দুদকের বরখাস্তকৃত কর্মকর্তা এনামুল বাছিরের জামিন চেম্বার কোর্টে স্থগিত
অনলাইন ডেস্ক
২৩ নভেম্বর, ২০২২, 9:52 PM
দুদকের বরখাস্তকৃত কর্মকর্তা এনামুল বাছিরের জামিন চেম্বার কোর্টে স্থগিত
ঘুষ কেলেঙ্কারির মামলায় বিচারিক আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) থেকে বরখাস্ত হওয়া কর্মকর্তা খন্দকার এনামুল বাছিরের জামিন স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম মঙ্গলবার এ আদেশ দেন। দুদকের আইনজীবী সিনিয়র এডভোকেট খুরশীদ আলম খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ঘুষ কেলেঙ্কারির মামলায় বিচারিক আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত খন্দকার এনামুল বাছিরকে ১৭ নভেম্বর জামিন দেন হাইকোর্ট। পরে এই জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন করে দুদক। গত ২৩ আগস্ট হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ জামিন দিলেও পরে সেটি বাতিল করে দেন আদালত। এরপর ফের জামিন চেয়ে আবেদন করে এনামুল বাছির।
চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি খন্দকার এনামুল বাছিরকে আট বছর ও পুলিশের বরখাস্তকৃত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানকে তিন বছর কারাদন্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪। এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করে জামিন আবেদন করেন এনামুল বাছির। অন্যদিকে তার সাজা বাড়াতে হাইকোর্টে আবেদন করে দুদক। দুদকের আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করেন। ২০১৯ সালের ২২ জুলাই দুদকের পরিচালক ফানাফিল্লাহর নেতৃত্বে দুদকের একটি টিম মিরপুরের দারুস সালাম এলাকা থেকে এনামুল বাছিরকে গ্রেপ্তার করে। পরের দিন ২৩ জুলাই জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন, কমিশনের তথ্য পাচার ও শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে দুদক পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে দুদক। ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই ৪০ লাখ টাকার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে পুলিশের বরখাস্ত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান ও দুদক পরিচালক এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। এনামুল বাছির ১৯৯১ সালে তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোতে যোগ দেন। দুদক গঠিত হওয়ার পর তিনি সহকারী পরিচালক, উপ-পরিচালক ও পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি পান।
অনলাইন ডেস্ক
২৩ নভেম্বর, ২০২২, 9:52 PM
ঘুষ কেলেঙ্কারির মামলায় বিচারিক আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) থেকে বরখাস্ত হওয়া কর্মকর্তা খন্দকার এনামুল বাছিরের জামিন স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম মঙ্গলবার এ আদেশ দেন। দুদকের আইনজীবী সিনিয়র এডভোকেট খুরশীদ আলম খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ঘুষ কেলেঙ্কারির মামলায় বিচারিক আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত খন্দকার এনামুল বাছিরকে ১৭ নভেম্বর জামিন দেন হাইকোর্ট। পরে এই জামিন স্থগিত চেয়ে আবেদন করে দুদক। গত ২৩ আগস্ট হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ জামিন দিলেও পরে সেটি বাতিল করে দেন আদালত। এরপর ফের জামিন চেয়ে আবেদন করে এনামুল বাছির।
চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি খন্দকার এনামুল বাছিরকে আট বছর ও পুলিশের বরখাস্তকৃত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানকে তিন বছর কারাদন্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪। এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করে জামিন আবেদন করেন এনামুল বাছির। অন্যদিকে তার সাজা বাড়াতে হাইকোর্টে আবেদন করে দুদক। দুদকের আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করেন। ২০১৯ সালের ২২ জুলাই দুদকের পরিচালক ফানাফিল্লাহর নেতৃত্বে দুদকের একটি টিম মিরপুরের দারুস সালাম এলাকা থেকে এনামুল বাছিরকে গ্রেপ্তার করে। পরের দিন ২৩ জুলাই জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন, কমিশনের তথ্য পাচার ও শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে দুদক পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে দুদক। ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই ৪০ লাখ টাকার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে পুলিশের বরখাস্ত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান ও দুদক পরিচালক এনামুল বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। এনামুল বাছির ১৯৯১ সালে তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোতে যোগ দেন। দুদক গঠিত হওয়ার পর তিনি সহকারী পরিচালক, উপ-পরিচালক ও পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি পান।