শিরোনামঃ
সারাদেশে উৎসবমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপন লাল বেনারসিতে দ্যুতি ছড়ালেন সাদিয়া আয়মান ফেলানীর নামে গুলশানে সড়ক, সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে ‘ফেলানী এভিনিউ’ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সরকার সব ব্যবস্থা নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা জুড়ীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: দুটি নৌকা জব্দ  আসিফ ও মাহফুজ কোন দলে যোগ দিচ্ছেন? প্লাস্টিক সার্জারি নিয়ে কঠোর সমালোচনা করলেন কেট উইন্সলেট ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের পরই পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের রায়ের আপিল শুনানি ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ১২ ফেব্রুয়ারি, তফসিল ঘোষণা করলেন সিইসি শীতে কোনটা ব্যবহার করবেন, গ্লিসারিন নাকি জেলি?

 পাঠ্যবইয়ে ভুল মার্চের মধ্যে সংশোধন: এনসিটিবি

#
news image

এ বছরও পাঠ্যবইয়ে ভুলের ছড়াছড়ি। দ্রুত এসব সংশোধনী দেওয়ার দাবি অভিভাবকদের। এনসিটিবি বলছে, মার্চের মধ্যেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বছর মাধ্যমিক পর্যায়ে ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত নতুন শিক্ষাক্রম চলছে। নতুন বইয়ে এবারও অনেক ভুল বানান ও বাক্য এবং অসংগতি ধরা পড়েছে। এমনকি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গত বছরের সুপারিশও মানা হয়নি।

শিক্ষক ও অভিভাবকরা মনে করেন, ‘বানানে যে ভুল ত্রুটি আছে এগুলো ভবিষ্যতের শিক্ষার্থীদের ওপর অনেক প্রভাব ফেলতে পারে।’ভুল দ্রুত সংশোধন না হলে সংকটে পড়বে শিক্ষার্থীরা।

রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী বলেন, ‘বাচ্চাদের কাছে যেন সংশোধনী আকারে বইটা আসে। কারণ একবার যদি ভুল বই পড়ে, তাহলে ভুল ম্যাসেজ চলে যায়। সেটাকে আবার সংশোধন করা অনেক কষ্ট। এজন্য যত দ্রুত সম্ভব এটা যেন শিক্ষার্থীদের কাছে পৌছানো হয়।’ 

শিক্ষা গবেষকরা বলছেন, একই লেখককে দিয়ে একাধিক বই লেখানোয় এবং তাড়াহুড়া করায় ভুল বেশি হচ্ছে। এছাড়া, ভুলের দায়ে কারো শাস্তি না হওয়ায় সমস্যা বাড়ছে। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইইআর বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মজিবুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের মনোজগতে বা তাদের পরিবারের ওপর যে ইমপ্যাক্টটা পড়ছে সেটা আমরা আসলে কতটা সিরিয়াসলি নিচ্ছি। কারণ যদি আমরা নিতাম তাহলে এই ভুলের সংশোধন কিন্তু আমরা আগেই করে ফেলতাম। আমি মনে করি যা হয়েছে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংশোধন করে পাঠিয়ে দেওয়া উচিত।’ 

এনসিটিবি বলছে, ভুল খুঁজে বের করতে দুইটি কমিটি করা হয়েছে। পর্যবেক্ষণ পেলেই সংশোধন করা হবে। এতে সময় লাগবে সর্বোচ্চ মার্চ পর্যন্ত।  

এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফরহাদুল ইসলাম বলেন, ‘এগুলো পর্যালোচনা করে সবগুলো বিষয় নিয়ে আমরা মার্চের শেষে বসব। কর্মশালা করে এগুলো সমস্ত যদি সংশোধনের প্রয়োজন হয় তাহলে সংশোধন করে তা দ্রুততার সঙ্গে আমরা পৌঁছে দেব।’

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪,  2:49 AM

news image

এ বছরও পাঠ্যবইয়ে ভুলের ছড়াছড়ি। দ্রুত এসব সংশোধনী দেওয়ার দাবি অভিভাবকদের। এনসিটিবি বলছে, মার্চের মধ্যেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বছর মাধ্যমিক পর্যায়ে ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত নতুন শিক্ষাক্রম চলছে। নতুন বইয়ে এবারও অনেক ভুল বানান ও বাক্য এবং অসংগতি ধরা পড়েছে। এমনকি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গত বছরের সুপারিশও মানা হয়নি।

শিক্ষক ও অভিভাবকরা মনে করেন, ‘বানানে যে ভুল ত্রুটি আছে এগুলো ভবিষ্যতের শিক্ষার্থীদের ওপর অনেক প্রভাব ফেলতে পারে।’ভুল দ্রুত সংশোধন না হলে সংকটে পড়বে শিক্ষার্থীরা।

রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী বলেন, ‘বাচ্চাদের কাছে যেন সংশোধনী আকারে বইটা আসে। কারণ একবার যদি ভুল বই পড়ে, তাহলে ভুল ম্যাসেজ চলে যায়। সেটাকে আবার সংশোধন করা অনেক কষ্ট। এজন্য যত দ্রুত সম্ভব এটা যেন শিক্ষার্থীদের কাছে পৌছানো হয়।’ 

শিক্ষা গবেষকরা বলছেন, একই লেখককে দিয়ে একাধিক বই লেখানোয় এবং তাড়াহুড়া করায় ভুল বেশি হচ্ছে। এছাড়া, ভুলের দায়ে কারো শাস্তি না হওয়ায় সমস্যা বাড়ছে। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইইআর বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মজিবুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের মনোজগতে বা তাদের পরিবারের ওপর যে ইমপ্যাক্টটা পড়ছে সেটা আমরা আসলে কতটা সিরিয়াসলি নিচ্ছি। কারণ যদি আমরা নিতাম তাহলে এই ভুলের সংশোধন কিন্তু আমরা আগেই করে ফেলতাম। আমি মনে করি যা হয়েছে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংশোধন করে পাঠিয়ে দেওয়া উচিত।’ 

এনসিটিবি বলছে, ভুল খুঁজে বের করতে দুইটি কমিটি করা হয়েছে। পর্যবেক্ষণ পেলেই সংশোধন করা হবে। এতে সময় লাগবে সর্বোচ্চ মার্চ পর্যন্ত।  

এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফরহাদুল ইসলাম বলেন, ‘এগুলো পর্যালোচনা করে সবগুলো বিষয় নিয়ে আমরা মার্চের শেষে বসব। কর্মশালা করে এগুলো সমস্ত যদি সংশোধনের প্রয়োজন হয় তাহলে সংশোধন করে তা দ্রুততার সঙ্গে আমরা পৌঁছে দেব।’