এমআরটি-৫ প্রকল্পের ব্যয় কমলো প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা 

#
news image

পুনর্মূল্যায়নের পর ১৫ শতাংশ কমানো হয়েছে এমআরটি-৫ (গাবতলী-দাশেরকান্দি) সাউদার্ন রুট প্রকল্পের ব্যয়। এর ফলে প্রায় ছয় হাজার ৮৯৮ কোটি টাকা ব্যয় কমেছে।

রবিবার (১৭ নভেম্বর) ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্রটি জানিয়েছে, অন্তর্র্বতী সরকারের পরিকল্পনা কমিশনের নির্দেশে এ পর্যালোচনা করে সংশোধিত প্রকল্পটি সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগে জমা দেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে আরও খরচ হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে।

এ বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক মো. আব্দুল ওহাব বলেন, ‘ঋণের সুদ পরিশোধের সময় কমিয়ে আনা, মূলধন ব্যয় হ্রাস এবং অতিরিক্ত ব্যয় প্রাক্কলন কমানোর মাধ্যমে খরচ সাশ্রয় করা হয়েছে।’

এর আগে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার প্রাথমিকভাবে প্রকল্পটির জন্য ৫৪ হাজার ৬১৯ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছিল। চলতি বছরের এপ্রিলে পরিকল্পনা কমিশনে এপ্রিলে প্রস্তাবটি পর্যালোচনা হলেও কোন ব্যয় কমেনি। এরপর ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্র্বতী সরকার বড় প্রকল্পগুলোর ব্যয় পুনর্মূল্যায়নের সিদ্ধান্ত নেয়। সেখানে এমআরটি-৫ প্রকল্পটির ব্যয় ৪৭ হাজার ৭২১ কোটি টাকায় সংশোধিত হয়।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগে পাঠানো ডিএমটিসিএলের চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রকল্পের প্রেক্ষাপট ও ব্যয় বিশ্লেষণ, ইউনিট রেট, বৈদেশিক ঋণের সুদ এবং সম্ভাব্যতা বিশ্লেষণের ভিত্তিতে ব্যয় কমানো হয়েছে। মোট ব্যয়ের মধ্যে ৩৯ হাজার ১৩৮ কোটি টাকা বিদেশি ঋণের আওতায় থাকবে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এবং দক্ষিণ কোরিয়া এ অর্থায়নে প্রাথমিক সম্মতি দিয়েছে।

নাগরিক নিউজ ডেস্ক

১৭ নভেম্বর, ২০২৪,  10:53 PM

news image

পুনর্মূল্যায়নের পর ১৫ শতাংশ কমানো হয়েছে এমআরটি-৫ (গাবতলী-দাশেরকান্দি) সাউদার্ন রুট প্রকল্পের ব্যয়। এর ফলে প্রায় ছয় হাজার ৮৯৮ কোটি টাকা ব্যয় কমেছে।

রবিবার (১৭ নভেম্বর) ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্রটি জানিয়েছে, অন্তর্র্বতী সরকারের পরিকল্পনা কমিশনের নির্দেশে এ পর্যালোচনা করে সংশোধিত প্রকল্পটি সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগে জমা দেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে আরও খরচ হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে।

এ বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক মো. আব্দুল ওহাব বলেন, ‘ঋণের সুদ পরিশোধের সময় কমিয়ে আনা, মূলধন ব্যয় হ্রাস এবং অতিরিক্ত ব্যয় প্রাক্কলন কমানোর মাধ্যমে খরচ সাশ্রয় করা হয়েছে।’

এর আগে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার প্রাথমিকভাবে প্রকল্পটির জন্য ৫৪ হাজার ৬১৯ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছিল। চলতি বছরের এপ্রিলে পরিকল্পনা কমিশনে এপ্রিলে প্রস্তাবটি পর্যালোচনা হলেও কোন ব্যয় কমেনি। এরপর ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্র্বতী সরকার বড় প্রকল্পগুলোর ব্যয় পুনর্মূল্যায়নের সিদ্ধান্ত নেয়। সেখানে এমআরটি-৫ প্রকল্পটির ব্যয় ৪৭ হাজার ৭২১ কোটি টাকায় সংশোধিত হয়।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগে পাঠানো ডিএমটিসিএলের চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রকল্পের প্রেক্ষাপট ও ব্যয় বিশ্লেষণ, ইউনিট রেট, বৈদেশিক ঋণের সুদ এবং সম্ভাব্যতা বিশ্লেষণের ভিত্তিতে ব্যয় কমানো হয়েছে। মোট ব্যয়ের মধ্যে ৩৯ হাজার ১৩৮ কোটি টাকা বিদেশি ঋণের আওতায় থাকবে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এবং দক্ষিণ কোরিয়া এ অর্থায়নে প্রাথমিক সম্মতি দিয়েছে।