপিল শুনানি ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ১২ ফেব্রুয়ারি, তফসিল ঘোষণা করলেন সিইসি শীতে কোনটা ব্যবহার করবেন, গ্লিসারিন নাকি জেলি?

 বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আবদুল মালেক বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদের মর্যাদা নিয়ে যা বললেন

#
news image

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদের রক্তের মর্যাদা রক্ষা করা আবশ্যক বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আবদুল মালেক।

গত শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জুমার বয়ানে এ কথা বলেন তিনি।

খতিব বলেন, ‘তাদের রক্তের প্রতি অমর্যাদা, অবহেলা বা অবিচার করা জায়েজ নেই। শহীদদের জন্য দোয়া চাওয়া হোক বা না হোক সর্বাবস্থায় দোয়া করা উচিত।’

 মুফতি আবদুল মালেক বলেন, ‘আল্লাহর রাস্তায় দীন প্রতিষ্ঠার জন্য যারা শত্রুর বিরুদ্ধে সশস্ত্র জিহাদ করে তারা হলো মূল শহীদ। এ ছাড়াও ন্যায়সংগত অধিকার আদায়ের জন্য যারা আন্দোলন করে তাদের প্রতি অন্যায়ভাবে জুলুম করে যদি তাদের হত্যা করা হয় তাহলে তারাও শহীদ হিসেবে গণ্য হবে। এই শহীদের রক্তের প্রতি সম্মান জানানো এবং তাদের আন্দোলনের উদ্দেশ্যের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো আমাদের সবার দায়িত্ব।’
 
মুফতি আবদুল মালেক বলেন, ‘বৈষম্যদূরীকরণের নামে নতুন বৈষম্য তৈরি করা অথবা বৈষম্য শব্দের অপব্যবহার করা শহীদের রক্তের প্রতি অবিচারের নামান্তর।

নাগরিক নিউজ ডেস্ক

১৬ নভেম্বর, ২০২৪,  10:34 PM

news image

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদের রক্তের মর্যাদা রক্ষা করা আবশ্যক বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আবদুল মালেক।

গত শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জুমার বয়ানে এ কথা বলেন তিনি।

খতিব বলেন, ‘তাদের রক্তের প্রতি অমর্যাদা, অবহেলা বা অবিচার করা জায়েজ নেই। শহীদদের জন্য দোয়া চাওয়া হোক বা না হোক সর্বাবস্থায় দোয়া করা উচিত।’

 মুফতি আবদুল মালেক বলেন, ‘আল্লাহর রাস্তায় দীন প্রতিষ্ঠার জন্য যারা শত্রুর বিরুদ্ধে সশস্ত্র জিহাদ করে তারা হলো মূল শহীদ। এ ছাড়াও ন্যায়সংগত অধিকার আদায়ের জন্য যারা আন্দোলন করে তাদের প্রতি অন্যায়ভাবে জুলুম করে যদি তাদের হত্যা করা হয় তাহলে তারাও শহীদ হিসেবে গণ্য হবে। এই শহীদের রক্তের প্রতি সম্মান জানানো এবং তাদের আন্দোলনের উদ্দেশ্যের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো আমাদের সবার দায়িত্ব।’
 
মুফতি আবদুল মালেক বলেন, ‘বৈষম্যদূরীকরণের নামে নতুন বৈষম্য তৈরি করা অথবা বৈষম্য শব্দের অপব্যবহার করা শহীদের রক্তের প্রতি অবিচারের নামান্তর।