কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে সারাদেশের মধ্যে দ্বিতীয় টাঙ্গাইলের ফাতেমা আক্তার জুথী

নাজিবুল বাশার, মধুপুর, টাঙ্গাইল
১৭ মে, ২০২৪, 9:21 PM

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে সারাদেশের মধ্যে দ্বিতীয় টাঙ্গাইলের ফাতেমা আক্তার জুথী
কারিগারি শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি ভোকেশনাল শাখায় সারাদেশে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলার ফাতেমা আক্তার জুথী। চলতি বছর এ্যাপারেল ম্যানুফেকচারিং বেসিকস ট্রেডে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। তিনি টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলার ভাইঘাট টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থী। ফলাফল অনুযায়ি সে ২৬০০ নম্বরের মধ্যে ২৪১৪ নম্বর পেয়েছেন।
ভাইঘাট টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ এমরান হোসেন জুয়েল বলেন, ফাতেমা আক্তার জুথী বিদ্যালয়ে বরাবরই ভালো ফলাফল করেছে। বোর্ড পরীক্ষায় ভালো করবে এটা আমরা নিশ্চিত ছিলাম। তবে সারাদেশে দ্বিতীয় হবে এই ধারণা আমাদের ছিলনা। ওর সফলতায় আমরা আনন্দিত। জুথীর মা রেহেনা বেগম ও বাবা মো. জুলহাস উদ্দিন আনন্দে আত্মহারা। জুলহাস উদ্দিনের স্বল্প আয়ের সংসারের সকলেরই স্বপ্ন ছিল ভালো ফলাফলের। রেহেনা বেগম বলেন, এসএসসিতে জিপিএ পাঁচ পাওয়াতেই আমরা সন্তুষ্ট ছিলাম। কিন্তু যখন জানলাম ফাতেমা আক্তার জুথী সারাদেশে দ্বিতীয় হয়েছে তখন আমরা স্বর্গসুখ পেয়েছি।
আমি সকলের কাছে দোয়া চাই। ভবিষ্যতে যাতে আমার মেয়ে প্রকৃত মানুষ ও দেশ গড়ার কারিগর হয়। জুথী বলেন, আমি প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শিখেছি। সময় পেলেই আগের পড়াগুলো রিভিশন করেছি। স্বপ্ন ছিল এসএসসিতে ভালো ফলাফল করার। কিন্তু বোর্ডস্ট্যান্ড করার কথা কল্পনাও করিনি। বাবা-মা, শিক্ষকদের দোয়ায় আল্লাহর মেহেরবানীতে এই ফলাফল অর্জিত হয়েছে। আমি ভবিষ্যতে বিসিএস প্রশাসনে যুক্ত হয়ে দেশ ও জনগণের সেবা করার চেষ্টা করবো। আমি সকলের নিকট দোয়া চাই।
নাজিবুল বাশার, মধুপুর, টাঙ্গাইল
১৭ মে, ২০২৪, 9:21 PM

কারিগারি শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি ভোকেশনাল শাখায় সারাদেশে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলার ফাতেমা আক্তার জুথী। চলতি বছর এ্যাপারেল ম্যানুফেকচারিং বেসিকস ট্রেডে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। তিনি টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলার ভাইঘাট টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থী। ফলাফল অনুযায়ি সে ২৬০০ নম্বরের মধ্যে ২৪১৪ নম্বর পেয়েছেন।
ভাইঘাট টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ এমরান হোসেন জুয়েল বলেন, ফাতেমা আক্তার জুথী বিদ্যালয়ে বরাবরই ভালো ফলাফল করেছে। বোর্ড পরীক্ষায় ভালো করবে এটা আমরা নিশ্চিত ছিলাম। তবে সারাদেশে দ্বিতীয় হবে এই ধারণা আমাদের ছিলনা। ওর সফলতায় আমরা আনন্দিত। জুথীর মা রেহেনা বেগম ও বাবা মো. জুলহাস উদ্দিন আনন্দে আত্মহারা। জুলহাস উদ্দিনের স্বল্প আয়ের সংসারের সকলেরই স্বপ্ন ছিল ভালো ফলাফলের। রেহেনা বেগম বলেন, এসএসসিতে জিপিএ পাঁচ পাওয়াতেই আমরা সন্তুষ্ট ছিলাম। কিন্তু যখন জানলাম ফাতেমা আক্তার জুথী সারাদেশে দ্বিতীয় হয়েছে তখন আমরা স্বর্গসুখ পেয়েছি।
আমি সকলের কাছে দোয়া চাই। ভবিষ্যতে যাতে আমার মেয়ে প্রকৃত মানুষ ও দেশ গড়ার কারিগর হয়। জুথী বলেন, আমি প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শিখেছি। সময় পেলেই আগের পড়াগুলো রিভিশন করেছি। স্বপ্ন ছিল এসএসসিতে ভালো ফলাফল করার। কিন্তু বোর্ডস্ট্যান্ড করার কথা কল্পনাও করিনি। বাবা-মা, শিক্ষকদের দোয়ায় আল্লাহর মেহেরবানীতে এই ফলাফল অর্জিত হয়েছে। আমি ভবিষ্যতে বিসিএস প্রশাসনে যুক্ত হয়ে দেশ ও জনগণের সেবা করার চেষ্টা করবো। আমি সকলের নিকট দোয়া চাই।