শ্রীলঙ্কায় জরুরি অবস্থা জারি

#
news image

তীব্র অর্থনৈতিক সংকটের মুখে পড়া শ্রীলঙ্কায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ দমাতে জরুরি অবস্থা জারি করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসে। শুক্রবার (১ এপ্রিল)  মধ্যরাতে দেশব্যাপী জরুরি অবস্থা জারির এ ঘোষণা দেয়া হয়। খবর এনডিটিভির।

শুক্রবার মধ্যরাতে প্রকাশিত সরকারি গেজেটে প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসে বলেছেন, ‘জননিরাপত্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং সরবরাহ ও প্রয়োজনীয় পরিষেবা নিশ্চিতের স্বার্থে জরুরি অবস্থা জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। অশান্তির আগুন নিয়ন্ত্রণ এবং ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে এমন কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন ছিল।’

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসে দেশব্যাপী জরুরি অবস্থা ঘোষণায় বিক্ষোভকারীদের দমন সহজ হবে। জরুরি অবস্থার মধ্যে কেউ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ বা বিক্ষোভ করলে তাকে গ্রেফতার করে বিচার ছাড়াই দীর্ঘমেয়াদে আটকে রাখার আইনি ভিত্তি পাবে দেশটির সেনাবাহিনী।

এর আগে দেশটিতে অর্থনীতি ধসে পড়ার জন্য সরকারকে দায়ী করে বৃহস্পতিবার (৩১ মার্চ) রাতে কলম্বোর মিরিহানায় প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসের বাসভবনের বাইরে বিক্ষোভ শুরু করে কয়েকশ মানুষ। এতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় বিক্ষোভকারীদের।

নিজস্ব প্রতিবেদক

০২ এপ্রিল, ২০২২,  12:50 PM

news image

তীব্র অর্থনৈতিক সংকটের মুখে পড়া শ্রীলঙ্কায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ দমাতে জরুরি অবস্থা জারি করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসে। শুক্রবার (১ এপ্রিল)  মধ্যরাতে দেশব্যাপী জরুরি অবস্থা জারির এ ঘোষণা দেয়া হয়। খবর এনডিটিভির।

শুক্রবার মধ্যরাতে প্রকাশিত সরকারি গেজেটে প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসে বলেছেন, ‘জননিরাপত্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং সরবরাহ ও প্রয়োজনীয় পরিষেবা নিশ্চিতের স্বার্থে জরুরি অবস্থা জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। অশান্তির আগুন নিয়ন্ত্রণ এবং ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে এমন কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন ছিল।’

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসে দেশব্যাপী জরুরি অবস্থা ঘোষণায় বিক্ষোভকারীদের দমন সহজ হবে। জরুরি অবস্থার মধ্যে কেউ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ বা বিক্ষোভ করলে তাকে গ্রেফতার করে বিচার ছাড়াই দীর্ঘমেয়াদে আটকে রাখার আইনি ভিত্তি পাবে দেশটির সেনাবাহিনী।

এর আগে দেশটিতে অর্থনীতি ধসে পড়ার জন্য সরকারকে দায়ী করে বৃহস্পতিবার (৩১ মার্চ) রাতে কলম্বোর মিরিহানায় প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসের বাসভবনের বাইরে বিক্ষোভ শুরু করে কয়েকশ মানুষ। এতে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় বিক্ষোভকারীদের।