শিরোনামঃ
সাহসী দৃশ্যে অভিনয় করবেন শ্রাবন্তী খ্যাতিমান আইনজীবী এড. তোফাজ্জল হোসেনের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত চিঠির খামে জমে থাকা অশ্রু যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা জবাব চীনের, ১০৪ শতাংশের জবাবে মার্কিন পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ শেখ হাসিনাসহ পরিবারের ১৬ কোটি টাকা জব্দের নির্দেশ এবার মায়ের ভূমিকায় দেখা যাবে দীপিকাকে বাংলাদেশকে দেয়া ট্রানজিট সুবিধা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে যা বললেন রণধীর জয়সওয়াল বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা থার্ড টেম্পল কী? ইহুদিরা কেন আল আকসার জায়গায় থার্ড টেম্পল নির্মাণ করতে চায়? যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত মিশরের সশস্ত্র বাহিনী!

ইবি শিক্ষকদের বিরুদ্ধে  মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগ

#
news image

ঝিনাইদহের ঝিনুক টাওয়ারে বসবাসরত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) প্রগতিশীল শিক্ষক নেতাদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (১২ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন প্রশাসক অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন ও অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে এই অভিযোগ করেন।

বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, গত ০৫ জুলাই ঢাকা মিরপুরের বাসিন্দা ও ঝিনুক টাওয়ারে পূর্বে বসবাসকারী সাদিয়া মল্লিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপরোক্ত দুই শিক্ষকসহ ওই টাওয়ারের মোট ছয় বাসিন্দা ও দারোয়ানের নামে শ্লীলতাহীনতা ও সহায়তা অপরাধে মামলা করেছেন।

এলাকাবাসী জানিয়েছে, 'এটা একটা মিথ্যা অভিযোগ। ব্যক্তিগত কারণে সম্মানিত ব্যক্তিদের সম্মান নষ্ট করা হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে এর আগে থেকে আজ অবধি  কোনো খারাপ কাজে জড়িত হতে শুনিনি।'

ঝিনুক টাওয়ার গেটম্যান মামুন বলেন, 'আমি কর্তৃপক্ষের কথা অনুযায়ী অচেনা মানুষদের ডুকতে দেয়নি। কর্তৃপক্ষ বলেছে অচেনাদের প্রবেশ নিষেধ, আমি একজনকে গেটে দিয়ে প্রবেশ করতে দেয়নি। এখন আমি তো সমান্য একজন দারোয়ান আমি তাঁদের কোন ঝামেলার মধ্যেই ছিলাম না। আমাকে কেনো মামলার ছয় নাম্বার আসামি করা হলো, আমি বুঝছি না।'

অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা বলেন, 'মেয়েটির চলাফেরা ভালো না বলে ঝিনুক টাওয়ারের সবাই অভিযোগ দিয়েছে। মেয়েটির অশালীন চলাফেরার প্রতিবাদ করায় আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে। এতে আমাদের হয়রানি হচ্ছে।'

ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন বলেন, ' ঝিনুক টাওয়ারের দায়িত্বে থাকা অবস্থায় যদি আমাকে অন্যান্য বাসিন্দারা অভিযোগ দেয় বিষয়টা তো আমার আমলে নিতে হবে। আমি তার বিরুদ্ধে সবার অভিমত মতে ব্যবস্থা নিয়েছি। এখন আমার বিরুদ্ধে এভাবে বিভ্রান্তকর তথ্য প্রচার ও মিথ্যা মামলা করে বেড়াচ্ছে। দুই একদিনের সব পরিস্কার হয়ে যাবে আশা করছি।'

অভিযোগকারী সাদিয়া মল্লিক জানান, 'অভিযুক্তরা তো আত্মপক্ষ সমর্থন করবেই। ঝিনাইদহ থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ আমাকে হুজুরাদালতে মামলা করার পরামর্শ দেয়। আমি মামলা করেছি। আমি তাদের ছয়জনের বিচার চাই।'

এ বিষয়ে তদন্তকারী ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) কামরুজ-জামানের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

ইবি প্রতিনিধি

১২ জুলাই, ২০২৩,  9:05 PM

news image

ঝিনাইদহের ঝিনুক টাওয়ারে বসবাসরত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) প্রগতিশীল শিক্ষক নেতাদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (১২ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন প্রশাসক অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন ও অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে এই অভিযোগ করেন।

বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, গত ০৫ জুলাই ঢাকা মিরপুরের বাসিন্দা ও ঝিনুক টাওয়ারে পূর্বে বসবাসকারী সাদিয়া মল্লিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপরোক্ত দুই শিক্ষকসহ ওই টাওয়ারের মোট ছয় বাসিন্দা ও দারোয়ানের নামে শ্লীলতাহীনতা ও সহায়তা অপরাধে মামলা করেছেন।

এলাকাবাসী জানিয়েছে, 'এটা একটা মিথ্যা অভিযোগ। ব্যক্তিগত কারণে সম্মানিত ব্যক্তিদের সম্মান নষ্ট করা হচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে এর আগে থেকে আজ অবধি  কোনো খারাপ কাজে জড়িত হতে শুনিনি।'

ঝিনুক টাওয়ার গেটম্যান মামুন বলেন, 'আমি কর্তৃপক্ষের কথা অনুযায়ী অচেনা মানুষদের ডুকতে দেয়নি। কর্তৃপক্ষ বলেছে অচেনাদের প্রবেশ নিষেধ, আমি একজনকে গেটে দিয়ে প্রবেশ করতে দেয়নি। এখন আমি তো সমান্য একজন দারোয়ান আমি তাঁদের কোন ঝামেলার মধ্যেই ছিলাম না। আমাকে কেনো মামলার ছয় নাম্বার আসামি করা হলো, আমি বুঝছি না।'

অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা বলেন, 'মেয়েটির চলাফেরা ভালো না বলে ঝিনুক টাওয়ারের সবাই অভিযোগ দিয়েছে। মেয়েটির অশালীন চলাফেরার প্রতিবাদ করায় আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে। এতে আমাদের হয়রানি হচ্ছে।'

ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন বলেন, ' ঝিনুক টাওয়ারের দায়িত্বে থাকা অবস্থায় যদি আমাকে অন্যান্য বাসিন্দারা অভিযোগ দেয় বিষয়টা তো আমার আমলে নিতে হবে। আমি তার বিরুদ্ধে সবার অভিমত মতে ব্যবস্থা নিয়েছি। এখন আমার বিরুদ্ধে এভাবে বিভ্রান্তকর তথ্য প্রচার ও মিথ্যা মামলা করে বেড়াচ্ছে। দুই একদিনের সব পরিস্কার হয়ে যাবে আশা করছি।'

অভিযোগকারী সাদিয়া মল্লিক জানান, 'অভিযুক্তরা তো আত্মপক্ষ সমর্থন করবেই। ঝিনাইদহ থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ আমাকে হুজুরাদালতে মামলা করার পরামর্শ দেয়। আমি মামলা করেছি। আমি তাদের ছয়জনের বিচার চাই।'

এ বিষয়ে তদন্তকারী ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) কামরুজ-জামানের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।