মেহেদি পরা অনেক ধৈর্যের বিষয়: পরীমনি
প্রভাতী বিনোদন ডেস্ক
১৫ এপ্রিল, ২০২২, 7:29 AM
মেহেদি পরা অনেক ধৈর্যের বিষয়: পরীমনি
বাংলা বছরের প্রথম দিনটি বাসায়ই কাটিয়েছেন চিত্রনায়িকা পরীমনি। বাসায় থাকলেও দিনটি অন্যরকমভাবে উদযাপন করেছেন। কারণ গত বৃহস্পতিবার ঘটা করে মেহেদির রঙে দু’হাত রাঙান অন্তঃসত্ত্বা এই নায়িকা। যার কিছু স্থিরচিত্র ফেসবুকে শেয়ার করেছেন।
দুটি ছবিতে দেখা যায়, পরীমনির দু’হাতে দুজন মেহেদি পরিয়ে দিচ্ছেন। আর হাস্যোজ্জ্বল ভঙ্গিতে ক্যামেরাবন্দি হয়েছেন তিনি। আরেকটি ছবিতে দেখা যায়, কেউ একজন পরীমনির হাতে মেহেদি পরিয়ে দিচ্ছেন; অন্যদিকে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পরেছেন পরীমনি। এভাবে মেহেদির রঙে নিজেকে রাঙানোর বিষয়ে পরীমনি বলেন, ‘ঘটা করে কোনো উৎসবে মেহেদি পরা এবারই প্রথম। ঘুম থেকে উঠে মনে হলো আজ দু’হাত ভরে মেহেদি পরা যায়! শুটিংয়ের তাড়া নেই। আর সাজুগুজুও করা হয় না কত দিন। আর এজন্য তো নেহা আপুকে চাই। তার সাথে আমার হ্যালো হয়েছিলো আরো চার বছর আগে জিমিকে দিয়ে। সেই থেকে মেহেদি পরবো পরবো করে এই আজ পরতে পারলাম!’ তবে মেহেদি পরার কাজটি অনেক ধৈর্যের বিষয়।
তা জানিয়ে পরীমনি বলেন, ‘মেহেদি পরা যে এত কঠিন ধৈর্যের ব্যাপার বিশ্বাস করো নেহা আপু আমি বুঝতেই পারিনি। যদি একটু বুঝতে পারতামৃ। বাবারে তোমাদের ধৈর্যের কথা চিন্তা করে নিজে একটু সান্ত্বনা পাই। তোমাদের অনেক জ¦ালিয়েছি, সরি। এত বেশি নড়াচড়া করি না কিন্তু আমি। সব দোষ তোমাদের অনাগত মাম্মাটার।’
প্রখ/ সাদ্দাম
প্রভাতী বিনোদন ডেস্ক
১৫ এপ্রিল, ২০২২, 7:29 AM
বাংলা বছরের প্রথম দিনটি বাসায়ই কাটিয়েছেন চিত্রনায়িকা পরীমনি। বাসায় থাকলেও দিনটি অন্যরকমভাবে উদযাপন করেছেন। কারণ গত বৃহস্পতিবার ঘটা করে মেহেদির রঙে দু’হাত রাঙান অন্তঃসত্ত্বা এই নায়িকা। যার কিছু স্থিরচিত্র ফেসবুকে শেয়ার করেছেন।
দুটি ছবিতে দেখা যায়, পরীমনির দু’হাতে দুজন মেহেদি পরিয়ে দিচ্ছেন। আর হাস্যোজ্জ্বল ভঙ্গিতে ক্যামেরাবন্দি হয়েছেন তিনি। আরেকটি ছবিতে দেখা যায়, কেউ একজন পরীমনির হাতে মেহেদি পরিয়ে দিচ্ছেন; অন্যদিকে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পরেছেন পরীমনি। এভাবে মেহেদির রঙে নিজেকে রাঙানোর বিষয়ে পরীমনি বলেন, ‘ঘটা করে কোনো উৎসবে মেহেদি পরা এবারই প্রথম। ঘুম থেকে উঠে মনে হলো আজ দু’হাত ভরে মেহেদি পরা যায়! শুটিংয়ের তাড়া নেই। আর সাজুগুজুও করা হয় না কত দিন। আর এজন্য তো নেহা আপুকে চাই। তার সাথে আমার হ্যালো হয়েছিলো আরো চার বছর আগে জিমিকে দিয়ে। সেই থেকে মেহেদি পরবো পরবো করে এই আজ পরতে পারলাম!’ তবে মেহেদি পরার কাজটি অনেক ধৈর্যের বিষয়।
তা জানিয়ে পরীমনি বলেন, ‘মেহেদি পরা যে এত কঠিন ধৈর্যের ব্যাপার বিশ্বাস করো নেহা আপু আমি বুঝতেই পারিনি। যদি একটু বুঝতে পারতামৃ। বাবারে তোমাদের ধৈর্যের কথা চিন্তা করে নিজে একটু সান্ত্বনা পাই। তোমাদের অনেক জ¦ালিয়েছি, সরি। এত বেশি নড়াচড়া করি না কিন্তু আমি। সব দোষ তোমাদের অনাগত মাম্মাটার।’
প্রখ/ সাদ্দাম