শিরোনামঃ
সারাদেশে উৎসবমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপন লাল বেনারসিতে দ্যুতি ছড়ালেন সাদিয়া আয়মান ফেলানীর নামে গুলশানে সড়ক, সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে ‘ফেলানী এভিনিউ’ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সরকার সব ব্যবস্থা নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা জুড়ীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: দুটি নৌকা জব্দ  আসিফ ও মাহফুজ কোন দলে যোগ দিচ্ছেন? প্লাস্টিক সার্জারি নিয়ে কঠোর সমালোচনা করলেন কেট উইন্সলেট ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের পরই পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের রায়ের আপিল শুনানি ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ১২ ফেব্রুয়ারি, তফসিল ঘোষণা করলেন সিইসি শীতে কোনটা ব্যবহার করবেন, গ্লিসারিন নাকি জেলি?

আমরা এখানে অজুহাত দিতে আসিনি, ফেক ফিল্ডিং নিয়ে শ্রীরাম

#
news image

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ এখন অতীত। সামনে এখন পাকিস্তান। তবুও ওই ম্যাচ রয়ে গেছে আলোচনার কেন্দ্রে। বিরাট কোহলির ফেক ফিল্ডিং নিয়ে মূলত চর্চাটা বেশি হচ্ছে। এবার এই নিয়ে মুখ খুলতে হলো টি-টোয়েন্টি দলের টেকনিক্যাল অ্যাসিসট্যান্ট শ্রীধরন শ্রীরামকে।

পাকিস্তান ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে শনিবার (৫ নভেম্বর) শ্রীরামের কাছে সাংবাদিকদের প্রথম প্রশ্নই ছিল ফেক ফিল্ডিং নিয়ে। এই ফেক ফিল্ডিংকে হারের একটি কারণ মনে করেন কি না শ্রীরাম?

তার উত্তর ছিল না বোধক। স্পষ্ট বলে দিয়েছেন কোনো অজুহাত দিতে আসেননি এখানে, ‘আমরা এখানে কোন অজুহাত দিতে আসিনি। আমি চতুর্থ আম্পায়ারের সঙ্গে ঘটনা হওয়ার পরপরই কথা বলেছিলাম। আমার মনে হয় এটা মাঠের আম্পায়ারদের সিদ্ধান্ত, আমাদের এমনই বলেছে। এখানে কোন অজুহাত দিতে চাই না।’

নাজমুল হোসেন শান্ত-লিটন দাস ডাবলস নিতে গেলে ফেক ফিল্ডিং করেন বিরাট কোহলি। তাৎক্ষণিক শান্ত আম্পায়ারের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেও সাড়া দেননি আম্পায়ার। সাকিব আল হাসান খেলার মাঝে ও শেষে এটা নিয়ে কথা বলেছিলেন। বাংলাদেশ অধিনায়কও কোনো সাড়া পাননি আম্পায়ারদের কাছ থেকে। পরদিন ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস জানিয়েছেন, তারা এটি নিয়ে আইসিসিতে কথা বলবেন।

ম্যাচ শেষে মূলত সহ-অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান ফেক ফিল্ডিংয়ের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে সাংবাদিকদের জানান। এরপরই দুই দেশের গণমাধ্যমে এটি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়। যা এখনো চলছে।

বাংলাদেশ এই ম্যাচ হারে ৫ রানে। তবে সাকিবের দল যেভাবে লড়াই করেছে তাতে খুশি শ্রীরাম, ‘ম্যাচের আগে যদি কেউ বলতো, আমরা ভারতের সঙ্গে পাঁচ রানে হারবো। এটা যে কেউ মেনে নিতো। আমার মনে হয় ভারতকে হারানোর মতো একটা জায়গায় চলে গিয়েছিলাম আমরা। কিন্তু প্রতিদিন লাইনটা পাড় করতে পারবো না। কিন্তু এত কাছে আসা ছেলেদের অনেক আত্মবিশ্বাস দিয়েছে।’

ভারতের কাছে হারে সেমিফাইনালের পথ ধূসর হয়ে যায়। তবে কাগজে কলমে এখনো সম্ভাবনা আছে। বাংলাদেশ যদি পাকিস্তানকে হারায় আর নিজেদের শেষ ম্যাচে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকার কোনো একটি দল হারে তাহলে সেমির টিকিট পেতে পারে বাংলাদেশ।

আগামীকাল রোববার অ্যাডিলেডে পাকিস্তানের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। পাকিস্তানের বিপক্ষে লড়াই হবে জানিয়ে শ্রীরাম বলছেন, ‘আমার মনে হয় পাকিস্তান খুব ভালো দল। নিউজিল্যান্ডে তাদের বিপক্ষে দুই ম্যাচেই আমাদের সুযোগ ছিল। তারা জানে আমাদের শক্তির জায়গা, আমরাও তাদেরটা জানি। আগামীকাল একটা ভালো লড়াই হবে।’

অনলাইন ডেস্ক

০৫ নভেম্বর, ২০২২,  11:31 PM

news image

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ এখন অতীত। সামনে এখন পাকিস্তান। তবুও ওই ম্যাচ রয়ে গেছে আলোচনার কেন্দ্রে। বিরাট কোহলির ফেক ফিল্ডিং নিয়ে মূলত চর্চাটা বেশি হচ্ছে। এবার এই নিয়ে মুখ খুলতে হলো টি-টোয়েন্টি দলের টেকনিক্যাল অ্যাসিসট্যান্ট শ্রীধরন শ্রীরামকে।

পাকিস্তান ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে শনিবার (৫ নভেম্বর) শ্রীরামের কাছে সাংবাদিকদের প্রথম প্রশ্নই ছিল ফেক ফিল্ডিং নিয়ে। এই ফেক ফিল্ডিংকে হারের একটি কারণ মনে করেন কি না শ্রীরাম?

তার উত্তর ছিল না বোধক। স্পষ্ট বলে দিয়েছেন কোনো অজুহাত দিতে আসেননি এখানে, ‘আমরা এখানে কোন অজুহাত দিতে আসিনি। আমি চতুর্থ আম্পায়ারের সঙ্গে ঘটনা হওয়ার পরপরই কথা বলেছিলাম। আমার মনে হয় এটা মাঠের আম্পায়ারদের সিদ্ধান্ত, আমাদের এমনই বলেছে। এখানে কোন অজুহাত দিতে চাই না।’

নাজমুল হোসেন শান্ত-লিটন দাস ডাবলস নিতে গেলে ফেক ফিল্ডিং করেন বিরাট কোহলি। তাৎক্ষণিক শান্ত আম্পায়ারের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেও সাড়া দেননি আম্পায়ার। সাকিব আল হাসান খেলার মাঝে ও শেষে এটা নিয়ে কথা বলেছিলেন। বাংলাদেশ অধিনায়কও কোনো সাড়া পাননি আম্পায়ারদের কাছ থেকে। পরদিন ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস জানিয়েছেন, তারা এটি নিয়ে আইসিসিতে কথা বলবেন।

ম্যাচ শেষে মূলত সহ-অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান ফেক ফিল্ডিংয়ের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে সাংবাদিকদের জানান। এরপরই দুই দেশের গণমাধ্যমে এটি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়। যা এখনো চলছে।

বাংলাদেশ এই ম্যাচ হারে ৫ রানে। তবে সাকিবের দল যেভাবে লড়াই করেছে তাতে খুশি শ্রীরাম, ‘ম্যাচের আগে যদি কেউ বলতো, আমরা ভারতের সঙ্গে পাঁচ রানে হারবো। এটা যে কেউ মেনে নিতো। আমার মনে হয় ভারতকে হারানোর মতো একটা জায়গায় চলে গিয়েছিলাম আমরা। কিন্তু প্রতিদিন লাইনটা পাড় করতে পারবো না। কিন্তু এত কাছে আসা ছেলেদের অনেক আত্মবিশ্বাস দিয়েছে।’

ভারতের কাছে হারে সেমিফাইনালের পথ ধূসর হয়ে যায়। তবে কাগজে কলমে এখনো সম্ভাবনা আছে। বাংলাদেশ যদি পাকিস্তানকে হারায় আর নিজেদের শেষ ম্যাচে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকার কোনো একটি দল হারে তাহলে সেমির টিকিট পেতে পারে বাংলাদেশ।

আগামীকাল রোববার অ্যাডিলেডে পাকিস্তানের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। পাকিস্তানের বিপক্ষে লড়াই হবে জানিয়ে শ্রীরাম বলছেন, ‘আমার মনে হয় পাকিস্তান খুব ভালো দল। নিউজিল্যান্ডে তাদের বিপক্ষে দুই ম্যাচেই আমাদের সুযোগ ছিল। তারা জানে আমাদের শক্তির জায়গা, আমরাও তাদেরটা জানি। আগামীকাল একটা ভালো লড়াই হবে।’