লালপুরে পৌর আ,লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা

#
news image

নাটোরের লালপুরের গোপালপুর পৌরসভার আজিমনগর রেলস্টেশন সংলগ্ন রবিউল ইসলাম কনফেকশনারী দোকানের সামনে প্রকাশ্যে পৌর আলীগের সহ-সভাপতি মনজুরুল ইসলাম মঞ্জুকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা! জানাযায় মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ রাত ১০.৩০ দিকে এঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায় তিনটি মোটরসাইকেলে চার পাঁচ জন এসে  মাথায় এবং পেটে গুলি করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে এবং ঘটনাস্থলেই  ভিকটিম মঞ্জুর মৃত্যু হয়। মৃত মুঞ্জুর বাহাদিপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মান্নান এর ছেলে,বর্তমানে তার লাশ গোপালপুর মুক্তার জেনারেল হাসপাতালের সামনে রাখা আছে।

উল্লেখ্য বিগত ২৮ নভেম্বর ২০১৮ সকালে নাটোরের নর্থবেঙ্গল সুগার মিলস গেটে লালপুর উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিরুল ইসলাম হত্যা মামলার অন্যতম  আসামী। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তিরা জানান। জাহিরুল মরার পরে দীর্ঘ ৪বছর যাবত একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে আসছিল। এ ব্যাপারে লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা  (ওসি) নাসিম আহমেদ জানান মরদেহ এখন পর্যন্ত তাদের পরিবারের কাছেই রয়েছে।ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের কয়েকটি দল মাঠে কাজ শুরু করেছে। প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে মঞ্জুর প্রতিপক্ষরা এমন ঘটনা ঘটিয়েছে।এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা রয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

 

ইউসুফ হোসাইন, লালপুর, নাটোর

০১ মে, ২০২৪,  2:59 PM

news image

নাটোরের লালপুরের গোপালপুর পৌরসভার আজিমনগর রেলস্টেশন সংলগ্ন রবিউল ইসলাম কনফেকশনারী দোকানের সামনে প্রকাশ্যে পৌর আলীগের সহ-সভাপতি মনজুরুল ইসলাম মঞ্জুকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা! জানাযায় মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ রাত ১০.৩০ দিকে এঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায় তিনটি মোটরসাইকেলে চার পাঁচ জন এসে  মাথায় এবং পেটে গুলি করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে এবং ঘটনাস্থলেই  ভিকটিম মঞ্জুর মৃত্যু হয়। মৃত মুঞ্জুর বাহাদিপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মান্নান এর ছেলে,বর্তমানে তার লাশ গোপালপুর মুক্তার জেনারেল হাসপাতালের সামনে রাখা আছে।

উল্লেখ্য বিগত ২৮ নভেম্বর ২০১৮ সকালে নাটোরের নর্থবেঙ্গল সুগার মিলস গেটে লালপুর উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিরুল ইসলাম হত্যা মামলার অন্যতম  আসামী। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তিরা জানান। জাহিরুল মরার পরে দীর্ঘ ৪বছর যাবত একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে আসছিল। এ ব্যাপারে লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা  (ওসি) নাসিম আহমেদ জানান মরদেহ এখন পর্যন্ত তাদের পরিবারের কাছেই রয়েছে।ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের কয়েকটি দল মাঠে কাজ শুরু করেছে। প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে মঞ্জুর প্রতিপক্ষরা এমন ঘটনা ঘটিয়েছে।এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা রয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।