নালিতাবাড়ী সীমান্তে প্রস্তাবিত বর্ডার হাট করার প্রস্তুতি ও স্থান পরিদর্শন

#
news image

শেরপুরের নালিতাবাড়ী সীমান্তের খলচান্দা গ্রামে ভারত-বাংলাদেশ যৌথভাবে ব্যবসা বাণিজ্য কার্যক্রম পরিচালনা করার লক্ষ্যে প্রস্তাবিত বর্ডার হাট করার প্রস্তুতি গ্রহন ও স্থান পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসন। জায়গা পরিদর্শনের জন্য গত ২৮ মার্চ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার পোড়াগাঁও ইউনিয়নের বারমারী এলাকার সীমান্তবর্তী আন্ধারুপাড়া খলচান্দা গ্রামের জিরো পয়েন্ট এলাকা পরিদর্শন করা হয়।

ইতি পূর্বে নাকুগাঁও স্থলবন্দর এলাকার ভারত বাংলাদেশের সন্নিকটে প্রস্তাবিত বর্ডার করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। সূত্র জানায়, উপজেলার সীমান্ত এলাকা ভারতের সঙ্গে যৌথভাবে ব্যবসায়িক সম্পর্ক জোরদার ও পরিচালনা করার জন্য সরকার বর্ডার হাট স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রথমে নাকুগাঁও স্থলবন্দর সংলগ্ন এলাকায় বর্ডার হাট স্থাপনের প্রস্তাবনা দেওয়া হলেও ভারতের পক্ষ থেকে তা নাকচ করা হয়। পরবর্তীতে নতুন করে ভারতের পক্ষ থেকে নাকুগাঁও স্থলবন্দর থেকে প্রায় চার কিঃ মিঃ পশ্চিম দিকে পোড়াগাঁও ইউনিয়নের বারমারী এলাকার সীমান্তবর্তী আন্ধারুপাড়া খলচান্দা গ্রামের জিরো পয়েন্ট সীমান্ত পিলার ১১১২ (টু এস) ও ১১১২ (৩ এস) এলাকায় বর্ডার হাট স্থাপনের প্রস্তাবনা পাঠানো হয়।

এরই প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার দুপুরে প্রাথমিক ভাবে বাংলাদেশের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা ওই স্থান পরিদর্শন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন শেরপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. মাহমুদুল হক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইদুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খৃষ্টফার হিমেল রিছিল, চৌকিদার টিলা বিজিবি ফাঁড়ির নায়েব সুবেদার রফিকুল ইসলাম ও নাকুগাঁও স্থলবন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তাবৃন্দ।

ইউএনও খৃষ্টফার হিমেল রিছিল বলেন, আমরা বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রাথমিক ভাবে ১১১২ (টু এস) ও ১১১৩ (৩ এস) এলাকায় বর্ডার হাট স্থাপনের জায়গা পরিদর্শন করলাম। আগামী মাসে দুই দেশের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা যৌথ ভাবে পরিদর্শন করে প্রস্তাবিত বর্ডার হাটের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।

উপজেলা সংবাদদাতা

৩০ মার্চ, ২০২৩,  3:06 PM

news image

শেরপুরের নালিতাবাড়ী সীমান্তের খলচান্দা গ্রামে ভারত-বাংলাদেশ যৌথভাবে ব্যবসা বাণিজ্য কার্যক্রম পরিচালনা করার লক্ষ্যে প্রস্তাবিত বর্ডার হাট করার প্রস্তুতি গ্রহন ও স্থান পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসন। জায়গা পরিদর্শনের জন্য গত ২৮ মার্চ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার পোড়াগাঁও ইউনিয়নের বারমারী এলাকার সীমান্তবর্তী আন্ধারুপাড়া খলচান্দা গ্রামের জিরো পয়েন্ট এলাকা পরিদর্শন করা হয়।

ইতি পূর্বে নাকুগাঁও স্থলবন্দর এলাকার ভারত বাংলাদেশের সন্নিকটে প্রস্তাবিত বর্ডার করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। সূত্র জানায়, উপজেলার সীমান্ত এলাকা ভারতের সঙ্গে যৌথভাবে ব্যবসায়িক সম্পর্ক জোরদার ও পরিচালনা করার জন্য সরকার বর্ডার হাট স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রথমে নাকুগাঁও স্থলবন্দর সংলগ্ন এলাকায় বর্ডার হাট স্থাপনের প্রস্তাবনা দেওয়া হলেও ভারতের পক্ষ থেকে তা নাকচ করা হয়। পরবর্তীতে নতুন করে ভারতের পক্ষ থেকে নাকুগাঁও স্থলবন্দর থেকে প্রায় চার কিঃ মিঃ পশ্চিম দিকে পোড়াগাঁও ইউনিয়নের বারমারী এলাকার সীমান্তবর্তী আন্ধারুপাড়া খলচান্দা গ্রামের জিরো পয়েন্ট সীমান্ত পিলার ১১১২ (টু এস) ও ১১১২ (৩ এস) এলাকায় বর্ডার হাট স্থাপনের প্রস্তাবনা পাঠানো হয়।

এরই প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার দুপুরে প্রাথমিক ভাবে বাংলাদেশের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা ওই স্থান পরিদর্শন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন শেরপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. মাহমুদুল হক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইদুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খৃষ্টফার হিমেল রিছিল, চৌকিদার টিলা বিজিবি ফাঁড়ির নায়েব সুবেদার রফিকুল ইসলাম ও নাকুগাঁও স্থলবন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তাবৃন্দ।

ইউএনও খৃষ্টফার হিমেল রিছিল বলেন, আমরা বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রাথমিক ভাবে ১১১২ (টু এস) ও ১১১৩ (৩ এস) এলাকায় বর্ডার হাট স্থাপনের জায়গা পরিদর্শন করলাম। আগামী মাসে দুই দেশের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা যৌথ ভাবে পরিদর্শন করে প্রস্তাবিত বর্ডার হাটের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।