ঢামেকে কোটা আন্দোলনে সংঘর্ষে আহত ৬ জন ভর্তি

#
news image

ঢামেকে কোটা আন্দোলনে সংঘর্ষে আহত ৬ জন ভর্তি সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনায় ছয় জন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। ভর্তি ১৩ জনের মধ্যে সাতজন চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন। এর মধ্যে একজন ছাত্রলীগ নেতা, বাকি ৫ জন আন্দোলনকারীরা। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢামেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক (প্রশাসন) ডা.নুরুল ইসলাম।

তিনি বলেন, বর্তমানে আমাদের মেডিকেলে ২০০, ১০১, ১০৩ ওয়ার্ডে ৬ জন ভর্তি রয়েছেন। আমাদের এখানে কোটা আন্দোলনে আহত মোট ১৩ জন ভর্তি হয়েছিলেন। এ আন্দোলনে আহত হয়ে আমাদের হাসপাতালে গতকাল ৩০৫ জন শিক্ষার্থী চিকিৎসা নিয়েছেন। হাসপাতালে কেউ আইসিইউতে ভর্তি আছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, না, আমাদের এখানে এখন আইসিইউতে একজনও ভর্তি নেই। উল্লেখ্য, গতকাল সোমবার দফায় দফায় ছাত্রলীগ ও কোটাবিরোধী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে হাসপাতালে ৩০৫ জন শিক্ষার্থী চিকিৎসা নিতে আসেন। ৩০৫ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৩ জনকে হাসপাতালে ভর্তি দেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে ৬ জন শিক্ষার্থী হাসপাতালে ভর্তি আছেন।

নাগরিক প্রতিবেদন

১৬ জুলাই, ২০২৪,  2:16 PM

news image

ঢামেকে কোটা আন্দোলনে সংঘর্ষে আহত ৬ জন ভর্তি সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনায় ছয় জন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। ভর্তি ১৩ জনের মধ্যে সাতজন চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন। এর মধ্যে একজন ছাত্রলীগ নেতা, বাকি ৫ জন আন্দোলনকারীরা। মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢামেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক (প্রশাসন) ডা.নুরুল ইসলাম।

তিনি বলেন, বর্তমানে আমাদের মেডিকেলে ২০০, ১০১, ১০৩ ওয়ার্ডে ৬ জন ভর্তি রয়েছেন। আমাদের এখানে কোটা আন্দোলনে আহত মোট ১৩ জন ভর্তি হয়েছিলেন। এ আন্দোলনে আহত হয়ে আমাদের হাসপাতালে গতকাল ৩০৫ জন শিক্ষার্থী চিকিৎসা নিয়েছেন। হাসপাতালে কেউ আইসিইউতে ভর্তি আছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, না, আমাদের এখানে এখন আইসিইউতে একজনও ভর্তি নেই। উল্লেখ্য, গতকাল সোমবার দফায় দফায় ছাত্রলীগ ও কোটাবিরোধী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে হাসপাতালে ৩০৫ জন শিক্ষার্থী চিকিৎসা নিতে আসেন। ৩০৫ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৩ জনকে হাসপাতালে ভর্তি দেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে ৬ জন শিক্ষার্থী হাসপাতালে ভর্তি আছেন।