জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় পরিবহন খাতে প্রভাব পড়বে স্বাভাবিক : হাছান মাহমুদ

#
news image

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে পরিবহন খাতে প্রভাব পড়বে এটা স্বাভাবিক। ৫০ জন যাত্রীবাহী একটি বাসের ক্ষেত্রে ৭০ ভাগ অকোফেন্সি ধরলে প্রতি কিলোমিটারে মূল্য বৃদ্ধি হবে মাত্র ২৯ পয়সা।

শনিবার (৬ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক মিলনায়তনে (টিএসসি) বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আয়োজিত ‘স্পর্ধিত তারুণ্যের প্রতিচ্ছবি শেখ কামাল’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ২০২১-২২ অর্থবছরে সরকার জ্বালানি এবং বিদ্যুৎ খাতে ৫৩ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়েছেন। কিন্তু আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশে সেরকম কোনো ভর্তুকি দেননি। অথচ এসব দেশে জ্বালানি তেলের মূল্য অনেক আগে বৃদ্ধি করা হয়েছে। ভারতে ডিজেলের মূল্য বাংলাদেশি মূল্য ১১৪ টাকা বহু আগে থেকে ছিল। আর অকটেনের মূল্য ১৩৪/১৩৫ টাকা ছিল। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে এ মূল্য আগে থেকেই বেশি ছিল। আমাদের দেশে মূল্য কম হওয়ার কারণে সীমান্ত দিয়ে প্রচুর তেল পাচার হয়েছে। অথচ বাংলাদেশে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধিতে যে দাম নির্ধারণ হয়েছে তা অন্যান্য দেশে আগে থেকেই ছিল।

তিনি বলেন, দেশের পক্ষে এভাবে ভর্তুকি দেওয়া সম্ভব নয়। আমরা জানি যে এতে সাধারণ মানুষের কিছু অসুবিধা হবে। বিশ্ববাজারে তেলের মূল্য অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে এবিষয়ে আমাদের দেশের কিছু সবজান্তা বিশেষজ্ঞ লোক আজ টিভির পর্দা গরম করবেন!

নিজস্ব প্রতিবেদক

০৬ আগস্ট, ২০২২,  10:50 PM

news image

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে পরিবহন খাতে প্রভাব পড়বে এটা স্বাভাবিক। ৫০ জন যাত্রীবাহী একটি বাসের ক্ষেত্রে ৭০ ভাগ অকোফেন্সি ধরলে প্রতি কিলোমিটারে মূল্য বৃদ্ধি হবে মাত্র ২৯ পয়সা।

শনিবার (৬ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক মিলনায়তনে (টিএসসি) বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আয়োজিত ‘স্পর্ধিত তারুণ্যের প্রতিচ্ছবি শেখ কামাল’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ২০২১-২২ অর্থবছরে সরকার জ্বালানি এবং বিদ্যুৎ খাতে ৫৩ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়েছেন। কিন্তু আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশে সেরকম কোনো ভর্তুকি দেননি। অথচ এসব দেশে জ্বালানি তেলের মূল্য অনেক আগে বৃদ্ধি করা হয়েছে। ভারতে ডিজেলের মূল্য বাংলাদেশি মূল্য ১১৪ টাকা বহু আগে থেকে ছিল। আর অকটেনের মূল্য ১৩৪/১৩৫ টাকা ছিল। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে এ মূল্য আগে থেকেই বেশি ছিল। আমাদের দেশে মূল্য কম হওয়ার কারণে সীমান্ত দিয়ে প্রচুর তেল পাচার হয়েছে। অথচ বাংলাদেশে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধিতে যে দাম নির্ধারণ হয়েছে তা অন্যান্য দেশে আগে থেকেই ছিল।

তিনি বলেন, দেশের পক্ষে এভাবে ভর্তুকি দেওয়া সম্ভব নয়। আমরা জানি যে এতে সাধারণ মানুষের কিছু অসুবিধা হবে। বিশ্ববাজারে তেলের মূল্য অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে এবিষয়ে আমাদের দেশের কিছু সবজান্তা বিশেষজ্ঞ লোক আজ টিভির পর্দা গরম করবেন!