মেলান্দহের বিশিষ্ট ছড়াকার আশরাফুল মান্নান

#
news image

আশরাফুল মান্নান, তিনি একজন কবি ও গীতিকার। মূলত তিনি ছড়াকার হিসেবেই বেশ সমাদৃত। পিতা মৃত আশরাফ হোসেন পন্ডিত, মাতা মৃত জরিমন নেছা। চার ভাই ও এক বোনের মধ্যে জ্যেষ্ঠ। তিনি ২০ নভেম্বর ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে উপজেলার ঝাউগড়া গ্রামে নানা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস ফুলকোচা গ্রামের পন্ডিতবাড়িতে।

শিক্ষা: ১৯৭২ সালে ফুলকোচা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক, ১৯৭৪ সালে মেলান্দহ সরকারি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ১৯৭৬ সালে সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজ, জামালপুর থেকে স্নাতক ডিগ্রী সম্পন্ন করেন।

লেখার বিষয়: মা-মাটি-মানুষ ও স্বাধীনতা।

প্রকাশিত বই: ১২টি
উল্টা-পাল্টা ছড়া–১৯৮২,
শিশুদের দিনকাল-১৯৮৬,
জনতার ছড়া-১৯৯২,
গাঁয়ের কাছে মায়ের কাছে-১৯৯৫,
শিকড় নিবাস-২০০১
বাংলাবাড়ির ছড়া-২০০৩,
লাল-সবুজের দেশ-২০০৪,
শ্রেষ্ঠ ছড়া–২০০৪,
নীতি ও দূর্নীতি–২০১১,
ডাকছে আমার শৈশব–২০১৫
লাল-মোরগের ডাক–২০১৭
ছন্দে-ছড়ায় অদল-বদল২০১৮।

মঞ্চস্থ নাটক:
লঙ্গরখানার মেয়ে ও একুশের ডাক ১৯৭৪, (একুশের ডাক মেলান্দহ কলেজের প্রথম নাটিকা)।
বেতার নাটিকা: ‘মাটির মায়া’ও ‘রূপসার ডাক্তার’ ইত্যাদি।

পুরস্কার:
১. ভাষা সৈনিকপুরস্কার-১৯৯২,
২. কবি জসীম উদ্দীন পুরস্কার- ১৯৯৮
৩.সৈয়দ নজরুল ইসলাম স্মৃতি পদক ও সম্মাননা-২০১৩ কিশোরগঞ্জ,
৪. স্বাধীনতার রজত জয়ন্তী উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক পরিষদ এর বাসাপ স্বাধীনতা
সম্মাননা পুরস্কার-২০২১।
এছাড়া সাংগঠনিক কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ কেন্দ্রীয় কচিকন্ঠের আসর কর্তৃক ‘কচিকন্ঠ স্বর্ণ পদক’–এর জন্য মনোনীত ; কিন্তু স্বৈরাচার পতনের পর রাজনৈতিক জটিল পরিস্থিতিতে পদক প্রদান অনুষ্ঠান করা সম্ভব হয়নি।কারণ ঐ সময় সংগঠনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন প্রেসিডেন্ট এইচ এম এরশাদ।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ:
১৯৭৮ সালে বিশ্ব শিশু দিবস উপলক্ষ্যে মতিঝিল গভ. হাই স্কুলে কেন্দ্রীয় কচিকণ্ঠের আসরের উদ্যোগে আয়োজিত সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন তৎকালিন মিডিয়া জগতের নক্ষত্র ডেইলি অবজার্ভারের সম্পাদক মো. ওবায়দুল হক। সভাপতিত্ব করেন তৎকালিন দৈনিক দেশ সম্পাদক
সানাউল্লাহ নূরী। দৈনিক পত্রিকা সমূহের সম্পাদক–সিনিয়র সাংবাদিক,শিক্ষাবিদ ছড়াকার সুকুমার বড়ুয়াসহ আরওঅনেক লেখক,শিশুসংগঠক বুদ্ধিজীবি আলোচনায় অংশ নেন।
স্বাধীনতার পর কোন শিশু সংগঠনের সেটিই ছিলো শিশু সমস্যা বিষয়ক ১ম সেমিনার এবং ১ম মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন।

শিশুদের সম্পর্কে প্রথম গ্রন্থ রচনা:
বাংলা সাহিত্যে সাধারণত শিশুদের ঘুম পাড়ানো অথবা আনন্দ দেয়ার জন্য ছড়া লেখা হতো। এই নিছক আনন্দ দেয়ার পরিবর্তে এই সমাজে তারা কেমন আছে সে সম্পর্কে ‘শিশুদের দিনকাল’ নামে প্রথম ছড়াগ্রন্থ রচনা।

সম্বর্ধনা:
‘গাঁয়ের কাছে মায়ের কাছে’
পত্রকাব্যের জন্য মেলান্দহ উত্তরণ সাহিত্য সামাজিক সংগঠন কর্তৃক কবি সম্বর্ধনা-১৯৯৬।

তালিকাভূক্ত গীতিকার:
বাংলাদেশ বেতার ও বিটিভি।

সাংগঠনিক পদ:
১. সাহিত্য সম্পাদক–ফুলকোচা হাই স্কুল এবং জামালপুর জেলার মফস্বল স্কুল সমূহের মধ্যে প্রথম স্কুল বার্ষিকী ১৯৬৯-৭০ সম্পাদনা।

২. মেলান্দহ কলেজের প্রথম ছাত্র সংসদের নির্বাচিত সাহিত্য সম্পাদক এবং প্রথম ভারপ্রাপ্ত জি.এস (যৌথ দায়িত্ব)। ভারপ্রাপ্ত ভিপি ছিলেন প্রিন্সিপাল রবিউল ইসলাম।

৩. ১৯৭৩ সালে স্বাধীন বাংলাদেশে মেলান্দহ থানা পরিষদের উদ্যোগে ১ম বিজয় দিবস পালন কমিটির একমাত্র ছাত্র প্রতিনিধি এবং পুরো অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনারদায়িত্ব পালন। কমিটির অহবায়ক ছিলেন মেলান্দহের কিংবদন্তী আবদুল হাই বাচ্চু মিয়া এবং সদস্য সচিব ছিলেন তৎকালিন সার্কেল অফিসার
(সি.ও) নূরুল ইসলাম।
৪. জামালপুর সরকারি আশেক মাহমুদ
কলেজ সাহিত্য বার্ষিকী ১৯৭৪-৭৫ সম্পাদনা পরিষদ সদস্য।
৫. কেন্দ্রীয় কচিকন্ঠের আসর-এর প্রাক্তন উপ-মহাসচিব,
৬.বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য
৭. জামালপুর সমিতি ঢাকার
সাবেক প্রচার ও জনসংযোগ সচিব (সম্ভবতঃ১৯৮২– ১৯৮৯)
৮. ১৯৭২ সালে ফুলকোচায় সবুজ সাহিত্য মজলিশ প্রতিষ্ঠা।
৯. ঢাকাস্থ মেলান্দহ উন্নয়ন সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য
১০.এছাড়াও, বর্তমানে বৃহত্তর ময়মনসিংহ ছড়া সংসদ এবং
১১. বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক পরিষদের উপদেষ্টা।

পেশা:
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়াধীন আনসার-ভিডিপির মূখপত্র পাক্ষিক প্রতিরোধ–এর স্টাফ রিপোর্টার (অব.)।

সামাজিক কর্ম:
দক্ষিন ফুলকোচা সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, ফুলকোচা ইউনিয়ন আনসার-ভিডিপি ক্লাব প্রতিষ্ঠা,(এখন নিষ্ক্রিয়) গোদা ডাঙ্গাবিলের পাড়ে ফুলকোচা স্কুল ও বাজার মসজিদ পাকাকরণ এবং মহিউস সুন্নাহ মাদ্রাসার
গোড়াপত্তনে মূখ্য ভূমিকা পালন।

ব্যক্তিগত জীবন ও সন্তান:
তিন কন্যা। ছন্দা, ছড়া ও মাত্রা।
১৯৬৮ সালে স্কুল শিক্ষক বাবা মারা যাবার পর সাংসারিক অবর্ণনীয় বৈরি পরিস্থিতির মধ্যে সাহিত্যের বিকাশ। এখনও নীল জলে ডুবে ডুবে কলমটা নিরন্তর চলমান।অন্যায়-অনাচারের প্রতিবাদ করতে গিয়ে জীবনে অনেক ন্যায্য পাওনা থেকে বন্চিত; তবু থেমে থাকেনি সচেতন কলমের সূতীক্ষ্ণ নিব।

চাওয়া:
মানুষের মুক্তি, শিশুদের হাসি, দুর্নীতির অবসান এবং বাসযোগ্য স্বদেশ।

শাকিল আহম্মেদ, মেলান্দহ (জামালপুর)

০৫ মার্চ, ২০২৩,  6:36 PM

news image
আশরাফুল মান্নান,

আশরাফুল মান্নান, তিনি একজন কবি ও গীতিকার। মূলত তিনি ছড়াকার হিসেবেই বেশ সমাদৃত। পিতা মৃত আশরাফ হোসেন পন্ডিত, মাতা মৃত জরিমন নেছা। চার ভাই ও এক বোনের মধ্যে জ্যেষ্ঠ। তিনি ২০ নভেম্বর ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে উপজেলার ঝাউগড়া গ্রামে নানা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস ফুলকোচা গ্রামের পন্ডিতবাড়িতে।

শিক্ষা: ১৯৭২ সালে ফুলকোচা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক, ১৯৭৪ সালে মেলান্দহ সরকারি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ১৯৭৬ সালে সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজ, জামালপুর থেকে স্নাতক ডিগ্রী সম্পন্ন করেন।

লেখার বিষয়: মা-মাটি-মানুষ ও স্বাধীনতা।

প্রকাশিত বই: ১২টি
উল্টা-পাল্টা ছড়া–১৯৮২,
শিশুদের দিনকাল-১৯৮৬,
জনতার ছড়া-১৯৯২,
গাঁয়ের কাছে মায়ের কাছে-১৯৯৫,
শিকড় নিবাস-২০০১
বাংলাবাড়ির ছড়া-২০০৩,
লাল-সবুজের দেশ-২০০৪,
শ্রেষ্ঠ ছড়া–২০০৪,
নীতি ও দূর্নীতি–২০১১,
ডাকছে আমার শৈশব–২০১৫
লাল-মোরগের ডাক–২০১৭
ছন্দে-ছড়ায় অদল-বদল২০১৮।

মঞ্চস্থ নাটক:
লঙ্গরখানার মেয়ে ও একুশের ডাক ১৯৭৪, (একুশের ডাক মেলান্দহ কলেজের প্রথম নাটিকা)।
বেতার নাটিকা: ‘মাটির মায়া’ও ‘রূপসার ডাক্তার’ ইত্যাদি।

পুরস্কার:
১. ভাষা সৈনিকপুরস্কার-১৯৯২,
২. কবি জসীম উদ্দীন পুরস্কার- ১৯৯৮
৩.সৈয়দ নজরুল ইসলাম স্মৃতি পদক ও সম্মাননা-২০১৩ কিশোরগঞ্জ,
৪. স্বাধীনতার রজত জয়ন্তী উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক পরিষদ এর বাসাপ স্বাধীনতা
সম্মাননা পুরস্কার-২০২১।
এছাড়া সাংগঠনিক কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ কেন্দ্রীয় কচিকন্ঠের আসর কর্তৃক ‘কচিকন্ঠ স্বর্ণ পদক’–এর জন্য মনোনীত ; কিন্তু স্বৈরাচার পতনের পর রাজনৈতিক জটিল পরিস্থিতিতে পদক প্রদান অনুষ্ঠান করা সম্ভব হয়নি।কারণ ঐ সময় সংগঠনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন প্রেসিডেন্ট এইচ এম এরশাদ।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ:
১৯৭৮ সালে বিশ্ব শিশু দিবস উপলক্ষ্যে মতিঝিল গভ. হাই স্কুলে কেন্দ্রীয় কচিকণ্ঠের আসরের উদ্যোগে আয়োজিত সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন তৎকালিন মিডিয়া জগতের নক্ষত্র ডেইলি অবজার্ভারের সম্পাদক মো. ওবায়দুল হক। সভাপতিত্ব করেন তৎকালিন দৈনিক দেশ সম্পাদক
সানাউল্লাহ নূরী। দৈনিক পত্রিকা সমূহের সম্পাদক–সিনিয়র সাংবাদিক,শিক্ষাবিদ ছড়াকার সুকুমার বড়ুয়াসহ আরওঅনেক লেখক,শিশুসংগঠক বুদ্ধিজীবি আলোচনায় অংশ নেন।
স্বাধীনতার পর কোন শিশু সংগঠনের সেটিই ছিলো শিশু সমস্যা বিষয়ক ১ম সেমিনার এবং ১ম মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন।

শিশুদের সম্পর্কে প্রথম গ্রন্থ রচনা:
বাংলা সাহিত্যে সাধারণত শিশুদের ঘুম পাড়ানো অথবা আনন্দ দেয়ার জন্য ছড়া লেখা হতো। এই নিছক আনন্দ দেয়ার পরিবর্তে এই সমাজে তারা কেমন আছে সে সম্পর্কে ‘শিশুদের দিনকাল’ নামে প্রথম ছড়াগ্রন্থ রচনা।

সম্বর্ধনা:
‘গাঁয়ের কাছে মায়ের কাছে’
পত্রকাব্যের জন্য মেলান্দহ উত্তরণ সাহিত্য সামাজিক সংগঠন কর্তৃক কবি সম্বর্ধনা-১৯৯৬।

তালিকাভূক্ত গীতিকার:
বাংলাদেশ বেতার ও বিটিভি।

সাংগঠনিক পদ:
১. সাহিত্য সম্পাদক–ফুলকোচা হাই স্কুল এবং জামালপুর জেলার মফস্বল স্কুল সমূহের মধ্যে প্রথম স্কুল বার্ষিকী ১৯৬৯-৭০ সম্পাদনা।

২. মেলান্দহ কলেজের প্রথম ছাত্র সংসদের নির্বাচিত সাহিত্য সম্পাদক এবং প্রথম ভারপ্রাপ্ত জি.এস (যৌথ দায়িত্ব)। ভারপ্রাপ্ত ভিপি ছিলেন প্রিন্সিপাল রবিউল ইসলাম।

৩. ১৯৭৩ সালে স্বাধীন বাংলাদেশে মেলান্দহ থানা পরিষদের উদ্যোগে ১ম বিজয় দিবস পালন কমিটির একমাত্র ছাত্র প্রতিনিধি এবং পুরো অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনারদায়িত্ব পালন। কমিটির অহবায়ক ছিলেন মেলান্দহের কিংবদন্তী আবদুল হাই বাচ্চু মিয়া এবং সদস্য সচিব ছিলেন তৎকালিন সার্কেল অফিসার
(সি.ও) নূরুল ইসলাম।
৪. জামালপুর সরকারি আশেক মাহমুদ
কলেজ সাহিত্য বার্ষিকী ১৯৭৪-৭৫ সম্পাদনা পরিষদ সদস্য।
৫. কেন্দ্রীয় কচিকন্ঠের আসর-এর প্রাক্তন উপ-মহাসচিব,
৬.বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য
৭. জামালপুর সমিতি ঢাকার
সাবেক প্রচার ও জনসংযোগ সচিব (সম্ভবতঃ১৯৮২– ১৯৮৯)
৮. ১৯৭২ সালে ফুলকোচায় সবুজ সাহিত্য মজলিশ প্রতিষ্ঠা।
৯. ঢাকাস্থ মেলান্দহ উন্নয়ন সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য
১০.এছাড়াও, বর্তমানে বৃহত্তর ময়মনসিংহ ছড়া সংসদ এবং
১১. বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক পরিষদের উপদেষ্টা।

পেশা:
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়াধীন আনসার-ভিডিপির মূখপত্র পাক্ষিক প্রতিরোধ–এর স্টাফ রিপোর্টার (অব.)।

সামাজিক কর্ম:
দক্ষিন ফুলকোচা সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, ফুলকোচা ইউনিয়ন আনসার-ভিডিপি ক্লাব প্রতিষ্ঠা,(এখন নিষ্ক্রিয়) গোদা ডাঙ্গাবিলের পাড়ে ফুলকোচা স্কুল ও বাজার মসজিদ পাকাকরণ এবং মহিউস সুন্নাহ মাদ্রাসার
গোড়াপত্তনে মূখ্য ভূমিকা পালন।

ব্যক্তিগত জীবন ও সন্তান:
তিন কন্যা। ছন্দা, ছড়া ও মাত্রা।
১৯৬৮ সালে স্কুল শিক্ষক বাবা মারা যাবার পর সাংসারিক অবর্ণনীয় বৈরি পরিস্থিতির মধ্যে সাহিত্যের বিকাশ। এখনও নীল জলে ডুবে ডুবে কলমটা নিরন্তর চলমান।অন্যায়-অনাচারের প্রতিবাদ করতে গিয়ে জীবনে অনেক ন্যায্য পাওনা থেকে বন্চিত; তবু থেমে থাকেনি সচেতন কলমের সূতীক্ষ্ণ নিব।

চাওয়া:
মানুষের মুক্তি, শিশুদের হাসি, দুর্নীতির অবসান এবং বাসযোগ্য স্বদেশ।