ম্যাচ ফিক্সিং : ব্রাজিলে ৭ ফুটবলারসহ ১৬ জন অভিযুক্ত
নাগরিক স্পোর্টস ডেস্ক
১১ মে, ২০২৩, 7:46 PM
ম্যাচ ফিক্সিং : ব্রাজিলে ৭ ফুটবলারসহ ১৬ জন অভিযুক্ত
ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগে ব্রাজিলে ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন দেশটির আইনজীবীরা। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন ৭ জন ফুটবলার। সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এর তথ্য মতে, ২০১৮ সালে ব্রাজিলে খেলাধুলায় জুয়া বৈধ করার পর এটিই হতে যাচ্ছে সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি।
মোট ১৩টি ম্যাচ পাতানো হয়েছে বলে ধারণা করছেন আইনজীবীরা। যার মধ্যে ২০২২ সালেই রয়েছে ৮টি ম্যাচ। ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে অভিযুক্তদের তালিকায় আছেন সান্তোস, জুভেন্তুদে ও কুইয়াবার মতো ক্লাবের খেলোয়াড়রাও। এর মধ্যে পাঁচজনকে গতকাল নিষিদ্ধ করেছে তাদের ক্লাব। যে পাঁচ খেলোয়াড় নিষিদ্ধ হয়েছেন, তারা হলেন-পেদ্রিনিও (আতলেতিকো), ব্রায়ান গার্সিয়া (আতলেতিকো), রিচার্ড (ক্রুজেইরো), ভিতর মেন্দেজ (ফ্লুমিন্সে) ও নিনো পারাইবা (আমেরিকা)। গত বছর ব্রাজিলিয়ান লিগে খেলেছেন এই পাঁচ ফুটবলার। তাদের পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে ব্রাজিলের সংবাদমাধ্যম।
খেলোয়াড়েরা ‘সর্বোচ্চ শাস্তি’ পেতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ব্রাজিলের ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ) দেশের প্রেসিডেন্ট ও বিচার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে পুলিশকে এই মামলার সঙ্গে জড়িত হওয়ার জন্য অনুরোধ করেছে। এক বিবৃতিতে সিবিএফ সভাপতি এদনালদো রদ্রিগেজ বলেন, ‘ফুটবলে সব ধরনের অপরাধ, জালিয়াতি ও অবৈধ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে লড়াই করতে আমি বিভিন্ন ফেডারেশন, ফিফা ও ব্রাজিলিয়ান ক্লাবগুলোর সঙ্গে কাজ করছি। অপরাধীরা ব্রাজিলিয়ান কিংবা বৈশ্বিক ফুটবলের অংশ নয়।’
এদিকে আইনজীবীরা দাবি করেন, খেলোয়াড়দের পাতানো খেলায় রাজি করতে তাদের সঙ্গে শুধু দেখা করার সময়ই প্রায় এক লাখ ডলার হাতে তুলে দেওয়া হয়। কথা অনুযায়ী কাজ করার পর আরও টাকা পান খেলোয়াড়েরা।
নাগরিক স্পোর্টস ডেস্ক
১১ মে, ২০২৩, 7:46 PM
ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগে ব্রাজিলে ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন দেশটির আইনজীবীরা। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন ৭ জন ফুটবলার। সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এর তথ্য মতে, ২০১৮ সালে ব্রাজিলে খেলাধুলায় জুয়া বৈধ করার পর এটিই হতে যাচ্ছে সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি।
মোট ১৩টি ম্যাচ পাতানো হয়েছে বলে ধারণা করছেন আইনজীবীরা। যার মধ্যে ২০২২ সালেই রয়েছে ৮টি ম্যাচ। ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে অভিযুক্তদের তালিকায় আছেন সান্তোস, জুভেন্তুদে ও কুইয়াবার মতো ক্লাবের খেলোয়াড়রাও। এর মধ্যে পাঁচজনকে গতকাল নিষিদ্ধ করেছে তাদের ক্লাব। যে পাঁচ খেলোয়াড় নিষিদ্ধ হয়েছেন, তারা হলেন-পেদ্রিনিও (আতলেতিকো), ব্রায়ান গার্সিয়া (আতলেতিকো), রিচার্ড (ক্রুজেইরো), ভিতর মেন্দেজ (ফ্লুমিন্সে) ও নিনো পারাইবা (আমেরিকা)। গত বছর ব্রাজিলিয়ান লিগে খেলেছেন এই পাঁচ ফুটবলার। তাদের পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে ব্রাজিলের সংবাদমাধ্যম।
খেলোয়াড়েরা ‘সর্বোচ্চ শাস্তি’ পেতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ব্রাজিলের ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ) দেশের প্রেসিডেন্ট ও বিচার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে পুলিশকে এই মামলার সঙ্গে জড়িত হওয়ার জন্য অনুরোধ করেছে। এক বিবৃতিতে সিবিএফ সভাপতি এদনালদো রদ্রিগেজ বলেন, ‘ফুটবলে সব ধরনের অপরাধ, জালিয়াতি ও অবৈধ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে লড়াই করতে আমি বিভিন্ন ফেডারেশন, ফিফা ও ব্রাজিলিয়ান ক্লাবগুলোর সঙ্গে কাজ করছি। অপরাধীরা ব্রাজিলিয়ান কিংবা বৈশ্বিক ফুটবলের অংশ নয়।’
এদিকে আইনজীবীরা দাবি করেন, খেলোয়াড়দের পাতানো খেলায় রাজি করতে তাদের সঙ্গে শুধু দেখা করার সময়ই প্রায় এক লাখ ডলার হাতে তুলে দেওয়া হয়। কথা অনুযায়ী কাজ করার পর আরও টাকা পান খেলোয়াড়েরা।