শিরোনামঃ
সারাদেশে উৎসবমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপন লাল বেনারসিতে দ্যুতি ছড়ালেন সাদিয়া আয়মান ফেলানীর নামে গুলশানে সড়ক, সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে ‘ফেলানী এভিনিউ’ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সরকার সব ব্যবস্থা নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা জুড়ীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: দুটি নৌকা জব্দ  আসিফ ও মাহফুজ কোন দলে যোগ দিচ্ছেন? প্লাস্টিক সার্জারি নিয়ে কঠোর সমালোচনা করলেন কেট উইন্সলেট ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের পরই পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের রায়ের আপিল শুনানি ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ১২ ফেব্রুয়ারি, তফসিল ঘোষণা করলেন সিইসি শীতে কোনটা ব্যবহার করবেন, গ্লিসারিন নাকি জেলি?

সুন্দরগঞ্জে শীত আর ঘন কুয়াশায় নষ্ট হচ্ছে শাক-সবজি

#
news image

শীত আর ঘন কুয়াশায় নষ্ট হচ্ছে কৃষকের লাউ, করলা, মিষ্টি কুমড়া, আলু, শাক-সবজিসহ বিভিন্ন রবি ফসল। ফসল রক্ষায় সার ও কীটনাশক ব্যবহার করে কোনো কাজে আসছে না। দুশ্চিন্তা আর হতাশায় দিন কাটছে কৃষকদের। তবে কৃষি অফিস বলছে, বৈরি আবহাওয়ায় রবি ফসল রক্ষায় প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

গাইবান্ধার উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এবার আলু, লাউ, বেগুন, মরিচ, করলাসহ বিভিন্ন রবি ফসল চাষ করেছে কৃষক। তীব্র শীতের সাথে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি মতো ঘন কুয়াশায় কৃষকের স্বপ্নের ফসল নষ্ট হচ্ছে। নষ্ট ফসল বাঁচাতে কয়েক দফা কীটনাশক প্রয়োগ করেও মিলছে না প্রতিকার।

কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ বছর উপজেলা চলতি রবি মৌসুমে ১ হাজার ৮ শত হেক্টর জমিতে আলু আর ১ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে শীতকালীন শাক-সবজির চাষ হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, মৌসুমে ধানের ন্যায্য মূল্য পেলেও এবার আশার আলো নিয়ে জমিতে আলুসহ বিভিন্ন রবি শস্য চাষ করছি। কিন্তু বৈরি আবহাওয়ায় তা নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে। আলুর পাতা কুচকে যাওয়াসহ দেখা দিয়েছে পচনজনিত রোগ। এ অবস্থায় কৃষি অফিসের কারও কোনো পরামর্শ কিংবা সাহায্য পান না বলে অভিযোগ কৃষকদের।

উপজেলার বেলকান চরের কৃষক আকবর আলী জানান, ঘন কুয়াশায় বিস্তীর্ণ চরে লাগানো লালশাক, লাউ, বেগুন, করলা পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কোনো প্রতিকার মিলছে না। অপরদিকে অনেক আশা নিয়ে তারা আলু চাষ করেছেন। শীতে আলু গাছ মরে গেছে। তাই চিন্তিত তারা।

উপজেলা কৃষি অফিসার রাশেদুল কবির বলেন, ‘কৃষি কর্মকর্তারা চাইলেও সব ক্ষেতে যেতে পারবে না। কৃষকদের মাঝে মোবাইল নম্বর দেওয়া আছে। তারা চাইলে আমাদের কাছে থেকে কৃষি বিষয়ে যে কোন পরামর্শ নিতে পারবে। এছাড়াও আমরা কৃষকদের মাঝে পরামর্শপত্রের লিফলেট বিতরণ করছি।’



হযরত বেল্লাল, সুন্দরগঞ্জ, গাইবান্ধা

১৭ জানুয়ারি, ২০২৪,  5:19 PM

news image

শীত আর ঘন কুয়াশায় নষ্ট হচ্ছে কৃষকের লাউ, করলা, মিষ্টি কুমড়া, আলু, শাক-সবজিসহ বিভিন্ন রবি ফসল। ফসল রক্ষায় সার ও কীটনাশক ব্যবহার করে কোনো কাজে আসছে না। দুশ্চিন্তা আর হতাশায় দিন কাটছে কৃষকদের। তবে কৃষি অফিস বলছে, বৈরি আবহাওয়ায় রবি ফসল রক্ষায় প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

গাইবান্ধার উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এবার আলু, লাউ, বেগুন, মরিচ, করলাসহ বিভিন্ন রবি ফসল চাষ করেছে কৃষক। তীব্র শীতের সাথে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি মতো ঘন কুয়াশায় কৃষকের স্বপ্নের ফসল নষ্ট হচ্ছে। নষ্ট ফসল বাঁচাতে কয়েক দফা কীটনাশক প্রয়োগ করেও মিলছে না প্রতিকার।

কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ বছর উপজেলা চলতি রবি মৌসুমে ১ হাজার ৮ শত হেক্টর জমিতে আলু আর ১ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে শীতকালীন শাক-সবজির চাষ হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, মৌসুমে ধানের ন্যায্য মূল্য পেলেও এবার আশার আলো নিয়ে জমিতে আলুসহ বিভিন্ন রবি শস্য চাষ করছি। কিন্তু বৈরি আবহাওয়ায় তা নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়েছে। আলুর পাতা কুচকে যাওয়াসহ দেখা দিয়েছে পচনজনিত রোগ। এ অবস্থায় কৃষি অফিসের কারও কোনো পরামর্শ কিংবা সাহায্য পান না বলে অভিযোগ কৃষকদের।

উপজেলার বেলকান চরের কৃষক আকবর আলী জানান, ঘন কুয়াশায় বিস্তীর্ণ চরে লাগানো লালশাক, লাউ, বেগুন, করলা পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কোনো প্রতিকার মিলছে না। অপরদিকে অনেক আশা নিয়ে তারা আলু চাষ করেছেন। শীতে আলু গাছ মরে গেছে। তাই চিন্তিত তারা।

উপজেলা কৃষি অফিসার রাশেদুল কবির বলেন, ‘কৃষি কর্মকর্তারা চাইলেও সব ক্ষেতে যেতে পারবে না। কৃষকদের মাঝে মোবাইল নম্বর দেওয়া আছে। তারা চাইলে আমাদের কাছে থেকে কৃষি বিষয়ে যে কোন পরামর্শ নিতে পারবে। এছাড়াও আমরা কৃষকদের মাঝে পরামর্শপত্রের লিফলেট বিতরণ করছি।’