মিয়ানমার থেকে নাফ নদীতে ভেসে এলো অপহৃত বাংলাদেশির মরদেহ
নাগরিক অনলাইন ডেস্ক
২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, 1:33 AM
মিয়ানমার থেকে নাফ নদীতে ভেসে এলো অপহৃত বাংলাদেশির মরদেহ
থেমে থেমে গুলি আর মর্টার শেলের বিকট শব্দে এখনো কেঁপে উঠছে বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তের টেকনাফ অঞ্চল। এদিকে সোমবার উখিয়ার পালংখালী সীমান্তে এক নিখোঁজ বাংলাদেশি জেলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গত পহেলা ফেব্রুয়ারি নাফ নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে সীমান্তের বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর হাতে অপহৃত হয়েছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান নামে ঐ মৎস্যজীবী।
নিহত ব্যক্তির পরিবার ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জানান, "মিয়ানমারের কোনও একটি বাহিনীর হাতেই অপহরণের পর খুন হন মোস্তাফিজুর রহমান।"
উখিয়া থানার ওসি মো. শামীম হোসেন বলেন, “নিখোঁজের ১৮ দিন পর তার মরদেহ খুঁজে পাওয়া গেছে নাফ নদীতে। লাশের গায়ে আমরা আঘাতের চিহ্ন দেখতে পেয়েছি। পোস্ট মর্টেমের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। এটা নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।"
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে নতুন করে গোলাগুলি না হওয়ায় গত কয়েকদিন ধরে উখিয়ার সীমান্ত এলাকা কিছুটা শান্ত আছে। তবে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার শাহপরীর দ্বীপ সীমান্তের ওপার থেকে আবারো মিয়ানমারের গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে বেশ জোরেশোরে।
এমন অবস্থায় নৌযান চলাচলের পাশাপাশি স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনায় নাফ নদীতে মাছ ধরা বন্ধ রেখেছে স্থানীয় প্রশাসন।
টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আদনান চৌধুরী বলেন, “সীমান্তের ওপারে গোলাগুলির কারণে মানুষের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে নদীতে মাছ ধরার ট্রলার ও জনসাধারণের চলাচল বন্ধ রেখেছি।" বিবিসি বাংলা
নাগরিক অনলাইন ডেস্ক
২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, 1:33 AM
থেমে থেমে গুলি আর মর্টার শেলের বিকট শব্দে এখনো কেঁপে উঠছে বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তের টেকনাফ অঞ্চল। এদিকে সোমবার উখিয়ার পালংখালী সীমান্তে এক নিখোঁজ বাংলাদেশি জেলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গত পহেলা ফেব্রুয়ারি নাফ নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে সীমান্তের বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর হাতে অপহৃত হয়েছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান নামে ঐ মৎস্যজীবী।
নিহত ব্যক্তির পরিবার ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জানান, "মিয়ানমারের কোনও একটি বাহিনীর হাতেই অপহরণের পর খুন হন মোস্তাফিজুর রহমান।"
উখিয়া থানার ওসি মো. শামীম হোসেন বলেন, “নিখোঁজের ১৮ দিন পর তার মরদেহ খুঁজে পাওয়া গেছে নাফ নদীতে। লাশের গায়ে আমরা আঘাতের চিহ্ন দেখতে পেয়েছি। পোস্ট মর্টেমের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। এটা নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।"
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে নতুন করে গোলাগুলি না হওয়ায় গত কয়েকদিন ধরে উখিয়ার সীমান্ত এলাকা কিছুটা শান্ত আছে। তবে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার শাহপরীর দ্বীপ সীমান্তের ওপার থেকে আবারো মিয়ানমারের গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে বেশ জোরেশোরে।
এমন অবস্থায় নৌযান চলাচলের পাশাপাশি স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনায় নাফ নদীতে মাছ ধরা বন্ধ রেখেছে স্থানীয় প্রশাসন।
টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আদনান চৌধুরী বলেন, “সীমান্তের ওপারে গোলাগুলির কারণে মানুষের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে নদীতে মাছ ধরার ট্রলার ও জনসাধারণের চলাচল বন্ধ রেখেছি।" বিবিসি বাংলা