‘পদ্মা সেতুতে গাড়ি চালিয়ে বাড়ি যাবো, আমি ভীষণ রোমাঞ্চিত’
প্রভাতী খবর ডেস্ক
২৩ জুন, ২০২২, 12:39 AM
‘পদ্মা সেতুতে গাড়ি চালিয়ে বাড়ি যাবো, আমি ভীষণ রোমাঞ্চিত’
পদ্মা সেতু এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। এক সময়ের স্বপ্নের সেতু এখন দৃষ্টিসীমায় দিগন্তজুড়ে দাঁড়িয়ে। আগামী ২৫ জুন ৬.১৫ কিলোমিটারের এই সেতুর উদ্বোধন হবে। তাতে যোগাযোগ ব্যবস্থা হবে আরও উন্নত, আরও সহজ। বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের অন্তর্গত একটি জেলা কুষ্টিয়া। সেখান থেকে উঠে এসে বাংলাদেশের ক্রিকেটের ধ্রুবতারা হয়েছেন হাবিবুল বাশার সুমন। নেতৃত্ব দিয়েছেন বাংলাদেশ দলকে। হয়েছেন পোস্টারবয়। সেই হাবিবুল বাশারের কাছে পদ্মা সেতু অনেক আরাধ্য, গভীর অনুভূতির এবং অনেক সমস্যা সমাধানের।
এই সেতু নিয়ে নিজের আবেগ লুকাতে পারেননি বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক। বুধবার গণমাধ্যমে সুমন বলেছেন, ‘আমার তো ইচ্ছে ছিল প্রথম দিনই ড্রাইভ করার। আমরা যারা ওই অঞ্চলের বাসিন্দা তাদের জন্য অনেক অনেক বড় পাওয়া। অবশ্যই অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।’
তিনি আরও বললেন, ‘এটা আমাদের যাতায়াতে অনেক দূরত্ব কমিয়ে আনবে, যারা আমাদের দেশের বাড়িতে যাবো বলেন, কারণ আমরা যারা সব সময় দেশের বাড়িতে যাই, ভ্রমণ করি তাদের জন্য বিশাল পাওয়া। আগে ৮-৯-১০ ঘণ্টা সময় লাগতো। দেখা যায় ফেরির জন্য বসে আছি। কখন পার হবো তা নিয়ে থাকে দুশ্চিন্তা। এখন অন্তত ৫-৬ ঘণ্টা কম লাগবে আমার দেশের বাড়ি যেতে।’
গাড়ি চালিয়ে পদ্মা সেতু পার হতে তর সইছে না হাবিবুলের, ‘খুবই এক্সসাইটেড কবে থেকে (যানবাহন) চলাচল শুরু হবে। আশা করি এখন না পারলেও শিগগিরই যাবো। এমনি দেখতে গিয়েছি পদ্মা সেতু। কিন্তু পদ্মা সেতুতে গাড়ি চালিয়ে যাবো এজন্য আমি ভীষণ রোমাঞ্চিত।’
প্রভাতী খবর ডেস্ক
২৩ জুন, ২০২২, 12:39 AM
পদ্মা সেতু এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। এক সময়ের স্বপ্নের সেতু এখন দৃষ্টিসীমায় দিগন্তজুড়ে দাঁড়িয়ে। আগামী ২৫ জুন ৬.১৫ কিলোমিটারের এই সেতুর উদ্বোধন হবে। তাতে যোগাযোগ ব্যবস্থা হবে আরও উন্নত, আরও সহজ। বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের অন্তর্গত একটি জেলা কুষ্টিয়া। সেখান থেকে উঠে এসে বাংলাদেশের ক্রিকেটের ধ্রুবতারা হয়েছেন হাবিবুল বাশার সুমন। নেতৃত্ব দিয়েছেন বাংলাদেশ দলকে। হয়েছেন পোস্টারবয়। সেই হাবিবুল বাশারের কাছে পদ্মা সেতু অনেক আরাধ্য, গভীর অনুভূতির এবং অনেক সমস্যা সমাধানের।
এই সেতু নিয়ে নিজের আবেগ লুকাতে পারেননি বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক। বুধবার গণমাধ্যমে সুমন বলেছেন, ‘আমার তো ইচ্ছে ছিল প্রথম দিনই ড্রাইভ করার। আমরা যারা ওই অঞ্চলের বাসিন্দা তাদের জন্য অনেক অনেক বড় পাওয়া। অবশ্যই অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।’
তিনি আরও বললেন, ‘এটা আমাদের যাতায়াতে অনেক দূরত্ব কমিয়ে আনবে, যারা আমাদের দেশের বাড়িতে যাবো বলেন, কারণ আমরা যারা সব সময় দেশের বাড়িতে যাই, ভ্রমণ করি তাদের জন্য বিশাল পাওয়া। আগে ৮-৯-১০ ঘণ্টা সময় লাগতো। দেখা যায় ফেরির জন্য বসে আছি। কখন পার হবো তা নিয়ে থাকে দুশ্চিন্তা। এখন অন্তত ৫-৬ ঘণ্টা কম লাগবে আমার দেশের বাড়ি যেতে।’
গাড়ি চালিয়ে পদ্মা সেতু পার হতে তর সইছে না হাবিবুলের, ‘খুবই এক্সসাইটেড কবে থেকে (যানবাহন) চলাচল শুরু হবে। আশা করি এখন না পারলেও শিগগিরই যাবো। এমনি দেখতে গিয়েছি পদ্মা সেতু। কিন্তু পদ্মা সেতুতে গাড়ি চালিয়ে যাবো এজন্য আমি ভীষণ রোমাঞ্চিত।’