ফুল দেওয়া নিয়ে শ্রমিক লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৬

#
news image

অমর একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে মানিকগঞ্জে শহীদ বেদিতে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে শ্রমিক লীগের দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত ছয় নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টার দিকে জেলার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ ঘটনা ঘটে। জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ও পুলিশের হস্তক্ষেপে আধাঘণ্টা পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।

এদিকে সংঘর্ষের ঘটনায় শহীদ বেদিতে ফুল দিতে আসা সামাজিক-সাংস্কৃতিকসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও প্রতিষ্ঠান প্রধানদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ফুল না দিয়ে অনেকে শহীদ মিনার ছেড়ে চলে যান।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সকাল ৯টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা শহীদ বেদিতে ফুল দিতে আসেন। আওয়ামী লীগের পক্ষে ফুল দেওয়ার পর শ্রমিক লীগের এক পক্ষের নাম ঘোষণা করলে অপরপক্ষ বাধা দেয়। উভয় পক্ষের কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। সংঘর্ষে স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগ ও শ্রমিক লীগের ছয়জন নেতাকর্মী আহত হন। পরে জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা ও পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।

সংঘর্ষ নিয়ে কোনো আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল রউফ সরকার জাগো নিউজকে বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। তবে এ বিষয়ে কোনো পক্ষ এখন পর্যন্ত অভিযোগ করেনি।

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩,  4:17 PM

news image

অমর একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে মানিকগঞ্জে শহীদ বেদিতে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে শ্রমিক লীগের দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত ছয় নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টার দিকে জেলার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ ঘটনা ঘটে। জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ও পুলিশের হস্তক্ষেপে আধাঘণ্টা পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।

এদিকে সংঘর্ষের ঘটনায় শহীদ বেদিতে ফুল দিতে আসা সামাজিক-সাংস্কৃতিকসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও প্রতিষ্ঠান প্রধানদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ফুল না দিয়ে অনেকে শহীদ মিনার ছেড়ে চলে যান।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সকাল ৯টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা শহীদ বেদিতে ফুল দিতে আসেন। আওয়ামী লীগের পক্ষে ফুল দেওয়ার পর শ্রমিক লীগের এক পক্ষের নাম ঘোষণা করলে অপরপক্ষ বাধা দেয়। উভয় পক্ষের কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। সংঘর্ষে স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগ ও শ্রমিক লীগের ছয়জন নেতাকর্মী আহত হন। পরে জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা ও পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।

সংঘর্ষ নিয়ে কোনো আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল রউফ সরকার জাগো নিউজকে বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। তবে এ বিষয়ে কোনো পক্ষ এখন পর্যন্ত অভিযোগ করেনি।