তরমুজের সাথে শত্রুতা, লক্ষাধিক টাকার ক্ষতিতে চাষি

এস কে রঞ্জন, কলাপাড়া, পটুয়াখালী
১৬ মার্চ, ২০২৪, 7:59 PM

তরমুজের সাথে শত্রুতা, লক্ষাধিক টাকার ক্ষতিতে চাষি
এ কেমন শত্রুতা! রাতের আধারে দুর্বৃত্তরা এক চাষীর ক্ষেতের তরমুজ নষ্ট করে ফেলেছে। এ ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার মধ্যরাতে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ধুলাসার ইউনিয়নের গঙ্গামতির ৩৩ কানি নামক এলাকায়। কে বা কারা এ ঘটনাটি ঘটিয়েছে তা সঠিক করে বলতে পারেনি ভুক্তভোগী মামুন খাঁন। এতে তার প্রায় লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। সরেজমিনে জানা যায়, ৮ একর জমি বর্গা নিয়ে তাতে তরমুজ চাষ করেন স্থানীয় মম্বিপাড়া গ্রামের জলিল খাঁনের ছেলে ভূক্তভোগী মামুন খাঁন। ইতোমধ্যে তার প্রায় দেড় লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে। সবেমাত্র ফলন আসতে শুরু করেছে। কয়েকদিনের মধ্যেই তরমুজগুলো পরিপক্ব হলে বাজারে বিক্রি করে লাভের আশায় স্বপ্ন বুনছিলেন তিনি। কিন্তু দুর্বৃত্তদের চোখ এড়াতে পারেনি তরমুজগুলো। রাতের আধারে ক্ষেতের প্রায় দেড়শ থেকে দুইশ তরমুজ কেটে, ছিড়ে নষ্ট করেছে তারা।
তরমুজ চাষি মামুন খাঁন বলেন, "ঘটনার দিন ক্ষেত পাহারা দিয়ে রাত একটার দিকে ঘুমাইতে যাই। ভোরবেলা পাশের ক্ষেতের লোকজনরা ডেকে ঘুম ভাঙ্গায়। গিয়ে দেখি কারা যেনো ক্ষেতের তরমুজগুলো কেটে, ছিড়ে নষ্ট করেছে। তিনি কান্না জড়িত কন্ঠে আরো বলেন, আমার স্বপ্নগুলো দুই টুকরো করে ফেলে রেখেছে। আর কয়দিন পরেই তরমুজগুলো বিক্রি করতে পারতাম। এ বিচার এখন কার কাছে দিবো।” মহিপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, এবিষয়ে এখনও কোন অভিযোগ পাইনি, অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এস কে রঞ্জন, কলাপাড়া, পটুয়াখালী
১৬ মার্চ, ২০২৪, 7:59 PM

এ কেমন শত্রুতা! রাতের আধারে দুর্বৃত্তরা এক চাষীর ক্ষেতের তরমুজ নষ্ট করে ফেলেছে। এ ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার মধ্যরাতে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ধুলাসার ইউনিয়নের গঙ্গামতির ৩৩ কানি নামক এলাকায়। কে বা কারা এ ঘটনাটি ঘটিয়েছে তা সঠিক করে বলতে পারেনি ভুক্তভোগী মামুন খাঁন। এতে তার প্রায় লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। সরেজমিনে জানা যায়, ৮ একর জমি বর্গা নিয়ে তাতে তরমুজ চাষ করেন স্থানীয় মম্বিপাড়া গ্রামের জলিল খাঁনের ছেলে ভূক্তভোগী মামুন খাঁন। ইতোমধ্যে তার প্রায় দেড় লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে। সবেমাত্র ফলন আসতে শুরু করেছে। কয়েকদিনের মধ্যেই তরমুজগুলো পরিপক্ব হলে বাজারে বিক্রি করে লাভের আশায় স্বপ্ন বুনছিলেন তিনি। কিন্তু দুর্বৃত্তদের চোখ এড়াতে পারেনি তরমুজগুলো। রাতের আধারে ক্ষেতের প্রায় দেড়শ থেকে দুইশ তরমুজ কেটে, ছিড়ে নষ্ট করেছে তারা।
তরমুজ চাষি মামুন খাঁন বলেন, "ঘটনার দিন ক্ষেত পাহারা দিয়ে রাত একটার দিকে ঘুমাইতে যাই। ভোরবেলা পাশের ক্ষেতের লোকজনরা ডেকে ঘুম ভাঙ্গায়। গিয়ে দেখি কারা যেনো ক্ষেতের তরমুজগুলো কেটে, ছিড়ে নষ্ট করেছে। তিনি কান্না জড়িত কন্ঠে আরো বলেন, আমার স্বপ্নগুলো দুই টুকরো করে ফেলে রেখেছে। আর কয়দিন পরেই তরমুজগুলো বিক্রি করতে পারতাম। এ বিচার এখন কার কাছে দিবো।” মহিপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, এবিষয়ে এখনও কোন অভিযোগ পাইনি, অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।