রাজশাহী-৩ আসনে মনোনয়ন লড়াইয়ে এক ডজন নেতা

#
news image

রাজশাহীর  পবা ও মোহনপুর উপজেলা নিয়ে গঠিত রাজশাহী-৩ আসন। রাজশাহী সিটি করপোরেশনের চারপাশ ঘিরে এ আসনটি সৃষ্টি হয় ২০০৮ সালের নির্বাচনে। ফলে সদরের পর রাজশাহীর দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ন আসন হিসেবে বিবেচিত করা হয় এ আসনটিকে। এর ফলে এ আসনের দিকে দৃষ্টি রাজশাহীর অনেক নেতার।

আওয়ামী লীগ :- 
 ২০০৮ সালের নির্বাচন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে এ আসনে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মরহুম মেরাজ উদ্দিন মোল্লা। তবে ২০১৪ সালের নির্বাচনে দলের মনোনয়ন তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি। ফলে ওই নির্বাচনে সবাইকে চমক দিয়ে মনোনয়ন তালিকায় স্থান করে নেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আয়েন উদ্দিন। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি এ আসন থেকে পর পর দুইবার সাংসদ নির্বাচিত হন।
তবে তিনি ছাড়াও এবারও এ আসনে মনোনয়ন চাইবেন আরও চারজন আওয়ামী লীগ নেতা। এরা হলেন, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সাংসদ ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, বিএমডিএর চেয়ারম্যান আক্তার জাহান, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, জেলা কৃষকলীগের সাবেক সভাপতি রবিউল আলম বাবু, পবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াসিন আলী।

এমপি আয়েন ছাড়াও এদের মধ্যে শক্ত অবস্থান নিয়ে ভোটের মাঠে রয়েছেন আক্তার জাহান, আসাদুজ্জামান আসাদ। তারা নিয়মিত সংসদীয় এলাকায় কর্মীসভা, মতনিনিময় ও গণসংযোগ করে নেতাকর্মীসহ ভোটেরদের নৌকার পক্ষে চাঙ্গা করার চেষ্টা করছেন।

*পবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াসিন আলী বলেন, ‘২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে আমি মনোনয়ন চেয়েছিলেন। সর্বশেষ উপজেলা নির্বাচনে মনোনয়ন পেয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছি। দলের ত্যাগী নেতা হিসেবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন চাইবো।’

*জেলা কৃষকলীগের সভাপতি রবিউল আলম বাবু বলেন, ‘আমি রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। রাজনৈতিক জীবনে বহুবার নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হয়েছি। কিন্তু রাজনীতি থেকে সরে যায়নি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে দেশ, জাতি ও গণমানুষের কল্যাণে রাজনীতি করে যাচ্ছি। আগামীতেও এর ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে চাই। এ জন্য আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনী রাজশাহী-৩ আসন থেকে মনোনয়ন চাইবো।’

*জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে সবার আকাঙ্খা থাকে সংসদ সদস্য হওয়া। এখানে আমিও ব্যতিক্রমী নয়। তাই আমি আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চাই। এর জন্য আমি রাজশাহীর-৩ আসনে সর্বদা মাঠে থেকে কাজ করে যাচ্ছি। আশা করছি মাঠ পর্যায়ের জরিপে প্রার্থী দেয়া হলে আমি মনোনয়ন পাবো।’

*আক্তার জাহান বলেন, ‘আওয়ামী লীগে তার রাজনৈতিক জীবন দীর্ঘ। মাটি ও মানুষের উন্নয়নে রাজনীতি করে আসছি। রাজশাহী-৩ আসনে ২০০৮ সালে মনোনয়ন চেয়েছিলাম। ২০১৪ ও ২০১৮ সালেও মনোনয়ন চেয়েছি। আগামী নির্বাচনেও মনোনয়ন চাইবো।’

*সাংসদ আয়েন উদ্দীন বলেন, ‘পবা-মোহনপুরের পা-ফাটা মানুষদের উন্নয়নে নিজেকে উৎসর্গ করে দিয়েছি। বিপদে আপদে ছুটে যাচ্ছি তাদের পাশে। এভাবেই সারাজীবন রাজনীতি করতে চাই।’
তিনি আরো বলেন, ‘একজন তরুণ নেতা হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পবা-মোহনপুরের উন্নয়নে রাত-দিন কাজ করে যাচ্ছি। এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে আবারো প্রার্থী হতে চাই।’

বিএনপি :-
 রাজশাহী-৩ আসনে ২০০৮ সালে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন বিএনপির চেয়ারপার্সানের উপদেষ্টা ও সাবেক মন্ত্রী কবীর হোসেন। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কাছে তিনি বিপুল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন। বাধ্যক্ষজনিত কারণে ২০১৮ সালে তিনি মনোনয়ন পাননি। সে বার দলের মনোনয়ন পান নগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুল হক মিলন। তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। তবে এ আসনে এবার মনোনয়নের আসায় আগে ভাগেই মাঠে নেমে পড়েছেন কবীর হোসেনের ছেলে নাসির হোসাইন অস্থির। প্রার্থীতা জানান দিতে তিনি পিতার ছবিসহ ফেস্টুর ব্যানার সাটিয়েছেন এই নির্বাচনী এলাকায়।

মিলন ও অস্থির ছাড়াও এবারও এ আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন চাইবেন, বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শাহীন শওকত, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মন্টু ও জেলার সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রায়হানুল হক রায়হান। এদের মধ্যে নির্বাচনী এলাকায় বেশী সক্রিয় রয়েছেন শফিকুল হক মিলন, নাসির হোসাইন অস্থির ও রায়হানুল হক রায়হান।

*রায়হানুল হক রায়হান বলেন, ‘‘২০০৮ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে এ আসন থেকে আমি মনোনয়ন চেয়েছিলেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে দলের প্রবীন নেতা কবীর হোসেনকে মনোনয়ন দেয়া হয়। দলের সিদ্ধান্ত তারা স্বাগত জানিয়ে তার পক্ষে ছিলাম। সে সময় পরবর্তি নির্বাচনে আমাকে নিয়ে ভাবা হবে বলে কেন্দ্রের নেতারা আশ্বাস দিয়েছিলেন। সে অনুযায়ী আমি নির্বাচনী মাঠে ছিলাম। তবে ১৮ সালের নির্বাচনে একই কথা বলে শফিকুল হক মিলনকে মনোনয়ন দেয়া হয়।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘আমি এখানকার স্থানীয়। এ আসনে যারা মনোনয়ন চাইছেন তারা সবাই বহিরাগত। ফলে প্রার্থী নিয়ে ভোটার ও সমর্থকদের মধ্যে অসন্তস ছিল। স্থানীয় নেতাদের মনোনয়ন দেয়া হলে ফলাফল আরও ভাল হবে বলেও মনে করেন তিনি।’’

জাতীয় পার্টি :-
 আগামী নির্বাচনে এ আসনে প্রার্থী হতে চান রাজশাহী জেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমেরিকা প্রবাসী শাহবুদ্দিন বাচ্চু। ২০১৪ সালে তিনি এ আসন নাঙ্গল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন।
তিনি আরো বলেন, আমি সব সময় গণমানুষের পাশে থাকতে চাই। ফলে দল চাইলে আগামী নির্বাচনে অংশ নিব। আশা করি মনোনয়ন পেয়ে এলাকার মানুষও আমার পাশে থাকবে।

আবুল কালাম আজাদ, রাজশাহী

২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩,  11:50 AM

news image

রাজশাহীর  পবা ও মোহনপুর উপজেলা নিয়ে গঠিত রাজশাহী-৩ আসন। রাজশাহী সিটি করপোরেশনের চারপাশ ঘিরে এ আসনটি সৃষ্টি হয় ২০০৮ সালের নির্বাচনে। ফলে সদরের পর রাজশাহীর দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ন আসন হিসেবে বিবেচিত করা হয় এ আসনটিকে। এর ফলে এ আসনের দিকে দৃষ্টি রাজশাহীর অনেক নেতার।

আওয়ামী লীগ :- 
 ২০০৮ সালের নির্বাচন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে এ আসনে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মরহুম মেরাজ উদ্দিন মোল্লা। তবে ২০১৪ সালের নির্বাচনে দলের মনোনয়ন তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি। ফলে ওই নির্বাচনে সবাইকে চমক দিয়ে মনোনয়ন তালিকায় স্থান করে নেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আয়েন উদ্দিন। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি এ আসন থেকে পর পর দুইবার সাংসদ নির্বাচিত হন।
তবে তিনি ছাড়াও এবারও এ আসনে মনোনয়ন চাইবেন আরও চারজন আওয়ামী লীগ নেতা। এরা হলেন, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সাংসদ ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, বিএমডিএর চেয়ারম্যান আক্তার জাহান, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, জেলা কৃষকলীগের সাবেক সভাপতি রবিউল আলম বাবু, পবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াসিন আলী।

এমপি আয়েন ছাড়াও এদের মধ্যে শক্ত অবস্থান নিয়ে ভোটের মাঠে রয়েছেন আক্তার জাহান, আসাদুজ্জামান আসাদ। তারা নিয়মিত সংসদীয় এলাকায় কর্মীসভা, মতনিনিময় ও গণসংযোগ করে নেতাকর্মীসহ ভোটেরদের নৌকার পক্ষে চাঙ্গা করার চেষ্টা করছেন।

*পবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াসিন আলী বলেন, ‘২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে আমি মনোনয়ন চেয়েছিলেন। সর্বশেষ উপজেলা নির্বাচনে মনোনয়ন পেয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছি। দলের ত্যাগী নেতা হিসেবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন চাইবো।’

*জেলা কৃষকলীগের সভাপতি রবিউল আলম বাবু বলেন, ‘আমি রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। রাজনৈতিক জীবনে বহুবার নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হয়েছি। কিন্তু রাজনীতি থেকে সরে যায়নি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে দেশ, জাতি ও গণমানুষের কল্যাণে রাজনীতি করে যাচ্ছি। আগামীতেও এর ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে চাই। এ জন্য আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনী রাজশাহী-৩ আসন থেকে মনোনয়ন চাইবো।’

*জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে সবার আকাঙ্খা থাকে সংসদ সদস্য হওয়া। এখানে আমিও ব্যতিক্রমী নয়। তাই আমি আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চাই। এর জন্য আমি রাজশাহীর-৩ আসনে সর্বদা মাঠে থেকে কাজ করে যাচ্ছি। আশা করছি মাঠ পর্যায়ের জরিপে প্রার্থী দেয়া হলে আমি মনোনয়ন পাবো।’

*আক্তার জাহান বলেন, ‘আওয়ামী লীগে তার রাজনৈতিক জীবন দীর্ঘ। মাটি ও মানুষের উন্নয়নে রাজনীতি করে আসছি। রাজশাহী-৩ আসনে ২০০৮ সালে মনোনয়ন চেয়েছিলাম। ২০১৪ ও ২০১৮ সালেও মনোনয়ন চেয়েছি। আগামী নির্বাচনেও মনোনয়ন চাইবো।’

*সাংসদ আয়েন উদ্দীন বলেন, ‘পবা-মোহনপুরের পা-ফাটা মানুষদের উন্নয়নে নিজেকে উৎসর্গ করে দিয়েছি। বিপদে আপদে ছুটে যাচ্ছি তাদের পাশে। এভাবেই সারাজীবন রাজনীতি করতে চাই।’
তিনি আরো বলেন, ‘একজন তরুণ নেতা হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পবা-মোহনপুরের উন্নয়নে রাত-দিন কাজ করে যাচ্ছি। এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে আবারো প্রার্থী হতে চাই।’

বিএনপি :-
 রাজশাহী-৩ আসনে ২০০৮ সালে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন বিএনপির চেয়ারপার্সানের উপদেষ্টা ও সাবেক মন্ত্রী কবীর হোসেন। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কাছে তিনি বিপুল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন। বাধ্যক্ষজনিত কারণে ২০১৮ সালে তিনি মনোনয়ন পাননি। সে বার দলের মনোনয়ন পান নগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুল হক মিলন। তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। তবে এ আসনে এবার মনোনয়নের আসায় আগে ভাগেই মাঠে নেমে পড়েছেন কবীর হোসেনের ছেলে নাসির হোসাইন অস্থির। প্রার্থীতা জানান দিতে তিনি পিতার ছবিসহ ফেস্টুর ব্যানার সাটিয়েছেন এই নির্বাচনী এলাকায়।

মিলন ও অস্থির ছাড়াও এবারও এ আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন চাইবেন, বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শাহীন শওকত, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মন্টু ও জেলার সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রায়হানুল হক রায়হান। এদের মধ্যে নির্বাচনী এলাকায় বেশী সক্রিয় রয়েছেন শফিকুল হক মিলন, নাসির হোসাইন অস্থির ও রায়হানুল হক রায়হান।

*রায়হানুল হক রায়হান বলেন, ‘‘২০০৮ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে এ আসন থেকে আমি মনোনয়ন চেয়েছিলেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে দলের প্রবীন নেতা কবীর হোসেনকে মনোনয়ন দেয়া হয়। দলের সিদ্ধান্ত তারা স্বাগত জানিয়ে তার পক্ষে ছিলাম। সে সময় পরবর্তি নির্বাচনে আমাকে নিয়ে ভাবা হবে বলে কেন্দ্রের নেতারা আশ্বাস দিয়েছিলেন। সে অনুযায়ী আমি নির্বাচনী মাঠে ছিলাম। তবে ১৮ সালের নির্বাচনে একই কথা বলে শফিকুল হক মিলনকে মনোনয়ন দেয়া হয়।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘আমি এখানকার স্থানীয়। এ আসনে যারা মনোনয়ন চাইছেন তারা সবাই বহিরাগত। ফলে প্রার্থী নিয়ে ভোটার ও সমর্থকদের মধ্যে অসন্তস ছিল। স্থানীয় নেতাদের মনোনয়ন দেয়া হলে ফলাফল আরও ভাল হবে বলেও মনে করেন তিনি।’’

জাতীয় পার্টি :-
 আগামী নির্বাচনে এ আসনে প্রার্থী হতে চান রাজশাহী জেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমেরিকা প্রবাসী শাহবুদ্দিন বাচ্চু। ২০১৪ সালে তিনি এ আসন নাঙ্গল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন।
তিনি আরো বলেন, আমি সব সময় গণমানুষের পাশে থাকতে চাই। ফলে দল চাইলে আগামী নির্বাচনে অংশ নিব। আশা করি মনোনয়ন পেয়ে এলাকার মানুষও আমার পাশে থাকবে।