শিরোনামঃ
সারাদেশে উৎসবমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপন লাল বেনারসিতে দ্যুতি ছড়ালেন সাদিয়া আয়মান ফেলানীর নামে গুলশানে সড়ক, সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে ‘ফেলানী এভিনিউ’ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সরকার সব ব্যবস্থা নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা জুড়ীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: দুটি নৌকা জব্দ  আসিফ ও মাহফুজ কোন দলে যোগ দিচ্ছেন? প্লাস্টিক সার্জারি নিয়ে কঠোর সমালোচনা করলেন কেট উইন্সলেট ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের পরই পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের রায়ের আপিল শুনানি ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ১২ ফেব্রুয়ারি, তফসিল ঘোষণা করলেন সিইসি শীতে কোনটা ব্যবহার করবেন, গ্লিসারিন নাকি জেলি?

বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হলে দেশে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে: স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

#
news image

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম  বলেছেন, বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হলে দেশের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে।
আজ রাজধানীর একটি হোটেলে এফবিসিসিআই-এর উদ্যোগে আয়োজিত ‘টেকসই প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য নীতিমালা সক্রিয়করণ’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা জানান।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন বন ও পরিবেশ মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।
এছাড়াও এতে এফবিসিসিআই-এর সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, ইউনিলিভার বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জাভেদ আখতার, বাংলাদেশ প্লাস্টিক গুডস এন্ড ম্যানুফেকসার্স এক্সপোর্টার এসোসিয়েশনের সভাপতি শামীম আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
তাজুল ইসলাম বলেন, মানুষের আয় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোগ বেড়েছে। এতে আগের চেয়ে বেশি পরিমাণে ময়লা-আবর্জনা উৎপন্ন হচ্ছে। আর এসব বর্জ্য শুধু শহরে নয়, বরং গ্রাম-গঞ্জেও উৎপন্ন হচ্ছে। আগের চেয়ে বেশি মাত্রায় বর্জ্য  উৎপন্ন হওয়ায় সে বর্জ্যকে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মধ্যে নিয়ে আসা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি বলেন, দেশে উৎপন্ন সকল ধরণের বর্জ্য পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ঢাকাসহ কয়েকটি সিটি কর্পোরেশনে কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আশা করছি খুব শিগগিরই বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। আর এই প্রক্রিয়া শুরু হলে দেশে বর্জ্য সমস্যা অনেকটাই সমাধান করা সম্ভব হবে।
মন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। এর জন্য বিভিন্ন মডেল আছে। উন্নত দেশের মডেল অনুসরণ করে আমাদের দেশেও অনুরূপভাবে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পরিবেশ রক্ষা এবং মানুষের স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনায় রেখে আমাদের দেশের জন্য কার্যকর সেই মডেল বাস্তবায়নে কাজ করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিটি পণ্যের জন্য আলাদাভাবে পলিথিন বা অন্য কোনো ব্যাগ দেওয়া হয়, যার জন্য গৃহস্থালি বর্জ্য বেশি উৎপন্ন হচ্ছে। পলিথিন চাইলেই একদিনে বন্ধ করা যাবে না। আবার পাটের ব্যাগ মানুষের হাতে ধরিয়ে দেওয়া যাবে না। প্লাস্টিকের ব্যবহার অনেক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এটাকেও হঠাৎ করে নিষিদ্ধ করা যাবে না। তাহলে বিকল্প কি! এটি নিয়ে কাজ করতে হবে। বর্জ্য ডিসপোসাল করার জন্য একটি সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা তৈরি করতে হবে।’ 

অনলাইন ডেস্ক

০৮ অক্টোবর, ২০২২,  11:59 PM

news image

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম  বলেছেন, বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হলে দেশের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে।
আজ রাজধানীর একটি হোটেলে এফবিসিসিআই-এর উদ্যোগে আয়োজিত ‘টেকসই প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য নীতিমালা সক্রিয়করণ’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা জানান।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন বন ও পরিবেশ মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।
এছাড়াও এতে এফবিসিসিআই-এর সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, ইউনিলিভার বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জাভেদ আখতার, বাংলাদেশ প্লাস্টিক গুডস এন্ড ম্যানুফেকসার্স এক্সপোর্টার এসোসিয়েশনের সভাপতি শামীম আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
তাজুল ইসলাম বলেন, মানুষের আয় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোগ বেড়েছে। এতে আগের চেয়ে বেশি পরিমাণে ময়লা-আবর্জনা উৎপন্ন হচ্ছে। আর এসব বর্জ্য শুধু শহরে নয়, বরং গ্রাম-গঞ্জেও উৎপন্ন হচ্ছে। আগের চেয়ে বেশি মাত্রায় বর্জ্য  উৎপন্ন হওয়ায় সে বর্জ্যকে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মধ্যে নিয়ে আসা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি বলেন, দেশে উৎপন্ন সকল ধরণের বর্জ্য পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ঢাকাসহ কয়েকটি সিটি কর্পোরেশনে কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আশা করছি খুব শিগগিরই বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। আর এই প্রক্রিয়া শুরু হলে দেশে বর্জ্য সমস্যা অনেকটাই সমাধান করা সম্ভব হবে।
মন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। এর জন্য বিভিন্ন মডেল আছে। উন্নত দেশের মডেল অনুসরণ করে আমাদের দেশেও অনুরূপভাবে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পরিবেশ রক্ষা এবং মানুষের স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনায় রেখে আমাদের দেশের জন্য কার্যকর সেই মডেল বাস্তবায়নে কাজ করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিটি পণ্যের জন্য আলাদাভাবে পলিথিন বা অন্য কোনো ব্যাগ দেওয়া হয়, যার জন্য গৃহস্থালি বর্জ্য বেশি উৎপন্ন হচ্ছে। পলিথিন চাইলেই একদিনে বন্ধ করা যাবে না। আবার পাটের ব্যাগ মানুষের হাতে ধরিয়ে দেওয়া যাবে না। প্লাস্টিকের ব্যবহার অনেক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এটাকেও হঠাৎ করে নিষিদ্ধ করা যাবে না। তাহলে বিকল্প কি! এটি নিয়ে কাজ করতে হবে। বর্জ্য ডিসপোসাল করার জন্য একটি সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা তৈরি করতে হবে।’