১৫ বছর বয়সে দুই গিনেস রেকর্ড সৌদি কিশোরীর
নাগরিক অনলাইন ডেস্ক
২২ জানুয়ারি, ২০২৪, 2:20 AM
১৫ বছর বয়সে দুই গিনেস রেকর্ড সৌদি কিশোরীর
মাত্র ১৫ বছর বয়সে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ নারী কলামিস্ট হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ডে স্থান করে নিয়েছেন সৌদি লেখক রিতাজ আল-হাজমি। এর মাধ্যমে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো গিনেস রেকর্ড গড়লেন। এর আগে মাত্র ১২ বছর বয়সে একটি বইয়ের সিরিজ প্রকাশ করে প্রথমবারের মতো গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ডে স্থান করে নিয়েছিলেন রিতাজ আল-হাজমি ।
আল-হাজমি মাত্র ছয় বছর বয়সে ছোট গল্প লেখা শুরু করেছিলেন। পরে পরিবারের লোকেরা তাকে উৎসাহ দিয়ে সৃজনশীল লেখার ক্লাসে ভর্তি করেন।
সাংবাদিকতার জগতে পা রেখে সৌদি আরবের রূপান্তরের নিয়ে লিখেছেন রিতাজ। দেশের অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটানোর জন্য নতুন প্রজন্মের সম্ভাবনা তুলে ধরেছেন।
আরব নিউজের জন্য টানা ১০টি নিবন্ধ লেখার পর রিতাজকে দ্বিতীয়বারের মতো গিনেস বুকে ঠাঁই দেওয়া হয়েছে। তার লেখাগুলোতে সৌদি আরবের ‘ভিশন-২০৩০’ এর আওতায় বড় বড় প্রকল্পগুলোর কথা তুলে ধরা হয়েছে। সৌদি আরবের মহাকাশ কর্মসূচি ও সাংস্কৃতিক সংরক্ষণের পাশাপাশি স্থানীয় উদ্যোগের মতো বিষয়গুলোও তিনি কভার করেছেন।
২০১৯ সালে মাত্র ১০ বছর বয়সে তিনি তার প্রথম ইংরেজি ভাষার উপন্যাস ‘ট্রেজার অব দ্য লস্ট সি’ এবং ‘পোর্টাল অফ দ্য হিডেন ওয়ার্ল্ড’ প্রকাশ করেছিলেন। ২০২১ সালে তিনি তার তৃতীয় উপন্যাস ‘বিয়ন্ড দ্য ফিউচার ওয়ার্ল্ড’ প্রকাশ করেছিলেন।
সৌদ রাজতন্ত্রের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আশার কথা বলেছেন রিতাজ। তিনি বলেছেন, আমরা যে আজ অনেক উদ্যোগ এবং কর্মসূচি দেখতে পাচ্ছি, আমি বিশ্বাস করি—আগামী কয়েক বছর ধরে বিশাল অগ্রগতি দেখতে পাবো, যা নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে নেবে। সম্ভাবনা হলেও এটি সমৃদ্ধিশীল অর্থনীতির নিশ্চয়তা।
উচ্চাকাঙ্ক্ষী লেখকদের কী পরামর্শ দেবেন—জানতে চাইলে আল-হাজমি বলেছেন, আপনি যদি লেখক হতে চান তবে একটি জিনিস আপনার মনে রাখা উচিত যে, আপনি যতই কষ্টের মুখোমুখি হন না কেন, আপনাকে সব সময় এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা উচিত।
রিতাজ আরো বলেন, লেখা হলো বিশ্বের সঙ্গে আপনার চিন্তাভাবনা এবং মতামত ভাগ করার একটি উপায়। এটি একটি সৃজনশীল প্রক্রিয়া, যার বিভিন্ন রূপ আছে। সেটা আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে।
নাগরিক অনলাইন ডেস্ক
২২ জানুয়ারি, ২০২৪, 2:20 AM
মাত্র ১৫ বছর বয়সে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ নারী কলামিস্ট হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ডে স্থান করে নিয়েছেন সৌদি লেখক রিতাজ আল-হাজমি। এর মাধ্যমে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো গিনেস রেকর্ড গড়লেন। এর আগে মাত্র ১২ বছর বয়সে একটি বইয়ের সিরিজ প্রকাশ করে প্রথমবারের মতো গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ডে স্থান করে নিয়েছিলেন রিতাজ আল-হাজমি ।
আল-হাজমি মাত্র ছয় বছর বয়সে ছোট গল্প লেখা শুরু করেছিলেন। পরে পরিবারের লোকেরা তাকে উৎসাহ দিয়ে সৃজনশীল লেখার ক্লাসে ভর্তি করেন।
সাংবাদিকতার জগতে পা রেখে সৌদি আরবের রূপান্তরের নিয়ে লিখেছেন রিতাজ। দেশের অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটানোর জন্য নতুন প্রজন্মের সম্ভাবনা তুলে ধরেছেন।
আরব নিউজের জন্য টানা ১০টি নিবন্ধ লেখার পর রিতাজকে দ্বিতীয়বারের মতো গিনেস বুকে ঠাঁই দেওয়া হয়েছে। তার লেখাগুলোতে সৌদি আরবের ‘ভিশন-২০৩০’ এর আওতায় বড় বড় প্রকল্পগুলোর কথা তুলে ধরা হয়েছে। সৌদি আরবের মহাকাশ কর্মসূচি ও সাংস্কৃতিক সংরক্ষণের পাশাপাশি স্থানীয় উদ্যোগের মতো বিষয়গুলোও তিনি কভার করেছেন।
২০১৯ সালে মাত্র ১০ বছর বয়সে তিনি তার প্রথম ইংরেজি ভাষার উপন্যাস ‘ট্রেজার অব দ্য লস্ট সি’ এবং ‘পোর্টাল অফ দ্য হিডেন ওয়ার্ল্ড’ প্রকাশ করেছিলেন। ২০২১ সালে তিনি তার তৃতীয় উপন্যাস ‘বিয়ন্ড দ্য ফিউচার ওয়ার্ল্ড’ প্রকাশ করেছিলেন।
সৌদ রাজতন্ত্রের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আশার কথা বলেছেন রিতাজ। তিনি বলেছেন, আমরা যে আজ অনেক উদ্যোগ এবং কর্মসূচি দেখতে পাচ্ছি, আমি বিশ্বাস করি—আগামী কয়েক বছর ধরে বিশাল অগ্রগতি দেখতে পাবো, যা নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে নেবে। সম্ভাবনা হলেও এটি সমৃদ্ধিশীল অর্থনীতির নিশ্চয়তা।
উচ্চাকাঙ্ক্ষী লেখকদের কী পরামর্শ দেবেন—জানতে চাইলে আল-হাজমি বলেছেন, আপনি যদি লেখক হতে চান তবে একটি জিনিস আপনার মনে রাখা উচিত যে, আপনি যতই কষ্টের মুখোমুখি হন না কেন, আপনাকে সব সময় এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা উচিত।
রিতাজ আরো বলেন, লেখা হলো বিশ্বের সঙ্গে আপনার চিন্তাভাবনা এবং মতামত ভাগ করার একটি উপায়। এটি একটি সৃজনশীল প্রক্রিয়া, যার বিভিন্ন রূপ আছে। সেটা আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে।