শিরোনামঃ
সারাদেশে উৎসবমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপন লাল বেনারসিতে দ্যুতি ছড়ালেন সাদিয়া আয়মান ফেলানীর নামে গুলশানে সড়ক, সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে ‘ফেলানী এভিনিউ’ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সরকার সব ব্যবস্থা নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা জুড়ীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: দুটি নৌকা জব্দ  আসিফ ও মাহফুজ কোন দলে যোগ দিচ্ছেন? প্লাস্টিক সার্জারি নিয়ে কঠোর সমালোচনা করলেন কেট উইন্সলেট ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের পরই পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের রায়ের আপিল শুনানি ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ১২ ফেব্রুয়ারি, তফসিল ঘোষণা করলেন সিইসি শীতে কোনটা ব্যবহার করবেন, গ্লিসারিন নাকি জেলি?

কুষ্টিয়ায় পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষের মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৪ 

#
news image

কুষ্টিয়ায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশের দায়ের করা মামলায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে কুষ্টিয়া শহর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সহসভাপতি কুতুব উদ্দিন (৬৫), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মিরাজুল ইসলাম রিন্টু (৪৫), সদর থানা যুবদলের কর্মী সাইদুল ইসলাম (৪০) ও বিএনপির কর্মী যুবরাজ (৪৫)।  আজ শনিবার দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সোহেল রানা গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 

এর আগে ৮ জুন (শনিবার) বিকেলে সদর উপজেলার বটতৈল ইউনিয়নের কবুরহাট সর্দারপাড়া এলাকায় অনুমতি না নিয়ে কর্মসূচির আয়োজন করলে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের ঘটনায় পরদিন থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাহেব আলী বাদী হয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইন ও পূর্বপরিকল্পিতভাবে ককটেল বোমা হেফাজতে রেখে আত্মঘাতমূলক ও জীবননাশের চেষ্টার অপরাধে মামলা হয়েছে। মামলায় ৩৭ জনের নাম উল্লেখসহ ২৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। 

কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার জানান, গতকাল শুক্রবার রাত সোয়া ১০টার দিকে শহরের কোর্ট স্টেশন এলাকা থেকে কুতুব উদ্দিন, রিন্টু ও সাইদুলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আর যুবরাজকে শহরের ছয় রাস্তার মোড় এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। তবে তাঁদের মধ্যে বিএনপির নেতা রিন্টু মামলার এজাহারনামীয় আসামি। কুষ্টিয়া মডেল থানার ওসি শেখ সোহেল রানা জানান, পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় বিএনপির চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। এজাহারনামীয় আসামি বাদে বাকিদের একই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এর আগে মামলার প্রধান আসামি সাদিকুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তিনি স্থানীয় ইউপি সদস্য ও সদর উপজেলার কবুরহাট মিয়াপাড়া এলাকার মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে।

মোঃ জিয়াউর রহমান, কুষ্টিয়া

২৯ জুন, ২০২৪,  5:11 PM

news image

কুষ্টিয়ায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশের দায়ের করা মামলায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে কুষ্টিয়া শহর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সহসভাপতি কুতুব উদ্দিন (৬৫), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মিরাজুল ইসলাম রিন্টু (৪৫), সদর থানা যুবদলের কর্মী সাইদুল ইসলাম (৪০) ও বিএনপির কর্মী যুবরাজ (৪৫)।  আজ শনিবার দুপুরে গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সোহেল রানা গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 

এর আগে ৮ জুন (শনিবার) বিকেলে সদর উপজেলার বটতৈল ইউনিয়নের কবুরহাট সর্দারপাড়া এলাকায় অনুমতি না নিয়ে কর্মসূচির আয়োজন করলে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের ঘটনায় পরদিন থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাহেব আলী বাদী হয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইন ও পূর্বপরিকল্পিতভাবে ককটেল বোমা হেফাজতে রেখে আত্মঘাতমূলক ও জীবননাশের চেষ্টার অপরাধে মামলা হয়েছে। মামলায় ৩৭ জনের নাম উল্লেখসহ ২৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। 

কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার জানান, গতকাল শুক্রবার রাত সোয়া ১০টার দিকে শহরের কোর্ট স্টেশন এলাকা থেকে কুতুব উদ্দিন, রিন্টু ও সাইদুলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আর যুবরাজকে শহরের ছয় রাস্তার মোড় এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। তবে তাঁদের মধ্যে বিএনপির নেতা রিন্টু মামলার এজাহারনামীয় আসামি। কুষ্টিয়া মডেল থানার ওসি শেখ সোহেল রানা জানান, পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় বিএনপির চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। এজাহারনামীয় আসামি বাদে বাকিদের একই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এর আগে মামলার প্রধান আসামি সাদিকুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তিনি স্থানীয় ইউপি সদস্য ও সদর উপজেলার কবুরহাট মিয়াপাড়া এলাকার মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে।