বরগুনায় কিশোরীকে ধর্ষণচেষ্টায় মামলা

#
news image

ছাগল আনতে গেলে ১৩ বছরের এক কিশোরীকে তিন যুবক দলবদ্ধভাবে ধর্ষণের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। এমন অভিযোগে কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার বরগুনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন। ট্রাইব্যুনালের বিচারক ও সিনিয়র জেলা জজ মো. মশিউর রহমান খান মামলাটি গ্রহণ করে বরগুনার গোয়েন্দা শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ৭ দিনের মধ্যে অনুসন্ধান প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

জানা যায়, বরগুনা সদর উপজেলার উরবুনিয়া গ্রামের কিশোরীর বাবা ওই ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ করেন- তার নিকটতম প্রতিবেশী পান্না আকনের ছেলে সেলিম আকন (৩৮), সেলিমের বন্ধু লিটন মোল্লা (৪০) ও সোহাগ (২৫) মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তারা নেশাও করে।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাদীর মেয়ে তার বাড়ির পাশে ওয়াপদা রাস্তার ঢালে ছাগল আনতে যায়। ওই সময় তিন কিশোর পাশের একটি গাছের আড়ালে বসে নেশা করছিল। কিশোরীকে তিন যুবক দেখে তাকে টেনেহেঁচড়ে গাছের আড়ালে ঝুপড়ির মধ্যে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। কিশোরীর ডাকচিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে গেলে তিন যুবক পালিয়ে যায়।

কিশোরীর বাবা বলেন, ওই বখাটেরা আমার মেয়েকে একা পেয়ে গাছের আড়ালে নিয়ে ধর্ষণ করার চেষ্টা করে। বরগুনা থানায় মামলা করতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ আমার মামলা নেয়নি। ওই কিশোরদের ফোন বন্ধ থাকায় তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল কাশেম মো. মিজানুর রহমান বলেন, বরগুনা থানায় এ ব্যাপারে কেউ মামলা করতে আসেননি।

বরগুনা প্রতিনিধি

১৩ জানুয়ারি, ২০২৪,  7:58 PM

news image

ছাগল আনতে গেলে ১৩ বছরের এক কিশোরীকে তিন যুবক দলবদ্ধভাবে ধর্ষণের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। এমন অভিযোগে কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার বরগুনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন। ট্রাইব্যুনালের বিচারক ও সিনিয়র জেলা জজ মো. মশিউর রহমান খান মামলাটি গ্রহণ করে বরগুনার গোয়েন্দা শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ৭ দিনের মধ্যে অনুসন্ধান প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

জানা যায়, বরগুনা সদর উপজেলার উরবুনিয়া গ্রামের কিশোরীর বাবা ওই ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ করেন- তার নিকটতম প্রতিবেশী পান্না আকনের ছেলে সেলিম আকন (৩৮), সেলিমের বন্ধু লিটন মোল্লা (৪০) ও সোহাগ (২৫) মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তারা নেশাও করে।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাদীর মেয়ে তার বাড়ির পাশে ওয়াপদা রাস্তার ঢালে ছাগল আনতে যায়। ওই সময় তিন কিশোর পাশের একটি গাছের আড়ালে বসে নেশা করছিল। কিশোরীকে তিন যুবক দেখে তাকে টেনেহেঁচড়ে গাছের আড়ালে ঝুপড়ির মধ্যে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। কিশোরীর ডাকচিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে গেলে তিন যুবক পালিয়ে যায়।

কিশোরীর বাবা বলেন, ওই বখাটেরা আমার মেয়েকে একা পেয়ে গাছের আড়ালে নিয়ে ধর্ষণ করার চেষ্টা করে। বরগুনা থানায় মামলা করতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ আমার মামলা নেয়নি। ওই কিশোরদের ফোন বন্ধ থাকায় তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল কাশেম মো. মিজানুর রহমান বলেন, বরগুনা থানায় এ ব্যাপারে কেউ মামলা করতে আসেননি।