জানুয়ারির প্রথম দিনে শিক্ষার্থীরা বই পাবে: শিক্ষামন্ত্রী

#
news image

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, জানুয়ারির প্রথম দিনে সকল স্তরের শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তিনি বলেন,আমরা প্রতিবছর প্রাথমিক, কারিগরী, এবতেদায়ী ও সেকেন্ডারি মিলিয়ে প্রায় শিক্ষার্থীকে প্রায় ৩৫ কোটি বই দেই। অন্যবছর বই আগেই ছাপা শুরু হয়ে যায়। এবছর সেকেন্ডোরি পর্যায়ের বই ছাপানোর কাজ চলছে। প্রাথমিক স্তরের বই ছাপানোর কাজ আগামীকাল ৩ নভেম্বর শুরু হচ্ছে।

আজ ২০২৩ সালের বিতরণ সংক্রান্ত জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) জরুরী এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে সভায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব আবু বকর ছিদ্দিক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদসহ সংশ্লিষ্ট অধিদফতরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, ‘পাঠ্যপুস্তকের গুণগতমান বজায় রাখতে চাই। সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে সব ধরনের বাস্তবতা মেনে নিয়ে বই ছাপাতে চাই। ইতোমধ্যে ছাপাখানায় লোকদের এবং কাগজের লোকদের সঙ্গে কথা বলেছি।’ তিনি বলেন, কাগজের পাল্প যদি পাওয়া না যায় তাহলে সেকেন্ডারি পাল্প দিয়েই বই ছাপানো হবে। নির্ধারিত সময়ে বই দিতে না পারলে চুক্তিভুক্ত প্রেসগুলোকে কালো তালিকাসহ মালিকদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

অনলাইন ডেস্ক

০৩ নভেম্বর, ২০২২,  12:41 AM

news image

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, জানুয়ারির প্রথম দিনে সকল স্তরের শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তিনি বলেন,আমরা প্রতিবছর প্রাথমিক, কারিগরী, এবতেদায়ী ও সেকেন্ডারি মিলিয়ে প্রায় শিক্ষার্থীকে প্রায় ৩৫ কোটি বই দেই। অন্যবছর বই আগেই ছাপা শুরু হয়ে যায়। এবছর সেকেন্ডোরি পর্যায়ের বই ছাপানোর কাজ চলছে। প্রাথমিক স্তরের বই ছাপানোর কাজ আগামীকাল ৩ নভেম্বর শুরু হচ্ছে।

আজ ২০২৩ সালের বিতরণ সংক্রান্ত জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) জরুরী এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে সভায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব আবু বকর ছিদ্দিক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদসহ সংশ্লিষ্ট অধিদফতরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, ‘পাঠ্যপুস্তকের গুণগতমান বজায় রাখতে চাই। সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে সব ধরনের বাস্তবতা মেনে নিয়ে বই ছাপাতে চাই। ইতোমধ্যে ছাপাখানায় লোকদের এবং কাগজের লোকদের সঙ্গে কথা বলেছি।’ তিনি বলেন, কাগজের পাল্প যদি পাওয়া না যায় তাহলে সেকেন্ডারি পাল্প দিয়েই বই ছাপানো হবে। নির্ধারিত সময়ে বই দিতে না পারলে চুক্তিভুক্ত প্রেসগুলোকে কালো তালিকাসহ মালিকদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।