ধামইরহাট- পত্নীতলায় কে হবে বিএনপি’র কান্ডারী

#
news image

দেশ অনেক এগিয়ে গিয়েছে। মানুষ আগে দীর্ঘ্য সময় ধরে গরুর গাড়িতে যাতায়াত করতো কিন্তু দেশ এখন আধুনিকতার ছোয়া পেয়ে অল্প সময়ের মধ্যে উন্নতমানের যানবাহনে যাতায়াত করে। মানুষ এখন আর আদিমযুগে নেই আধুনিকতার ছোয়াই উন্নত হয়েছে।

আজ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ( বিএনপি’র ) অধপতন হয়েছে শুধুমাত্র অযোগ্য, অশিক্ষিত নেতাদের নেতৃত্বের কারণে। সুতরাং আজ যদি বিএনপি কে কমর দাঁড় করিয়ে মাথা উঁচু করে দল ও দেশ কে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিতে হলে অবশ্যই আমাদের শিক্ষিত, সৎ, যোগ্য নেতার নেতৃত্বের বিকল্প নেই। ঠিক এভাবেই আক্ষেপ করে বলছিলেন নওগাঁ ২ আসন ধামইরহাট- পত্নীতলার বিএনপি’র স্থানীয় পর্যায়ে নেতাকর্মী ও এলাকার সকল স্থরের সাধারণ ভোটারগণ।

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কে কেন্দ্র করে সারাদেশে বইছে নির্বাচনী আমেজ। দেশের সব্বোর্চ্চ মহল থেকে শুরু করে গ্রামের চায়ের স্টল পর্যন্ত শুধু একটাই আলোচনা শোনা যাচ্ছে কি হতে চলেছে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। দেশের সাধারণ মানুষের মূখে এখন একটাই আলোচনা বিএনপি কি আদেও এবার জাতীয় নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবে? যদি অংশগ্রহণ করে তাহলে কে ধরবে বিএনপি’র হাল। ঠিক তেমনি ধামইরহাট ও পত্নীতলার প্রতিটি জায়গায় একটাই আলোচনা শোনা যাচ্ছে আগামীতে কে হতে পারে বিএনপি’র কান্ডারী। আবার কেউ বলছে যদি অংশগ্রহণ করে তাহলে টাকা বা স্বজনপ্রীতির বিনিময়ে কি অযোগ্য ব্যক্তিদের মনোনয়ন দেওয়া হবে? বিএনপি যদি এবার টাকা বা স্বজনপ্রীতির বিনিময়ে মনোনয়ন দেয় তাহলে ভূল করবে ইত্যাদি আলোচনা শোনা যাচ্ছে। তবে  আবার কেউ কেউ বলছে এবার নির্বাচনে বিএনপি’তে আমরা নতুন মূখ দেখতে চাই। আমরা চাই  শিক্ষিত, সৎ, যোগ্য নেতার নেতৃত্ব।

৪৭ নওগাঁ ২ ধামইরহাট- পত্নীতলা আসনটিতে বিএনপি’র দুজন শক্তিশালী প্রার্থী দলীয় মনোনয়নের জন্য দৌঁড়-ঝাপ করছে। একজন বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য সামছুজ্জোহা খান অপরজন হলো নওগাঁ জেলা বিএনপি’র সাবেক সহ-সভাপতি ও উপজেলা আহবায়ক বিএনপি’র অন্যতম সদস্য আলহাজ্ব খাজা নাজিবুল্লাহ চৌধুরী।

ধামইরহাট- পত্নীতলার সুধীসমাজগণ বলেন, আমরা বিশ্বাস করি এবার দেশে সকল দলের অংশগ্রহনে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে। আমাদের ধামইরহাট- পত্নীতলায় বর্তমান সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শহিদুজ্জামান সরকার। তিনি উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত। দীর্ঘ্যদিন যাবৎ এই আসনটি তার অনুকূলে। তিনি এই আসনের একজন শক্তিশালী প্রার্থী। তার সাথে যদি বিএনপি কে প্রতিদন্ধীতা করতে হয় সেক্ষেত্রে অবশ্যই শিক্ষিত, মেধাবী, সৎ ও সু-কৌশল অবলম্বনকারী প্রার্থীকেই বেছে নিতে হবে বিএনপি কে।

এবিষয়ে ধামইরহাট- পত্নীতলার সাধারণ ভোটারগণ প্রতিবেদক কে বলেন, আমরা ধামইরহাট পত্নীতলার সকল শ্রেণীর মানুষ নতুন মূখ চাই। আমরা চাই এই আসনটিতে সৎ, যোগ্য, নিষ্ঠাবান ও শিক্ষিত প্রার্থী আসুক। কেননা অতীতে যিনি ছিলেন তিনি দলীয় নেতা- কর্মীদের বিপদের সময় পাশে ছিলেন না ও থাকেনা। তিনি নেতা-কর্মীদের সাথে অকথ্য খারাপ ভাষায় কথা বলেন যা কখনো সমাজের সূধী সমাজ মেনে নেয় নি। তাছাড়া তিনি বিভিন্ন ধরনের দূর্ণীতির সাথে জড়িত। তারা আরো বলেন, আল্লাহর রহমতে নাজিবুল্লাহ চৌধুরী’র জন্মগত ভাবেই বাড়ি, গাড়ি , ধন- সম্পত্তি সবই আছে। তাছাড়া তিনি নিজেও একজন প্রতিষ্ঠিত সফল মানুষ। সুতরাং নাজিবুল্লাহ’র আর চাওয়া পাওয়া কিছুই নেই।

শুধু একটাই চাওয়া - পাওয়া ধামইরহাট- পত্নীতলার জনগণের উন্নয়নের জন্য কাজ করা। আমরা নাজিবুল্লাহ চৌধুরীর সাথে কথা বলে জেনেছি আমাদের এলাকায় অনেক প্রদর্শনী জায়গা আছে যেমন: আলতাদিঘি, দিবরদিঘি, জগদল বিহার, আগ্রাদিগুন বিহারসহ আরো সব স্থান আরো সেগুলো বিশ্বের মাঝে তুলে ধরতে তিনি তার সাধ্যমত চেষ্টা করবেন। যেহেতু নাজিবুল্লাহ চৌধুরী একজন শিক্ষিত ব্যক্তি সেহেতু তিনি প্রথমে শিক্ষার মান নিয়ে নিয়ে কাজ করবেন বলে আমাদের বিশ্বাস। শিক্ষার মান বাড়াইতে পারলে সামাজিক অবক্ষয় কমে যাবে।

আমাদের এলাকাটি যেহেতু বর্ডার এলাকা সেহেতু মাদক এর প্রভাব একটু বেশি। তিনি নির্বাচিত হলে মাদক নিয়ন্ত্রনে আনতে যা প্রয়োজন তাই করবেন, আমরা দেখেছি তাকে রাজপথে ওপেন ভাবে মাদকের বিরুদ্ধে কথা বলতে। পরিশেষে তারা আরো বলেন, নাজিবুল্লাহ চৌধুরী জনগণের সেবক হিসাবে কাজ করতে এসেছেন। তিনি একজন আদর্শবান রাজনীতিবীদ। তিনি রাজনীতি করে কিছু নিতে আসেনি বরং দিতে এসেছেন। আমরা বিশ্বাস করি এবার দেশে সকল দলের অংশগ্রহনে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে। আমাদের ধামইরহাট- পত্নীতলায় বর্তমান সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শহিদুজ্জামান সরকার। তিনি উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত। দীর্ঘ্যদিন যাবৎ এই আসনটি তার অনুকূলে। তিনি এই আসনের একজন শক্তিশালী প্রার্থী। আলহাজ্ব শহীদুজ্জামান সরকার এর সাথে যদি ভোটের ময়দানে লড়াই করতে হয় তাহলে বিএনপি থেকে আলহাজ্ব খাজা নাজিবুল্লাহ চৌধুরী’র বিকল্প নেই।

বিএনপি থেকে যদি আলহাজ্ব খাজা নাজিবুল্লাহ চৌধুরী কে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয় তাহলে এই আসনটিতে  বিএনপি’র বিজয় সুনিশ্চিত হবে বলে আশা করছে স্থানীয় নেতা-কর্মী, সূধী সমাজ ও ধামইরহাট-পত্নীতলার সকল শ্রেণীর সাধারণ ভোটাগণ।

জামিল আহম্মেদ, পত্নীতলা ( নওগাঁ )

০৩ জুন, ২০২৩,  11:06 PM

news image

দেশ অনেক এগিয়ে গিয়েছে। মানুষ আগে দীর্ঘ্য সময় ধরে গরুর গাড়িতে যাতায়াত করতো কিন্তু দেশ এখন আধুনিকতার ছোয়া পেয়ে অল্প সময়ের মধ্যে উন্নতমানের যানবাহনে যাতায়াত করে। মানুষ এখন আর আদিমযুগে নেই আধুনিকতার ছোয়াই উন্নত হয়েছে।

আজ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ( বিএনপি’র ) অধপতন হয়েছে শুধুমাত্র অযোগ্য, অশিক্ষিত নেতাদের নেতৃত্বের কারণে। সুতরাং আজ যদি বিএনপি কে কমর দাঁড় করিয়ে মাথা উঁচু করে দল ও দেশ কে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিতে হলে অবশ্যই আমাদের শিক্ষিত, সৎ, যোগ্য নেতার নেতৃত্বের বিকল্প নেই। ঠিক এভাবেই আক্ষেপ করে বলছিলেন নওগাঁ ২ আসন ধামইরহাট- পত্নীতলার বিএনপি’র স্থানীয় পর্যায়ে নেতাকর্মী ও এলাকার সকল স্থরের সাধারণ ভোটারগণ।

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কে কেন্দ্র করে সারাদেশে বইছে নির্বাচনী আমেজ। দেশের সব্বোর্চ্চ মহল থেকে শুরু করে গ্রামের চায়ের স্টল পর্যন্ত শুধু একটাই আলোচনা শোনা যাচ্ছে কি হতে চলেছে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। দেশের সাধারণ মানুষের মূখে এখন একটাই আলোচনা বিএনপি কি আদেও এবার জাতীয় নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবে? যদি অংশগ্রহণ করে তাহলে কে ধরবে বিএনপি’র হাল। ঠিক তেমনি ধামইরহাট ও পত্নীতলার প্রতিটি জায়গায় একটাই আলোচনা শোনা যাচ্ছে আগামীতে কে হতে পারে বিএনপি’র কান্ডারী। আবার কেউ বলছে যদি অংশগ্রহণ করে তাহলে টাকা বা স্বজনপ্রীতির বিনিময়ে কি অযোগ্য ব্যক্তিদের মনোনয়ন দেওয়া হবে? বিএনপি যদি এবার টাকা বা স্বজনপ্রীতির বিনিময়ে মনোনয়ন দেয় তাহলে ভূল করবে ইত্যাদি আলোচনা শোনা যাচ্ছে। তবে  আবার কেউ কেউ বলছে এবার নির্বাচনে বিএনপি’তে আমরা নতুন মূখ দেখতে চাই। আমরা চাই  শিক্ষিত, সৎ, যোগ্য নেতার নেতৃত্ব।

৪৭ নওগাঁ ২ ধামইরহাট- পত্নীতলা আসনটিতে বিএনপি’র দুজন শক্তিশালী প্রার্থী দলীয় মনোনয়নের জন্য দৌঁড়-ঝাপ করছে। একজন বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য সামছুজ্জোহা খান অপরজন হলো নওগাঁ জেলা বিএনপি’র সাবেক সহ-সভাপতি ও উপজেলা আহবায়ক বিএনপি’র অন্যতম সদস্য আলহাজ্ব খাজা নাজিবুল্লাহ চৌধুরী।

ধামইরহাট- পত্নীতলার সুধীসমাজগণ বলেন, আমরা বিশ্বাস করি এবার দেশে সকল দলের অংশগ্রহনে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে। আমাদের ধামইরহাট- পত্নীতলায় বর্তমান সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শহিদুজ্জামান সরকার। তিনি উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত। দীর্ঘ্যদিন যাবৎ এই আসনটি তার অনুকূলে। তিনি এই আসনের একজন শক্তিশালী প্রার্থী। তার সাথে যদি বিএনপি কে প্রতিদন্ধীতা করতে হয় সেক্ষেত্রে অবশ্যই শিক্ষিত, মেধাবী, সৎ ও সু-কৌশল অবলম্বনকারী প্রার্থীকেই বেছে নিতে হবে বিএনপি কে।

এবিষয়ে ধামইরহাট- পত্নীতলার সাধারণ ভোটারগণ প্রতিবেদক কে বলেন, আমরা ধামইরহাট পত্নীতলার সকল শ্রেণীর মানুষ নতুন মূখ চাই। আমরা চাই এই আসনটিতে সৎ, যোগ্য, নিষ্ঠাবান ও শিক্ষিত প্রার্থী আসুক। কেননা অতীতে যিনি ছিলেন তিনি দলীয় নেতা- কর্মীদের বিপদের সময় পাশে ছিলেন না ও থাকেনা। তিনি নেতা-কর্মীদের সাথে অকথ্য খারাপ ভাষায় কথা বলেন যা কখনো সমাজের সূধী সমাজ মেনে নেয় নি। তাছাড়া তিনি বিভিন্ন ধরনের দূর্ণীতির সাথে জড়িত। তারা আরো বলেন, আল্লাহর রহমতে নাজিবুল্লাহ চৌধুরী’র জন্মগত ভাবেই বাড়ি, গাড়ি , ধন- সম্পত্তি সবই আছে। তাছাড়া তিনি নিজেও একজন প্রতিষ্ঠিত সফল মানুষ। সুতরাং নাজিবুল্লাহ’র আর চাওয়া পাওয়া কিছুই নেই।

শুধু একটাই চাওয়া - পাওয়া ধামইরহাট- পত্নীতলার জনগণের উন্নয়নের জন্য কাজ করা। আমরা নাজিবুল্লাহ চৌধুরীর সাথে কথা বলে জেনেছি আমাদের এলাকায় অনেক প্রদর্শনী জায়গা আছে যেমন: আলতাদিঘি, দিবরদিঘি, জগদল বিহার, আগ্রাদিগুন বিহারসহ আরো সব স্থান আরো সেগুলো বিশ্বের মাঝে তুলে ধরতে তিনি তার সাধ্যমত চেষ্টা করবেন। যেহেতু নাজিবুল্লাহ চৌধুরী একজন শিক্ষিত ব্যক্তি সেহেতু তিনি প্রথমে শিক্ষার মান নিয়ে নিয়ে কাজ করবেন বলে আমাদের বিশ্বাস। শিক্ষার মান বাড়াইতে পারলে সামাজিক অবক্ষয় কমে যাবে।

আমাদের এলাকাটি যেহেতু বর্ডার এলাকা সেহেতু মাদক এর প্রভাব একটু বেশি। তিনি নির্বাচিত হলে মাদক নিয়ন্ত্রনে আনতে যা প্রয়োজন তাই করবেন, আমরা দেখেছি তাকে রাজপথে ওপেন ভাবে মাদকের বিরুদ্ধে কথা বলতে। পরিশেষে তারা আরো বলেন, নাজিবুল্লাহ চৌধুরী জনগণের সেবক হিসাবে কাজ করতে এসেছেন। তিনি একজন আদর্শবান রাজনীতিবীদ। তিনি রাজনীতি করে কিছু নিতে আসেনি বরং দিতে এসেছেন। আমরা বিশ্বাস করি এবার দেশে সকল দলের অংশগ্রহনে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে। আমাদের ধামইরহাট- পত্নীতলায় বর্তমান সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শহিদুজ্জামান সরকার। তিনি উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত। দীর্ঘ্যদিন যাবৎ এই আসনটি তার অনুকূলে। তিনি এই আসনের একজন শক্তিশালী প্রার্থী। আলহাজ্ব শহীদুজ্জামান সরকার এর সাথে যদি ভোটের ময়দানে লড়াই করতে হয় তাহলে বিএনপি থেকে আলহাজ্ব খাজা নাজিবুল্লাহ চৌধুরী’র বিকল্প নেই।

বিএনপি থেকে যদি আলহাজ্ব খাজা নাজিবুল্লাহ চৌধুরী কে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয় তাহলে এই আসনটিতে  বিএনপি’র বিজয় সুনিশ্চিত হবে বলে আশা করছে স্থানীয় নেতা-কর্মী, সূধী সমাজ ও ধামইরহাট-পত্নীতলার সকল শ্রেণীর সাধারণ ভোটাগণ।