শিরোনামঃ
সারাদেশে উৎসবমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপন লাল বেনারসিতে দ্যুতি ছড়ালেন সাদিয়া আয়মান ফেলানীর নামে গুলশানে সড়ক, সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে ‘ফেলানী এভিনিউ’ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সরকার সব ব্যবস্থা নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা জুড়ীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: দুটি নৌকা জব্দ  আসিফ ও মাহফুজ কোন দলে যোগ দিচ্ছেন? প্লাস্টিক সার্জারি নিয়ে কঠোর সমালোচনা করলেন কেট উইন্সলেট ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের পরই পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের রায়ের আপিল শুনানি ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ১২ ফেব্রুয়ারি, তফসিল ঘোষণা করলেন সিইসি শীতে কোনটা ব্যবহার করবেন, গ্লিসারিন নাকি জেলি?

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য অ্যাসেট ডিক্লারেশন আইন প্রয়োজন

#
news image

সরকারি চাকরিজীবীদের চাকরিতে যোগদানের আগে ও অবসরের পর সম্পদ বিবরণীতে ১০ শতাংশের বেশি পার্থক্য হলে আইনগত পদক্ষেপ নেয়ার জন্য ভারতের মতো বাংলাদেশেও ‘অ্যাসেট ডিক্লারেশন আইন’ প্রণয়ন করা প্রয়োজন বলে পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী এবাদত হোসেনের দ্বৈত বেঞ্চ গতকাল এ আহ্বান জানান।

আদালত বলেন, প্রতিবেশী দেশ ভারতে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘অ্যাসেট ডিক্লারেশন আইন’ আছে। সে আইন অনুযায়ী তাদের চাকরিতে প্রবেশের আগে ও অবসর গ্রহণের পর সম্পদের পার্থক্য ১০ শতাংশ হলে তার বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হয়। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হলে এ রকম আইন করতে হবে। এ বিষয়ে আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘‌ভারতে সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের নিয়ে অ্যাসেট ডিক্লারেশন আইন রয়েছে। এ আইনের অধীনে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা চাকরিতে যোগদানের সময়ে একটি প্রতিবেদন দেন। আবার যখন তিনি অবসরে যান তখন তার সম্পদ বিবরণী নিয়ে আরেকটি প্রতিবেদন দেন। এ দুই প্রতিবেদনে যদি দেখা যায় সম্পদ ১০ শতাংশের বেশি বেড়েছে তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া যায়।

ভারতের মতো এ ধরনের একটি আইন আমাদের দেশে হওয়া উচিত। আমরা যারা জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আছি এবং সমাজে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা এবং সংসদ সদস্য রয়েছেন তাদের আদালত এ ধরনের আইন তৈরির অনুরোধ জানিয়েছেন।’

নাগরিক প্রতিবেদন

২৪ এপ্রিল, ২০২৪,  5:01 PM

news image

সরকারি চাকরিজীবীদের চাকরিতে যোগদানের আগে ও অবসরের পর সম্পদ বিবরণীতে ১০ শতাংশের বেশি পার্থক্য হলে আইনগত পদক্ষেপ নেয়ার জন্য ভারতের মতো বাংলাদেশেও ‘অ্যাসেট ডিক্লারেশন আইন’ প্রণয়ন করা প্রয়োজন বলে পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী এবাদত হোসেনের দ্বৈত বেঞ্চ গতকাল এ আহ্বান জানান।

আদালত বলেন, প্রতিবেশী দেশ ভারতে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘অ্যাসেট ডিক্লারেশন আইন’ আছে। সে আইন অনুযায়ী তাদের চাকরিতে প্রবেশের আগে ও অবসর গ্রহণের পর সম্পদের পার্থক্য ১০ শতাংশ হলে তার বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হয়। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হলে এ রকম আইন করতে হবে। এ বিষয়ে আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘‌ভারতে সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের নিয়ে অ্যাসেট ডিক্লারেশন আইন রয়েছে। এ আইনের অধীনে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা চাকরিতে যোগদানের সময়ে একটি প্রতিবেদন দেন। আবার যখন তিনি অবসরে যান তখন তার সম্পদ বিবরণী নিয়ে আরেকটি প্রতিবেদন দেন। এ দুই প্রতিবেদনে যদি দেখা যায় সম্পদ ১০ শতাংশের বেশি বেড়েছে তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া যায়।

ভারতের মতো এ ধরনের একটি আইন আমাদের দেশে হওয়া উচিত। আমরা যারা জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আছি এবং সমাজে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা এবং সংসদ সদস্য রয়েছেন তাদের আদালত এ ধরনের আইন তৈরির অনুরোধ জানিয়েছেন।’