এইচএসসি পরীক্ষা এক মাস পিছিয়ে আগস্টে

#
news image

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা জুলাইয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত ছিল। তবে কলেজগুলো সিলেবাস শেষ করতে না পারায় এইচএসসি পরীক্ষা এক মাস পিছিয়ে যাচ্ছে।

আগামী আগস্টে এই পরীক্ষা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের সমন্বয়ক ও ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর তপন কুমার সরকার। গতকাল বুধবার তিনি জানান, অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এইচএসসির সিলেবাস শেষ হয়নি। ফলে এইচএসসির নির্বাচনী পরীক্ষা এক মাস পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে এখনও দিন-তারিখ চূড়ান্ত করা হয়নি।

২০২৩ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা এনসিটিবির ২০২২ সালের পুনর্বিন্যাস করা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সব বিষয়ে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান। আর চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষা আগামী ৩০ মে শুরু হবে বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. আবুল বাশার।

২০১০ সাল থেকে ফেব্রুয়ারির শুরুতে এসএসসি এবং এপ্রিলের শুরুতে এইচএসসি পরীক্ষা নিয়ে আসছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। কিন্তু করোনা ভাইরাসের কারণে ২০২০ সাল থেকে এই ধারায় ছেদ পড়ে।

নাগরিক প্রতিবেদক

১২ এপ্রিল, ২০২৩,  11:10 PM

news image

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা জুলাইয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত ছিল। তবে কলেজগুলো সিলেবাস শেষ করতে না পারায় এইচএসসি পরীক্ষা এক মাস পিছিয়ে যাচ্ছে।

আগামী আগস্টে এই পরীক্ষা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের সমন্বয়ক ও ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর তপন কুমার সরকার। গতকাল বুধবার তিনি জানান, অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এইচএসসির সিলেবাস শেষ হয়নি। ফলে এইচএসসির নির্বাচনী পরীক্ষা এক মাস পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে এখনও দিন-তারিখ চূড়ান্ত করা হয়নি।

২০২৩ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা এনসিটিবির ২০২২ সালের পুনর্বিন্যাস করা পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সব বিষয়ে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান। আর চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষা আগামী ৩০ মে শুরু হবে বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. আবুল বাশার।

২০১০ সাল থেকে ফেব্রুয়ারির শুরুতে এসএসসি এবং এপ্রিলের শুরুতে এইচএসসি পরীক্ষা নিয়ে আসছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। কিন্তু করোনা ভাইরাসের কারণে ২০২০ সাল থেকে এই ধারায় ছেদ পড়ে।