৫-১১ বছর বয়সী শিশুদের করোনা টিকা কার্যক্রমের উদ্বোধন

#
news image

৫-১১ বছর বয়সী শিশুদের করোনা টিকা প্রদানের মাধ্যমে কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। 
আজ বৃহষ্পতিবার দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দেশের ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিন প্রদান কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এ সময়ে  শিক্ষামন্ত্রী  ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি উপস্থিত ছিলেন। 
জাহিদ মালেক বলেন, শিশুদের এই টিকা বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। এটি খুবই নিরাপদ। যুক্তরাষ্ট্রে এই টিকা দেওয়া হচ্ছে। ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর অনুমোদন দিয়েছে। যেসব টিকা এসেছে, সেগুলো দুই মাসের ব্যবধানে দিতে হবে। ২৫ আগস্ট থেকে পুরোদমে টিকাদান শুরু হবে। ইতোমধ্যেই প্রায় ৩০ লাখ ডোজ দেশে এসে পৌঁছেছে। অচিরেই অবশিষ্ট ডোজসমূহও দেশে এসে পৌঁছাবে।
তিনি বলেন, চলমান কোভিড-১৯ মহামারী পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাংলাদেশের জনগণকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদানের লক্ষ্যে সারাদেশে ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম পরিচালনা চলমান রয়েছে। ভ্যাকসিনের বৈশ্বিক অপ্রতুলতা সত্ত্বেও সরকার বিশ্বের বহু দেশের আগে আমাদেও দেশের আপামর জনসাধারণকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদানের আওতায় আনা হয়েছে। 
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে মোট ১ কোটি ৩১ লাখ ৪৭ হাজার ৮৩৯ ডোজ ভ্যাকসিন মজুদ রয়েছে। ৭ আগস্ট পর্যন্ত দেশে মোট সংগৃহীত কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন সংখ্যা ৩১ কোটি ৯ লাখ ৩৮ হাজার ৮০০। মোট প্রদানকৃত ১ম ডোজ ১২ হাজার ৯৭ লাখ ৬০ হাজার ৩৬২ (৭৬.১৯%)। মোট প্রদানকৃত ২য় ডোজ ১২ কোটি ৭ লাখ ৩ হাজার ১২০ (৭০.৮৭%)। মোট প্রদানকৃত বুস্টার (৩য়) ডোজ ৪ কোটি ৬ লাখ ৫৯ হাজার ৯৭৮ (২৩.৮৭%)। 
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলমের সভাপতিত্বে সভায় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব ড. মুহ. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব সাইফুল ইসলাম বাদল, বাংলাদেশ নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস, বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত অখিম ট্রস্টার, ইউনিসেফের প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 
সভায় বিদেশী কুটনৈতিকরা কোভিড মোকাবিলায় বাংলাদেশের সাফল্যের ভুয়সী প্রশংসা করেন।  

নিজস্ব প্রতিবেদক

১১ আগস্ট, ২০২২,  10:10 PM

news image

৫-১১ বছর বয়সী শিশুদের করোনা টিকা প্রদানের মাধ্যমে কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। 
আজ বৃহষ্পতিবার দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দেশের ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিন প্রদান কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এ সময়ে  শিক্ষামন্ত্রী  ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি উপস্থিত ছিলেন। 
জাহিদ মালেক বলেন, শিশুদের এই টিকা বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। এটি খুবই নিরাপদ। যুক্তরাষ্ট্রে এই টিকা দেওয়া হচ্ছে। ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর অনুমোদন দিয়েছে। যেসব টিকা এসেছে, সেগুলো দুই মাসের ব্যবধানে দিতে হবে। ২৫ আগস্ট থেকে পুরোদমে টিকাদান শুরু হবে। ইতোমধ্যেই প্রায় ৩০ লাখ ডোজ দেশে এসে পৌঁছেছে। অচিরেই অবশিষ্ট ডোজসমূহও দেশে এসে পৌঁছাবে।
তিনি বলেন, চলমান কোভিড-১৯ মহামারী পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাংলাদেশের জনগণকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদানের লক্ষ্যে সারাদেশে ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম পরিচালনা চলমান রয়েছে। ভ্যাকসিনের বৈশ্বিক অপ্রতুলতা সত্ত্বেও সরকার বিশ্বের বহু দেশের আগে আমাদেও দেশের আপামর জনসাধারণকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদানের আওতায় আনা হয়েছে। 
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে মোট ১ কোটি ৩১ লাখ ৪৭ হাজার ৮৩৯ ডোজ ভ্যাকসিন মজুদ রয়েছে। ৭ আগস্ট পর্যন্ত দেশে মোট সংগৃহীত কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন সংখ্যা ৩১ কোটি ৯ লাখ ৩৮ হাজার ৮০০। মোট প্রদানকৃত ১ম ডোজ ১২ হাজার ৯৭ লাখ ৬০ হাজার ৩৬২ (৭৬.১৯%)। মোট প্রদানকৃত ২য় ডোজ ১২ কোটি ৭ লাখ ৩ হাজার ১২০ (৭০.৮৭%)। মোট প্রদানকৃত বুস্টার (৩য়) ডোজ ৪ কোটি ৬ লাখ ৫৯ হাজার ৯৭৮ (২৩.৮৭%)। 
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলমের সভাপতিত্বে সভায় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব ড. মুহ. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব সাইফুল ইসলাম বাদল, বাংলাদেশ নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস, বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত অখিম ট্রস্টার, ইউনিসেফের প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 
সভায় বিদেশী কুটনৈতিকরা কোভিড মোকাবিলায় বাংলাদেশের সাফল্যের ভুয়সী প্রশংসা করেন।