বিএনপি-জামাতের সন্ত্রাসী কার্যক্রম মোকাবেলায় প্রয়োজনে আরও একটি মুক্তিযুদ্ধ হবে : নানক

#
news image

আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, বিএনপি-জামাতের সন্ত্রাসী কার্যক্রম মোকাবেলা করতে প্রয়োজনে একাত্তরের মতো আরও একটি মুক্তিযুদ্ধ হবে। কিন্তু পরাজিত শক্তির কাছে কখনোই মাথা নত করবো না। আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ কৃষক লীগ কর্তৃক আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শহীদ শেখ রাসেলের ৫৯ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া ও আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। 

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, বিএনপি সমাবেশ করে, সেই সমাবেশে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার দন্ডিত আসামি সাবেক স্বরাষ্ট্রপ্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর এবং উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টুর মুক্তি চায় মির্জা ফখরুল ইসলামরা। তখন ওদের মতলব ও উদ্দেশ্য আমাদের বুঝতে অসুবিধা হয় না। তিনি বলেন, আপনারা (মির্জা ফখরুল) বাংলাদেশকে কোথায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চান? যে বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করা হয়েছিল? যে বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর নাম উচ্চারণ করা যেতো না? যে বাংলাদেশে মতিউর রহমান নিজামীদের গাড়ীতে পতাকা তুলে দেয়া হয়েছিল? সেই বাংলাদেশে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চান? তাহলে আমাদের কথা পরিষ্কার-প্রয়োজন হলে ৭১ এর মতো আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ হবে। কিন্তু কারো কাছে মাথা নত করবো না।   

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহা উদ্দিন নাছিম বলেন, ৭৫’এর ১৫ আগস্ট ঘাতকদের হাত থেকে অন্তসত্ত্বা নারী, একজন ছোট্ট শিশু রক্ষা পায়নি। সে দিন ঘাতকরা এতো নির্মম ছিল- কাউকে বাঁচতে দেয়নি। একাত্তরের ঘাতকরাই ৭৫’এ এই হত্যাকান্ড চালিয়েছে। তারা এখনো সেই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাই তাদেরকে বলবো-বিজয়ের মাস ডিসেম্বর আসার আগেই পাকিস্তান চলে যান।  কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দের সভাপতিত্বে ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ বিশ্বনাথ সরকার বিটুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, কৃষক লীগের সহ সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন সুইট, শরিফ আশরাফ ও আব্দুল লতিফ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। 

অনলাইন ডেস্ক

১৯ অক্টোবর, ২০২২,  10:54 PM

news image

আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, বিএনপি-জামাতের সন্ত্রাসী কার্যক্রম মোকাবেলা করতে প্রয়োজনে একাত্তরের মতো আরও একটি মুক্তিযুদ্ধ হবে। কিন্তু পরাজিত শক্তির কাছে কখনোই মাথা নত করবো না। আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ কৃষক লীগ কর্তৃক আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শহীদ শেখ রাসেলের ৫৯ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া ও আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। 

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, বিএনপি সমাবেশ করে, সেই সমাবেশে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার দন্ডিত আসামি সাবেক স্বরাষ্ট্রপ্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর এবং উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টুর মুক্তি চায় মির্জা ফখরুল ইসলামরা। তখন ওদের মতলব ও উদ্দেশ্য আমাদের বুঝতে অসুবিধা হয় না। তিনি বলেন, আপনারা (মির্জা ফখরুল) বাংলাদেশকে কোথায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চান? যে বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করা হয়েছিল? যে বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর নাম উচ্চারণ করা যেতো না? যে বাংলাদেশে মতিউর রহমান নিজামীদের গাড়ীতে পতাকা তুলে দেয়া হয়েছিল? সেই বাংলাদেশে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চান? তাহলে আমাদের কথা পরিষ্কার-প্রয়োজন হলে ৭১ এর মতো আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ হবে। কিন্তু কারো কাছে মাথা নত করবো না।   

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহা উদ্দিন নাছিম বলেন, ৭৫’এর ১৫ আগস্ট ঘাতকদের হাত থেকে অন্তসত্ত্বা নারী, একজন ছোট্ট শিশু রক্ষা পায়নি। সে দিন ঘাতকরা এতো নির্মম ছিল- কাউকে বাঁচতে দেয়নি। একাত্তরের ঘাতকরাই ৭৫’এ এই হত্যাকান্ড চালিয়েছে। তারা এখনো সেই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাই তাদেরকে বলবো-বিজয়ের মাস ডিসেম্বর আসার আগেই পাকিস্তান চলে যান।  কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দের সভাপতিত্বে ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ বিশ্বনাথ সরকার বিটুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, কৃষক লীগের সহ সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন সুইট, শরিফ আশরাফ ও আব্দুল লতিফ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।