গণতন্ত্র চায় এমন কেউ এখন নিরাপদ নয়: ফখরুল
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৩ আগস্ট, ২০২২, 11:05 PM
গণতন্ত্র চায় এমন কেউ এখন নিরাপদ নয়: ফখরুল
গণতন্ত্র চায় এমন কোনো মানুষ এ দেশে এখন নিরাপদ নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মঙ্গলবার (২৩ আগস্ট) খালেদা জিয়ার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে ‘আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে ৯ বছরে গুম, খুনের শিকার’ নেতাকর্মীদের মধ্যে ১৪টি পরিবারকে এককালীন শিক্ষাবৃত্তি ও আর্থিক অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জাতীয়তাবাদী হেল্প সেল এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।ফেনী, ভোলা-চট্টগ্রাম ও নেত্রকোনা জেলার ক্ষতিগ্রস্ত নেতাকর্মীদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মির্জা ফখরুল বলেন, চলমান কর্মসূচির অংশ হিসেবে সোমবার (২২ আগস্ট) থেকে গ্রাম পর্যায়ে বিএনপির আন্দোলন শুরু হয়েছে, সেই আন্দোলনে মানুষ রাস্তায় নামতে শুরু করেছে। হত্যা, গুম, নির্যাতনের পরও বিএনপিকে দমাতে ব্যর্থ হওয়ায় শেখ হাসিনার সরকারের বড় ক্ষোভের জায়গা।
তিনি বলেন, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা জেগে উঠছি, সবাইকে জেগে উঠতে হবে, নেতাকর্মীদের ত্যাগ ও অশ্রু বৃথা যেতে দেওয়া হবে না।আন্দোলনের মাধ্যমে ভয়াবহ এই দানবীয় সরকারকে হটাতে হবে। ‘দেশের উন্নয়ন নয়, জনগণের পকেট কেটে নিজেদের পকেট ভরিয়েছে সরকার’, মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই অনির্বাচিত দানবীয় সরকারকে পরাজিত করে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে দলের গুম খুন নির্যাতনের শিকার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে পুনর্বাসন করা হবে।
জাতীয়তাবাদী হেল্প সেলের সদস্য সচিব মামুন হাসানের সভাপতিত্বে, মামুন খান ও ফয়সাল আহমেদের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির ভূইয়া জুয়েল, ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ভোলার নুরে আলম ও আব্দুর রহিমের পরিবার, নিহত ছাত্রদলের নেতা নুরুল আলম নুরুর পরিবার, ফেনীর আবুল কালাম, জমশেদ আলম নেত্রকোনার মন্জুরুল হক মঞ্জু, চট্টগ্রামের ইয়ামিন আরাফাত, ফেনীর হেলাল উদ্দিন, ভোলার মো. সুমন ইসলাম, মো. লিখন খান, অমিত হাসান, মো. আল আমিন, মনির হোসেন ও সানাউল্লাহর পরিবারকে সহায়তা করা হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৩ আগস্ট, ২০২২, 11:05 PM
গণতন্ত্র চায় এমন কোনো মানুষ এ দেশে এখন নিরাপদ নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মঙ্গলবার (২৩ আগস্ট) খালেদা জিয়ার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে ‘আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে ৯ বছরে গুম, খুনের শিকার’ নেতাকর্মীদের মধ্যে ১৪টি পরিবারকে এককালীন শিক্ষাবৃত্তি ও আর্থিক অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জাতীয়তাবাদী হেল্প সেল এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।ফেনী, ভোলা-চট্টগ্রাম ও নেত্রকোনা জেলার ক্ষতিগ্রস্ত নেতাকর্মীদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মির্জা ফখরুল বলেন, চলমান কর্মসূচির অংশ হিসেবে সোমবার (২২ আগস্ট) থেকে গ্রাম পর্যায়ে বিএনপির আন্দোলন শুরু হয়েছে, সেই আন্দোলনে মানুষ রাস্তায় নামতে শুরু করেছে। হত্যা, গুম, নির্যাতনের পরও বিএনপিকে দমাতে ব্যর্থ হওয়ায় শেখ হাসিনার সরকারের বড় ক্ষোভের জায়গা।
তিনি বলেন, তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা জেগে উঠছি, সবাইকে জেগে উঠতে হবে, নেতাকর্মীদের ত্যাগ ও অশ্রু বৃথা যেতে দেওয়া হবে না।আন্দোলনের মাধ্যমে ভয়াবহ এই দানবীয় সরকারকে হটাতে হবে। ‘দেশের উন্নয়ন নয়, জনগণের পকেট কেটে নিজেদের পকেট ভরিয়েছে সরকার’, মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই অনির্বাচিত দানবীয় সরকারকে পরাজিত করে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে দলের গুম খুন নির্যাতনের শিকার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে পুনর্বাসন করা হবে।
জাতীয়তাবাদী হেল্প সেলের সদস্য সচিব মামুন হাসানের সভাপতিত্বে, মামুন খান ও ফয়সাল আহমেদের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির ভূইয়া জুয়েল, ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ভোলার নুরে আলম ও আব্দুর রহিমের পরিবার, নিহত ছাত্রদলের নেতা নুরুল আলম নুরুর পরিবার, ফেনীর আবুল কালাম, জমশেদ আলম নেত্রকোনার মন্জুরুল হক মঞ্জু, চট্টগ্রামের ইয়ামিন আরাফাত, ফেনীর হেলাল উদ্দিন, ভোলার মো. সুমন ইসলাম, মো. লিখন খান, অমিত হাসান, মো. আল আমিন, মনির হোসেন ও সানাউল্লাহর পরিবারকে সহায়তা করা হয়।