শিরোনামঃ
সারাদেশে উৎসবমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপন লাল বেনারসিতে দ্যুতি ছড়ালেন সাদিয়া আয়মান ফেলানীর নামে গুলশানে সড়ক, সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে ‘ফেলানী এভিনিউ’ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সরকার সব ব্যবস্থা নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা জুড়ীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: দুটি নৌকা জব্দ  আসিফ ও মাহফুজ কোন দলে যোগ দিচ্ছেন? প্লাস্টিক সার্জারি নিয়ে কঠোর সমালোচনা করলেন কেট উইন্সলেট ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের পরই পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের রায়ের আপিল শুনানি ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ১২ ফেব্রুয়ারি, তফসিল ঘোষণা করলেন সিইসি শীতে কোনটা ব্যবহার করবেন, গ্লিসারিন নাকি জেলি?

লটারিতে ১০ লাখ দিরহাম জিতলেন প্রবাসী

#
news image

আমিরাতে ১০ লাখ দিরহাম পেলেন এক প্রবাসী। সাপ্তাহিক ১১৯তম মাহজুজ ড্রতে তিনি এই পুরস্কার পান। ভারতীয় এই প্রবাসীর নাম দিপিশ। তিনি আবুধাবিতে বসবাস করেন। ১১ মার্চ লটারি ড্র হয়। খবর গাল্ফ নিউজের।

৩৮ বছর বয়সী দিপিশ একজন গ্রাফিক ডিজাইনার। একটি সুপারমার্কেট চেইনে তিনি কাজ করেন। সম্প্রতি লটারির আয়োজক কোম্পানিটি পুরস্কারের অর্থ পুনর্গঠন করেছে। এই সংস্কারের পর তিনি প্রথম এই লটারি জিতলেন। ছয় বছর বয়সী এক কন্যার এই পিতা বলেন, ১১ মার্চ অন্য দিনের মতোই আমার কাছে স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই মাহজুজ এক ইমেইল বার্তায় লটারি জেতার কথা জানায়। সেদিন বিকেলে তিনি বেশ কয়েক বার ইমেইল চেক করেন।

কোম্পানিটি মিলিয়নিয়ার ঘোষণার পরই তিনি উল্লাসে ফেটে পড়েন। তবে এই সুসংবাদের কথা প্রথমে তিনি বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না। একপর্যায়ে তিনি তার স্ত্রী ও বন্ধুদের ওয়েবসাইট এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখে নিশ্চিত হতে বলেন।

১৪ বছর ধরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাস করছেন দিপিশ। তিনি মনে করতেন একদিন না একদিন আমিরাত তাকে ভাগ্যবান করবে।

তিনি বলেন, লটারি জেতার পর আমি অনেক খুশি। যদিও এর আগে আমি মাহজুজ থেকে ছোট আকারের পুরস্কার জিতেছিলাম। কিন্তু এমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু পাইনি। তাছাড়া এই অর্থ তিনি কোথায় খরচ করবেন সে ব্যাপারে স্পষ্ট কিছু বলেননি। কিন্তু কিছু দেনা পরিশোধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন দিপিশ।

নাগরিক ডেস্ক

১৫ মার্চ, ২০২৩,  8:20 PM

news image

আমিরাতে ১০ লাখ দিরহাম পেলেন এক প্রবাসী। সাপ্তাহিক ১১৯তম মাহজুজ ড্রতে তিনি এই পুরস্কার পান। ভারতীয় এই প্রবাসীর নাম দিপিশ। তিনি আবুধাবিতে বসবাস করেন। ১১ মার্চ লটারি ড্র হয়। খবর গাল্ফ নিউজের।

৩৮ বছর বয়সী দিপিশ একজন গ্রাফিক ডিজাইনার। একটি সুপারমার্কেট চেইনে তিনি কাজ করেন। সম্প্রতি লটারির আয়োজক কোম্পানিটি পুরস্কারের অর্থ পুনর্গঠন করেছে। এই সংস্কারের পর তিনি প্রথম এই লটারি জিতলেন। ছয় বছর বয়সী এক কন্যার এই পিতা বলেন, ১১ মার্চ অন্য দিনের মতোই আমার কাছে স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই মাহজুজ এক ইমেইল বার্তায় লটারি জেতার কথা জানায়। সেদিন বিকেলে তিনি বেশ কয়েক বার ইমেইল চেক করেন।

কোম্পানিটি মিলিয়নিয়ার ঘোষণার পরই তিনি উল্লাসে ফেটে পড়েন। তবে এই সুসংবাদের কথা প্রথমে তিনি বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না। একপর্যায়ে তিনি তার স্ত্রী ও বন্ধুদের ওয়েবসাইট এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখে নিশ্চিত হতে বলেন।

১৪ বছর ধরে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাস করছেন দিপিশ। তিনি মনে করতেন একদিন না একদিন আমিরাত তাকে ভাগ্যবান করবে।

তিনি বলেন, লটারি জেতার পর আমি অনেক খুশি। যদিও এর আগে আমি মাহজুজ থেকে ছোট আকারের পুরস্কার জিতেছিলাম। কিন্তু এমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু পাইনি। তাছাড়া এই অর্থ তিনি কোথায় খরচ করবেন সে ব্যাপারে স্পষ্ট কিছু বলেননি। কিন্তু কিছু দেনা পরিশোধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন দিপিশ।