মাদারীপুর-৩ আসন আ.লীগের দুর্গ করেছেন সৈয়দ আবুল হোসেন
মোঃ আতিকুর রহমান আজাদ, ডাসার (মাদারীপুর)
০৯ মে, ২০২৩, 3:27 PM
মাদারীপুর-৩ আসন আ.লীগের দুর্গ করেছেন সৈয়দ আবুল হোসেন
মাদারীপুর-৩ আসন ৭০ এর ঐতিহাসিক নির্বাচনে মরহুম মতিয়ার রহমান এবং ৭৩ এর নির্বাচনে মরহুম আবদুর রাজ্জাক সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
১৯৯১ এর নির্বাচনে সর্বপ্রথম বাংলাদেশ আ.লীগের প্রার্থী হয়ে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন সৈয়দ আবুল হোসেন। তিনি এলাকার মানুষকে ভালোবাসার মাধ্যমে ভাতৃত্ববোধ সম্প্রতির বন্ধনে আবদ্ধ করেন এবং তার একক প্রচেষ্টায় এই অঞ্চলটি এখন আ.লীগের একটি দুর্গ হয়েছে বলে জানান বাংলাদেশ আ.লীগের একাধীক প্রবীন নেতৃবৃন্দ।
সৈয়দ আবুল হোসেন একজন সফল ব্যবসায়ী,সৎ ও দক্ষ সমাজকর্মি এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি তার প্রতিটি কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা রাখেন। বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জন নেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে তিনি রাজনীতিতে আসেন ১৯৯১ সালে। রাজনীতিতে প্রবেশের আগেই তিনি, কালকিনি মাদারীপুরের শিক্ষাপ্রসারে,সমাজ উন্নয়নে নিজের শ্রম ও অর্থ বিনিয়োগ করে মাদারীপুর ও কালকিনির মানুষকে আলোকিত করেন এবং ১৯৯১ সাল থেকে মাদারীপুর-৩ আসনে টানা চারবার বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন,প্রতিভাবান পার্লামেন্টারিয়ান হিসেবে নিজে প্রতিষ্ঠা করে তিনটি মন্ত্রণালয়ে দীর্ঘ সময় মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
যোগাযোগ মন্ত্রী থাকা অবস্থায়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে বড় বড় মেগা প্রকল্প হাতে নিয়ে কাজ শুরু করেন।বাংলাদেশ আ.লীগ সরকার ১৯৯৯ সালে সর্বপ্রথম মাওয়া পয়েন্টে পদ্মা সেতু নির্মানের প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই করেছিলেন এবং ২০০১ সালের ৪ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। দীর্ঘ সময়ে নিরলস পরিশ্রম ও সৎ সাহসিকতার মাধ্যমে ২০০৯ সালে নির্মান কাজ শুরু করেন। এর পর থেকেই শুরু হয় তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। সরকার যাহাতে পদ্মা সেতু নির্মান করতে না পারেন সে জন্য মিথ্যা অভিযোগও করেন সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রীর নামে। বিশ্বব্যাংক কানাডার আদালতে মামলাও দায়ের করেন,যাহাতে তার সততা ও অস্তিত্ব নিস্পেসিত হয়। দুদক নিবিরভাবে তদন্ত করেন। কোন প্রকার ষড়যন্ত্রের সাথে যুক্ত না থাকায় তার বিরুদ্ধে মামলা নিতে অপারকতা প্রকাশ করেন।
২০১২ সালের ২৩ জুলাই সৈয়দ আবুল হোসেন স্বেচ্ছায় মন্ত্রীত্ব ছেড়ে দিয়ে ইতিহাস তৈরি করেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুঝলেন এটা পদ্মা সেতু নির্মানে গভীর ষড়যন্ত্র। তিনি তখন তার মেধা ও বুদ্ধি খাটিয়ে বিশ্বব্যাংক থেকে সড়ে এসে নিজস্ব অর্থায়নে সেতু নির্মানের ঘোষনা দেন। পরে কানাডার আদালতে বিশ্বব্যাংকের অভিযোগ মিথ্যা প্রমানিত হয়।
অনেক কষ্ট ও ত্যাগ স্বীকারের মধ্যদিয়ে বাস্তবায়ন হল পদ্মা সেতু। প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পদ্মা সেতু নির্মানে সমস্ত কৃতিতৃ দিলেন দেশবাসীকে। সে সময় তিনি বলেন মিথ্যা অপবাদ দেয়া হয়েছিল সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে। যারা সে সময় যন্ত্রনা ভোগ করেছেন,ত্যাগ স্বীকার করেছেন তাদের সকলের প্রতি সহমর্মিতা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ওই দিন থেকেই মাদারীপুর-৩ আসনের প্রত্যান্ত অঞ্চলের চায়ের দোকানের চায়ের আড্ডার সাধারন জনসাধারন থেকে শুরু করে সকল শ্রেনী পেশার মানুষ মনে প্রাণে বিশ্বাস করা শুরু করেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একজন বিচক্ষন ও যোগ্য প্রধানমন্ত্রী। তিনি কখনই যোগ্য ব্যক্তিকে অযোগ্য করেন না। তাকে আবার তার হারানো সম্মানও ফিরিয়ে দিতে পারেন।
কর্ম ও রাজনৈতিক জীবনে সৈয়দ আবুল হোসেন একজন সফল ব্যক্তি,তিনি ১৯৭১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। বীর বাঙালী অস্র ধর,বাংলাদেশ কর, শ্লোগানে এবং বঙ্গবন্ধুর ৭ ই মার্চের ভাষনে উদ্বুদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধেও দুধর্ষ হেমায়েত বাহিনীতে যুক্ত হয়ে দীর্ঘ ৯ মাস সস্ত্র যুদ্ধ করেন। তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।
শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ সহ অসংখ্য মাধ্যমিক বিদ্যালয়,কমিউনিটি বিদ্যালয় যা পরবর্তীতে প্রাইমারি স্কুল জাতীয়করন করা হয়। এ ছাড়াও মাদ্রাসা ও মসজিদ নির্মানে নগদ আর্থিক সহায়তা করেন।
তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নামে প্রতিষ্ঠা করেছেন শেখ হাসিনা একাডেমী অ্যান্ড উইমেন্স কলেজ এবং তার পিতার নামে প্রতিষ্ঠা করেন ডি.কে. আইডিয়াল আতাহার আলী একাডেমী অ্যান্ড কলেজ। প্রতিষ্ঠান দুটি আজ শিক্ষা আলো ছড়িয়ে দিয়ে অনেক সম্মান অর্জন করেছেন। তার প্রতিষ্ঠিত স্কুল ও কলেজের শিক্ষকরা তার পরামর্শে ছাত্রছাত্রীদের মেধা ও মননশীলতা বিকাশে নানা উদ্যোগ গ্রহনের মাধ্যমে এসএসসি ও উচ্চ মাধ্যমিকসহ বিভিন্ন পরিক্ষায় গৌরব অর্জন করেন।
সমাজসেবা,উন্নয়ন ও শিক্ষায় অসামান্য অবদানে তিনি স্বীকৃতিস্বরুপ এ পর্যন্ত ২৩ টি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ২০১৯ সালে বাংলাদেশের বিদ্যাসাগর খেতাবে ভূষিত হন। মাদারীপুর,কালকিনি ও ডাসারের যোগাযোগ ব্যবস্তায় ছিল সৈয়দ আবুল হোসেনের বড় অবদান। তিনি সরকারি অনুদানের বাইরেও নিজস্ব অর্থায়নে নির্মান করেছেন অসংখ্য রাস্তাঘাট ও ব্রীজ।
ডাসার উপজেলার উদ্যোক্তা সৈয়দ আবুল হোসেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন নান্দনিক অবকাঠামো তৈরি পাশাপাশি পুলিশ তদন্তকে থানায় উন্নতি করেন। পরবর্তিতে সেই থানাকে ২৬ জুলাই ২০২১ সালে নিকারের ১১৭ সভায় উপজেলায় উন্নীত করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।
আগামী দ্বাদস সংসদ নির্বাচনে মাদারীপুর-৩ আসনে আবার পুনরায় দেখতে চান কালকিনি ও ডাসার উপজেলা আ.লীগ, সাধারন জনগন সহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ।
নামপ্রকাশে অনেচ্ছুক একাধিক আ.লীগ নেতা বলেন, সৈয়দ আবুল হোসেন মাদারীপুর-০৩ আসনে আসনে আ.লীগের শক্ত ঘাটি তৈরি করেছেন। তার উন্নয়নের পরিধির গভীরতা নির্নয় করা যাবে না। তিনি উন্নয়নে প্রতিটি ইউনিয়ন তার নিজের মনে করে উন্নয়ন করতেন।
তারা আরও বলেন, বাংলাদেশ আ.লীগের নৌকা প্রতিক অন্যকাউকে দিলেও ভোটে চিন্তা করা লাগে,কিন্তু সৈয়দ আবুল হোসেনকে দিলে কোন চিন্তা করা লাগে না।
চায়ের দোকানীরা বলেন, নির্বাচনের হাওয়া শুরু হয়েগেছে। প্রতিদিনই নির্বাচনী আলোচনা হয়। এখানে যারা বসে চা খায়,তারা প্রায় লোকই আলোচনা করেন পদ্মা সেতু উদ্বোধনে আবুল হোসেনকে যে সম্মানিত করেছেন,এবার নির্বাচনেও নৌকা মার্কা তারে দিবেন।
মোঃ আতিকুর রহমান আজাদ, ডাসার (মাদারীপুর)
০৯ মে, ২০২৩, 3:27 PM
মাদারীপুর-৩ আসন ৭০ এর ঐতিহাসিক নির্বাচনে মরহুম মতিয়ার রহমান এবং ৭৩ এর নির্বাচনে মরহুম আবদুর রাজ্জাক সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
১৯৯১ এর নির্বাচনে সর্বপ্রথম বাংলাদেশ আ.লীগের প্রার্থী হয়ে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন সৈয়দ আবুল হোসেন। তিনি এলাকার মানুষকে ভালোবাসার মাধ্যমে ভাতৃত্ববোধ সম্প্রতির বন্ধনে আবদ্ধ করেন এবং তার একক প্রচেষ্টায় এই অঞ্চলটি এখন আ.লীগের একটি দুর্গ হয়েছে বলে জানান বাংলাদেশ আ.লীগের একাধীক প্রবীন নেতৃবৃন্দ।
সৈয়দ আবুল হোসেন একজন সফল ব্যবসায়ী,সৎ ও দক্ষ সমাজকর্মি এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি তার প্রতিটি কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা রাখেন। বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জন নেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে তিনি রাজনীতিতে আসেন ১৯৯১ সালে। রাজনীতিতে প্রবেশের আগেই তিনি, কালকিনি মাদারীপুরের শিক্ষাপ্রসারে,সমাজ উন্নয়নে নিজের শ্রম ও অর্থ বিনিয়োগ করে মাদারীপুর ও কালকিনির মানুষকে আলোকিত করেন এবং ১৯৯১ সাল থেকে মাদারীপুর-৩ আসনে টানা চারবার বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন,প্রতিভাবান পার্লামেন্টারিয়ান হিসেবে নিজে প্রতিষ্ঠা করে তিনটি মন্ত্রণালয়ে দীর্ঘ সময় মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
যোগাযোগ মন্ত্রী থাকা অবস্থায়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে বড় বড় মেগা প্রকল্প হাতে নিয়ে কাজ শুরু করেন।বাংলাদেশ আ.লীগ সরকার ১৯৯৯ সালে সর্বপ্রথম মাওয়া পয়েন্টে পদ্মা সেতু নির্মানের প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই করেছিলেন এবং ২০০১ সালের ৪ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। দীর্ঘ সময়ে নিরলস পরিশ্রম ও সৎ সাহসিকতার মাধ্যমে ২০০৯ সালে নির্মান কাজ শুরু করেন। এর পর থেকেই শুরু হয় তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। সরকার যাহাতে পদ্মা সেতু নির্মান করতে না পারেন সে জন্য মিথ্যা অভিযোগও করেন সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রীর নামে। বিশ্বব্যাংক কানাডার আদালতে মামলাও দায়ের করেন,যাহাতে তার সততা ও অস্তিত্ব নিস্পেসিত হয়। দুদক নিবিরভাবে তদন্ত করেন। কোন প্রকার ষড়যন্ত্রের সাথে যুক্ত না থাকায় তার বিরুদ্ধে মামলা নিতে অপারকতা প্রকাশ করেন।
২০১২ সালের ২৩ জুলাই সৈয়দ আবুল হোসেন স্বেচ্ছায় মন্ত্রীত্ব ছেড়ে দিয়ে ইতিহাস তৈরি করেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুঝলেন এটা পদ্মা সেতু নির্মানে গভীর ষড়যন্ত্র। তিনি তখন তার মেধা ও বুদ্ধি খাটিয়ে বিশ্বব্যাংক থেকে সড়ে এসে নিজস্ব অর্থায়নে সেতু নির্মানের ঘোষনা দেন। পরে কানাডার আদালতে বিশ্বব্যাংকের অভিযোগ মিথ্যা প্রমানিত হয়।
অনেক কষ্ট ও ত্যাগ স্বীকারের মধ্যদিয়ে বাস্তবায়ন হল পদ্মা সেতু। প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পদ্মা সেতু নির্মানে সমস্ত কৃতিতৃ দিলেন দেশবাসীকে। সে সময় তিনি বলেন মিথ্যা অপবাদ দেয়া হয়েছিল সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে। যারা সে সময় যন্ত্রনা ভোগ করেছেন,ত্যাগ স্বীকার করেছেন তাদের সকলের প্রতি সহমর্মিতা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ওই দিন থেকেই মাদারীপুর-৩ আসনের প্রত্যান্ত অঞ্চলের চায়ের দোকানের চায়ের আড্ডার সাধারন জনসাধারন থেকে শুরু করে সকল শ্রেনী পেশার মানুষ মনে প্রাণে বিশ্বাস করা শুরু করেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একজন বিচক্ষন ও যোগ্য প্রধানমন্ত্রী। তিনি কখনই যোগ্য ব্যক্তিকে অযোগ্য করেন না। তাকে আবার তার হারানো সম্মানও ফিরিয়ে দিতে পারেন।
কর্ম ও রাজনৈতিক জীবনে সৈয়দ আবুল হোসেন একজন সফল ব্যক্তি,তিনি ১৯৭১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। বীর বাঙালী অস্র ধর,বাংলাদেশ কর, শ্লোগানে এবং বঙ্গবন্ধুর ৭ ই মার্চের ভাষনে উদ্বুদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধেও দুধর্ষ হেমায়েত বাহিনীতে যুক্ত হয়ে দীর্ঘ ৯ মাস সস্ত্র যুদ্ধ করেন। তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।
শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ সহ অসংখ্য মাধ্যমিক বিদ্যালয়,কমিউনিটি বিদ্যালয় যা পরবর্তীতে প্রাইমারি স্কুল জাতীয়করন করা হয়। এ ছাড়াও মাদ্রাসা ও মসজিদ নির্মানে নগদ আর্থিক সহায়তা করেন।
তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নামে প্রতিষ্ঠা করেছেন শেখ হাসিনা একাডেমী অ্যান্ড উইমেন্স কলেজ এবং তার পিতার নামে প্রতিষ্ঠা করেন ডি.কে. আইডিয়াল আতাহার আলী একাডেমী অ্যান্ড কলেজ। প্রতিষ্ঠান দুটি আজ শিক্ষা আলো ছড়িয়ে দিয়ে অনেক সম্মান অর্জন করেছেন। তার প্রতিষ্ঠিত স্কুল ও কলেজের শিক্ষকরা তার পরামর্শে ছাত্রছাত্রীদের মেধা ও মননশীলতা বিকাশে নানা উদ্যোগ গ্রহনের মাধ্যমে এসএসসি ও উচ্চ মাধ্যমিকসহ বিভিন্ন পরিক্ষায় গৌরব অর্জন করেন।
সমাজসেবা,উন্নয়ন ও শিক্ষায় অসামান্য অবদানে তিনি স্বীকৃতিস্বরুপ এ পর্যন্ত ২৩ টি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ২০১৯ সালে বাংলাদেশের বিদ্যাসাগর খেতাবে ভূষিত হন। মাদারীপুর,কালকিনি ও ডাসারের যোগাযোগ ব্যবস্তায় ছিল সৈয়দ আবুল হোসেনের বড় অবদান। তিনি সরকারি অনুদানের বাইরেও নিজস্ব অর্থায়নে নির্মান করেছেন অসংখ্য রাস্তাঘাট ও ব্রীজ।
ডাসার উপজেলার উদ্যোক্তা সৈয়দ আবুল হোসেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন নান্দনিক অবকাঠামো তৈরি পাশাপাশি পুলিশ তদন্তকে থানায় উন্নতি করেন। পরবর্তিতে সেই থানাকে ২৬ জুলাই ২০২১ সালে নিকারের ১১৭ সভায় উপজেলায় উন্নীত করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।
আগামী দ্বাদস সংসদ নির্বাচনে মাদারীপুর-৩ আসনে আবার পুনরায় দেখতে চান কালকিনি ও ডাসার উপজেলা আ.লীগ, সাধারন জনগন সহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ।
নামপ্রকাশে অনেচ্ছুক একাধিক আ.লীগ নেতা বলেন, সৈয়দ আবুল হোসেন মাদারীপুর-০৩ আসনে আসনে আ.লীগের শক্ত ঘাটি তৈরি করেছেন। তার উন্নয়নের পরিধির গভীরতা নির্নয় করা যাবে না। তিনি উন্নয়নে প্রতিটি ইউনিয়ন তার নিজের মনে করে উন্নয়ন করতেন।
তারা আরও বলেন, বাংলাদেশ আ.লীগের নৌকা প্রতিক অন্যকাউকে দিলেও ভোটে চিন্তা করা লাগে,কিন্তু সৈয়দ আবুল হোসেনকে দিলে কোন চিন্তা করা লাগে না।
চায়ের দোকানীরা বলেন, নির্বাচনের হাওয়া শুরু হয়েগেছে। প্রতিদিনই নির্বাচনী আলোচনা হয়। এখানে যারা বসে চা খায়,তারা প্রায় লোকই আলোচনা করেন পদ্মা সেতু উদ্বোধনে আবুল হোসেনকে যে সম্মানিত করেছেন,এবার নির্বাচনেও নৌকা মার্কা তারে দিবেন।