৫০ কলেজে পাশ করেনি কেউ

#
news image

চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিকসার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে গড় পাসের হার ৮৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বেলা সোয়া ১১টায় এ ফল প্রকাশ করা হয়। উচ্চমাধ্যমিকও সমমানের পরীক্ষায় একজনও পাশ করেননি, এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৫০টি; যা গতবারের চেয়ে ১০ গুণ। 

গত বছর পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের কেউ পাশ করেনি। কিন্তু এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এ ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১০ গুণ বেড়ে হয়েছে ৫০টি।
 
বুধবার ২০২২ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সংবাদ সম্মেলনে ফলের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।

এবার পাশের হার ৮৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। ৯ হাজার ১৩৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ১১ লাখ ৭৭ হাজার ৩৮৭ জন পরীক্ষা দিয়েছিলেন। এর মধ্যে পাশ করেছেন ১০ লাখ ১১ হাজার ৯৮৭ জন। 

শূন্য পাশ করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাড়ার বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, গত বছর মাত্র তিনটি বিষয়ে পরীক্ষা হয়েছিল সংক্ষিপ্তভাবে। তখন বেশির ভাগই ভালো করেছিলেন। সে জন্য পাশের হারও ছিল প্রায় ৯৫ শতাংশ। এবার ১২টি পত্রে পরীক্ষা হয়েছে, তাতে সবাই তত ভালো করতে পারেনি। সে জন্য শূন্য পাশ করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩,  10:19 PM

news image
ফাইল ছবি

চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিকসার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে গড় পাসের হার ৮৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বেলা সোয়া ১১টায় এ ফল প্রকাশ করা হয়। উচ্চমাধ্যমিকও সমমানের পরীক্ষায় একজনও পাশ করেননি, এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৫০টি; যা গতবারের চেয়ে ১০ গুণ। 

গত বছর পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের কেউ পাশ করেনি। কিন্তু এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এ ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১০ গুণ বেড়ে হয়েছে ৫০টি।
 
বুধবার ২০২২ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সংবাদ সম্মেলনে ফলের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।

এবার পাশের হার ৮৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। ৯ হাজার ১৩৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ১১ লাখ ৭৭ হাজার ৩৮৭ জন পরীক্ষা দিয়েছিলেন। এর মধ্যে পাশ করেছেন ১০ লাখ ১১ হাজার ৯৮৭ জন। 

শূন্য পাশ করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাড়ার বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, গত বছর মাত্র তিনটি বিষয়ে পরীক্ষা হয়েছিল সংক্ষিপ্তভাবে। তখন বেশির ভাগই ভালো করেছিলেন। সে জন্য পাশের হারও ছিল প্রায় ৯৫ শতাংশ। এবার ১২টি পত্রে পরীক্ষা হয়েছে, তাতে সবাই তত ভালো করতে পারেনি। সে জন্য শূন্য পাশ করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে।