যে হোটেলে মিলবে না কোনো কক্ষ

#
news image

রাস্তার ধারেই দাঁড়িয়ে আছে হোটেলটি, কিন্তু চাইলেই থাকতে পারবেন না সেখানে। অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যে মেলবোর্নের বাইরে রাস্তার পাশে অবস্থিত হোটেল ‘ইস্টলিংক’। দেখতে হুবহু হোটেলের মতো দেখতে হলেও আসলে এটি একটি ভাস্কর্য। হোটেলটির নকশা করেছেন স্থানীয় শিল্পী ক্যালাম মর্টন। হোটেল ‘ইস্টলিংক’ ২০০১ সালে উন্মোচন করা হয়। হোটেলটি ২০ মিটার লম্বা, ১২ মিটার চওড়া এবং ৫ মিটার পুরু।

উন্মোচন করার পর থেকেই গাড়িচালকরা হোটেলটি দেখে বিভ্রান্ত হয়ে যেত। তারা ভাবত, এটি আসলেই একটি হোটেল। কিন্তু আসলে তা নয়। হোটেলটির পাশ দিয়ে খুব দ্রুতগতিতে কেউ গাড়ি চালিয়ে গেলে, প্রথমে সত্যিই বলা কঠিন যে এটি আসল হোটেল নয়। রাতে ভবনের ওপরে জ্বল জ্বল করতে থাকা লাল রঙের হোটেল লেখাটি দেখেও অনেকে সহজেই বিভ্রান্ত হয়। ভবনটিতে নেই কোনো কক্ষ, নেই কোনো দরজা। কারণ পুরো জিনিসটি একটি ভাস্কর্য। 

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

৩০ মার্চ, ২০২৩,  2:57 PM

news image

রাস্তার ধারেই দাঁড়িয়ে আছে হোটেলটি, কিন্তু চাইলেই থাকতে পারবেন না সেখানে। অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যে মেলবোর্নের বাইরে রাস্তার পাশে অবস্থিত হোটেল ‘ইস্টলিংক’। দেখতে হুবহু হোটেলের মতো দেখতে হলেও আসলে এটি একটি ভাস্কর্য। হোটেলটির নকশা করেছেন স্থানীয় শিল্পী ক্যালাম মর্টন। হোটেল ‘ইস্টলিংক’ ২০০১ সালে উন্মোচন করা হয়। হোটেলটি ২০ মিটার লম্বা, ১২ মিটার চওড়া এবং ৫ মিটার পুরু।

উন্মোচন করার পর থেকেই গাড়িচালকরা হোটেলটি দেখে বিভ্রান্ত হয়ে যেত। তারা ভাবত, এটি আসলেই একটি হোটেল। কিন্তু আসলে তা নয়। হোটেলটির পাশ দিয়ে খুব দ্রুতগতিতে কেউ গাড়ি চালিয়ে গেলে, প্রথমে সত্যিই বলা কঠিন যে এটি আসল হোটেল নয়। রাতে ভবনের ওপরে জ্বল জ্বল করতে থাকা লাল রঙের হোটেল লেখাটি দেখেও অনেকে সহজেই বিভ্রান্ত হয়। ভবনটিতে নেই কোনো কক্ষ, নেই কোনো দরজা। কারণ পুরো জিনিসটি একটি ভাস্কর্য।