শিরোনামঃ
সারাদেশে উৎসবমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপন লাল বেনারসিতে দ্যুতি ছড়ালেন সাদিয়া আয়মান ফেলানীর নামে গুলশানে সড়ক, সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে ‘ফেলানী এভিনিউ’ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সরকার সব ব্যবস্থা নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা জুড়ীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: দুটি নৌকা জব্দ  আসিফ ও মাহফুজ কোন দলে যোগ দিচ্ছেন? প্লাস্টিক সার্জারি নিয়ে কঠোর সমালোচনা করলেন কেট উইন্সলেট ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের পরই পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের রায়ের আপিল শুনানি ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ১২ ফেব্রুয়ারি, তফসিল ঘোষণা করলেন সিইসি শীতে কোনটা ব্যবহার করবেন, গ্লিসারিন নাকি জেলি?

বেবিচকের জমি বিমানের দখলে - আটকে আছে ভবন নির্মাণ

#
news image

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সকে ৩০ বছর মেয়াদে ৩৮,৬৫৬ বর্গফুট (০.৮৮৭৪ একর) জায়গা বরাদ্দ দেয় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। ২০১৫ সালে মেয়াদ শেষ হলেও জায়গা ছাড়েনি বিমান। এ ছাড়া বিমানের কাছে আট কোটি টাকার বেশি লিজের অর্থ বকেয়া রয়েছে। পাওনা পরিশোধে বিমানকে চার দফায় চিঠি দিয়েও সাড়া পায়নি বেবিচক। এদিকে, লিজের জায়গা ফেরত না পাওয়ায় আটকে আছে বেবিচকের কার্যাদেশ হওয়া একটি ভবনের নির্মাণকাজ। লিজের জায়গা নিয়ে বিরোধ অবসানে গত ৫ মার্চ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও এমডি শফিউল আজিমকে ফের চিঠি দিয়েছে বেবিবক। সংস্থার পরিচালক (সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা) ইসরাত জাহান পান্না ওই চিঠিতে সই করেছেন।

চিঠিতে বলা হয়েছে, সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসেবে শাহজালাল বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনাল প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। এই প্রকল্পে বেবিচকের একটি গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর সেন্ট্রাল ইঞ্জিনিয়ারিং মেইন্টেন্যান্স অ্যান্ড স্টোর ইউনিট (সেমসু) রয়েছে। বেবিচকের পুরাতন সদর দপ্তরের পিছনে বিমানকে ইজারা দেওয়া জায়গায় ইতোমধ্যে দরপত্র প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে সেমসু অফিস ও স্টোর ভবন নির্মাণের জন্য ঠিকাদারকে কার্যাদেশ প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু সেখানে বিমানের নির্মিত ১টি পাকা ভবন, ৩টি টিনশেড আনসার ব্যারাক থাকায় নতুন ভবনের নির্মানকাজ শুরু করা যাচ্ছে না।

চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, এর আগে আরও ৪টি চিঠি দেওয়া হলেও স্থানটি খালি করে বেবিচককে হস্তান্তর করতে বিমান কোনো কার্যক্রম গ্রহণ করেনি। বকেয়া আট কোটি একুশ লাখ চুয়াল্লিশ হাজার টাকাও পরিশোধ করেনি। বকেয়া টাকা পরিশোধ করে জরুরি ভিত্তিতে ওই স্থানের স্থাপনা অপসারণ করে খালি জায়গা হস্তান্তর করতে বিমানকে নির্দেশক্রমে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

নাগরিক প্রতিবেদন

১৮ মার্চ, ২০২৪,  1:20 PM

news image

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সকে ৩০ বছর মেয়াদে ৩৮,৬৫৬ বর্গফুট (০.৮৮৭৪ একর) জায়গা বরাদ্দ দেয় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। ২০১৫ সালে মেয়াদ শেষ হলেও জায়গা ছাড়েনি বিমান। এ ছাড়া বিমানের কাছে আট কোটি টাকার বেশি লিজের অর্থ বকেয়া রয়েছে। পাওনা পরিশোধে বিমানকে চার দফায় চিঠি দিয়েও সাড়া পায়নি বেবিচক। এদিকে, লিজের জায়গা ফেরত না পাওয়ায় আটকে আছে বেবিচকের কার্যাদেশ হওয়া একটি ভবনের নির্মাণকাজ। লিজের জায়গা নিয়ে বিরোধ অবসানে গত ৫ মার্চ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও এমডি শফিউল আজিমকে ফের চিঠি দিয়েছে বেবিবক। সংস্থার পরিচালক (সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা) ইসরাত জাহান পান্না ওই চিঠিতে সই করেছেন।

চিঠিতে বলা হয়েছে, সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসেবে শাহজালাল বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনাল প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। এই প্রকল্পে বেবিচকের একটি গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর সেন্ট্রাল ইঞ্জিনিয়ারিং মেইন্টেন্যান্স অ্যান্ড স্টোর ইউনিট (সেমসু) রয়েছে। বেবিচকের পুরাতন সদর দপ্তরের পিছনে বিমানকে ইজারা দেওয়া জায়গায় ইতোমধ্যে দরপত্র প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে সেমসু অফিস ও স্টোর ভবন নির্মাণের জন্য ঠিকাদারকে কার্যাদেশ প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু সেখানে বিমানের নির্মিত ১টি পাকা ভবন, ৩টি টিনশেড আনসার ব্যারাক থাকায় নতুন ভবনের নির্মানকাজ শুরু করা যাচ্ছে না।

চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, এর আগে আরও ৪টি চিঠি দেওয়া হলেও স্থানটি খালি করে বেবিচককে হস্তান্তর করতে বিমান কোনো কার্যক্রম গ্রহণ করেনি। বকেয়া আট কোটি একুশ লাখ চুয়াল্লিশ হাজার টাকাও পরিশোধ করেনি। বকেয়া টাকা পরিশোধ করে জরুরি ভিত্তিতে ওই স্থানের স্থাপনা অপসারণ করে খালি জায়গা হস্তান্তর করতে বিমানকে নির্দেশক্রমে অনুরোধ জানানো হয়েছে।