তামাশার নির্বাচন হতে দেবে না বিএনপি: ফখরুল

#
news image

কাটাছেঁড়া সংবিধানে এবার তামাশার নির্বাচন বিএনপি হতে দেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, সরকারের মন্ত্রীরা বলেন- বর্তমান সংবিধানের অধীনে নির্বাচন হবে। কোন সংবিধান? যে সংবিধান কাটাছেঁড়া করে সাজিয়েছে আওয়ামী লীগ। যে নির্বাচনে ভোট দিতে যায় না মানুষ। আবারও পাতানো-সাজানো নির্বাচনের আয়োজন চলছে।

শনিবার বিকেলে রাজধানীর উত্তরায় বিএনপির এক পদযাত্রা শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সরকারের পদত্যাগ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারসহ বিভিন্ন দাবিতে এ পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করে বিএনপি। বিএনপি মহাসচিব বলেন, কয়লা ও বিদ্যুতের জন্য ভারতের আদানি গোষ্ঠীর সঙ্গে চুক্তি করেছে সরকার। চুক্তি অনুযায়ী তারা বিদ্যুৎ না দিলেও খরচ দিতে হবে সরকারকে। এতে সরকারকে এক লাখ ডলারের বেশি খেসারত দিতে হবে। এ সরকারের অধীনে হলে নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, এবার তামাশার নির্বাচন, আওয়ামী লীগের নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না।

এজন্য শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন হচ্ছে। চলমান আন্দোলনকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ১৫ বছর ধরে আন্দোলনে আছি। আমরা আন্দোলনে থাকবো। তাতে বাধা দিলে আমরা তা অতিক্রম করে যাবো। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন উত্তরা-পূর্ব থানা বিএনপির আহ্বায়ক শাহ আলম। এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান, জয়নুল আবদিন ফারুক, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, কৃষকদলের সভাপতি হাসান জাফির তুহিন ও ছাত্রদল সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ প্রমুখ।

নাগরিক প্রতিবেদক

০৪ মার্চ, ২০২৩,  7:44 PM

news image

কাটাছেঁড়া সংবিধানে এবার তামাশার নির্বাচন বিএনপি হতে দেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, সরকারের মন্ত্রীরা বলেন- বর্তমান সংবিধানের অধীনে নির্বাচন হবে। কোন সংবিধান? যে সংবিধান কাটাছেঁড়া করে সাজিয়েছে আওয়ামী লীগ। যে নির্বাচনে ভোট দিতে যায় না মানুষ। আবারও পাতানো-সাজানো নির্বাচনের আয়োজন চলছে।

শনিবার বিকেলে রাজধানীর উত্তরায় বিএনপির এক পদযাত্রা শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সরকারের পদত্যাগ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারসহ বিভিন্ন দাবিতে এ পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করে বিএনপি। বিএনপি মহাসচিব বলেন, কয়লা ও বিদ্যুতের জন্য ভারতের আদানি গোষ্ঠীর সঙ্গে চুক্তি করেছে সরকার। চুক্তি অনুযায়ী তারা বিদ্যুৎ না দিলেও খরচ দিতে হবে সরকারকে। এতে সরকারকে এক লাখ ডলারের বেশি খেসারত দিতে হবে। এ সরকারের অধীনে হলে নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, এবার তামাশার নির্বাচন, আওয়ামী লীগের নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না।

এজন্য শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন হচ্ছে। চলমান আন্দোলনকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ১৫ বছর ধরে আন্দোলনে আছি। আমরা আন্দোলনে থাকবো। তাতে বাধা দিলে আমরা তা অতিক্রম করে যাবো। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন উত্তরা-পূর্ব থানা বিএনপির আহ্বায়ক শাহ আলম। এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান, জয়নুল আবদিন ফারুক, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, কৃষকদলের সভাপতি হাসান জাফির তুহিন ও ছাত্রদল সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ প্রমুখ।