শিরোনামঃ
সাহসী দৃশ্যে অভিনয় করবেন শ্রাবন্তী খ্যাতিমান আইনজীবী এড. তোফাজ্জল হোসেনের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত চিঠির খামে জমে থাকা অশ্রু যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা জবাব চীনের, ১০৪ শতাংশের জবাবে মার্কিন পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ শেখ হাসিনাসহ পরিবারের ১৬ কোটি টাকা জব্দের নির্দেশ এবার মায়ের ভূমিকায় দেখা যাবে দীপিকাকে বাংলাদেশকে দেয়া ট্রানজিট সুবিধা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে যা বললেন রণধীর জয়সওয়াল বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা থার্ড টেম্পল কী? ইহুদিরা কেন আল আকসার জায়গায় থার্ড টেম্পল নির্মাণ করতে চায়? যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত মিশরের সশস্ত্র বাহিনী!

আল্লাহর দরগাহ ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় অবৈধভাবে গোপনে নিয়োগ বাণিজ্যের লিখিত অভিযোগ দাখিল

#
news image

পলাশবাড়ীর আল্লাহর দরগাহ ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় অর্থের বিনিময়ে অবৈধভাবে গোপনে ৫টি পদে নিয়োগ বাণিজ্য করায় শাহারুল ইসলাম নামে এক সচেতন ব্যক্তি ২ জানুয়ারী গাইবান্ধা জেলা প্রশাসকসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। 

 অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার পবনাপুর ইউনিয়নের ফকিরহাট বাজার এলাকার আল্লাহর দরগাহ ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় সুপার, সহকারী সুপার ও তিন জন চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারীসহ ৫ জনকে টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ প্রক্রিয়ায় ৯ ডিসেম্বর শনিবার ৫ সদস্যের নিয়োগ বোর্ড বসিয়ে গোপনে অবৈধভাবে নিয়োগ দেয়। 

এব্যাপারে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি আব্দুস ছালামের নিকট জানতে চাইলে তিনি জানান, আমি লেখাপড়া জানি না, আমি একজন কৃষক মানুষ আমি এতো কিছু বুঝি না আমাকে স্বাক্ষর করতে বললে আমি স্বাক্ষর দিয়েছি। মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত সুপার কেএম তাহের খন্দকার ও তার মনোনীত মাদ্রাসার শিক্ষক মামুনসহ কয়েকজন টাকার বিনিময়ে নিয়োগ বোর্ডকে ম্যানেজ করে ২২ লক্ষ টাকার বিনিময়ে নিয়োগ সম্পন্ন করেছেন। আমি সভাপতি হিসাবে নিয়োগ বোর্ডে থাকলেও কারা এসব পদে নিয়োগ পেয়েছেন তাদের আমি দেখিনি বা তারা কারা তা বলতে পারবো না। 

এবিষয়ে ভারপ্রাপ্ত সুপার কেএম তাহের খন্দকার মুঠো ফোনে কল করলে তিনি নিয়োগের বিষয়ে বিস্তারিত সাক্ষাতে কথা বলবেন বলে ফোন কেটে দেন। মাদ্রাসার একাধিক শিক্ষক কর্মচারী ও অভিভাবক সদস্য জানান, পলাশবাড়ী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ও বোর্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদেরকে ম্যানেজ করে ভারপ্রাপ্ত সুপার কেএম তাহের খন্দকার তার মনোনীত প্রার্থীদের দিয়ে এসকল নিয়োগ সম্পন্ন করা হলেও আমরা নিয়োগ বিষয়ে কিছু জানি না। তবে বিশ্বাস্ত সূত্রে জানা যায় প্রায় অর্ধ কোটি টাকার বিনিময়ে অবৈধভাবে গোপনে ৫টি পদে নিয়োগ বাণিজ্য সম্পন্ন করা হয়। 

মাদ্রাসাটির সঠিক সময়ে শিক্ষক ও কর্মচারীরা উপস্থিত না হওয়া ও নিয়োগ বানিজ্যসহ নানা অনিয়মের বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের নিকট তদন্ত সাপেক্ষে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবী জানান সচেতন মহল।

আশরাফুজ্জামান সরকার, গাইবান্ধা

০৩ জানুয়ারি, ২০২৪,  8:59 AM

news image

পলাশবাড়ীর আল্লাহর দরগাহ ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় অর্থের বিনিময়ে অবৈধভাবে গোপনে ৫টি পদে নিয়োগ বাণিজ্য করায় শাহারুল ইসলাম নামে এক সচেতন ব্যক্তি ২ জানুয়ারী গাইবান্ধা জেলা প্রশাসকসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। 

 অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার পবনাপুর ইউনিয়নের ফকিরহাট বাজার এলাকার আল্লাহর দরগাহ ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় সুপার, সহকারী সুপার ও তিন জন চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারীসহ ৫ জনকে টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ প্রক্রিয়ায় ৯ ডিসেম্বর শনিবার ৫ সদস্যের নিয়োগ বোর্ড বসিয়ে গোপনে অবৈধভাবে নিয়োগ দেয়। 

এব্যাপারে মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি আব্দুস ছালামের নিকট জানতে চাইলে তিনি জানান, আমি লেখাপড়া জানি না, আমি একজন কৃষক মানুষ আমি এতো কিছু বুঝি না আমাকে স্বাক্ষর করতে বললে আমি স্বাক্ষর দিয়েছি। মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত সুপার কেএম তাহের খন্দকার ও তার মনোনীত মাদ্রাসার শিক্ষক মামুনসহ কয়েকজন টাকার বিনিময়ে নিয়োগ বোর্ডকে ম্যানেজ করে ২২ লক্ষ টাকার বিনিময়ে নিয়োগ সম্পন্ন করেছেন। আমি সভাপতি হিসাবে নিয়োগ বোর্ডে থাকলেও কারা এসব পদে নিয়োগ পেয়েছেন তাদের আমি দেখিনি বা তারা কারা তা বলতে পারবো না। 

এবিষয়ে ভারপ্রাপ্ত সুপার কেএম তাহের খন্দকার মুঠো ফোনে কল করলে তিনি নিয়োগের বিষয়ে বিস্তারিত সাক্ষাতে কথা বলবেন বলে ফোন কেটে দেন। মাদ্রাসার একাধিক শিক্ষক কর্মচারী ও অভিভাবক সদস্য জানান, পলাশবাড়ী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ও বোর্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদেরকে ম্যানেজ করে ভারপ্রাপ্ত সুপার কেএম তাহের খন্দকার তার মনোনীত প্রার্থীদের দিয়ে এসকল নিয়োগ সম্পন্ন করা হলেও আমরা নিয়োগ বিষয়ে কিছু জানি না। তবে বিশ্বাস্ত সূত্রে জানা যায় প্রায় অর্ধ কোটি টাকার বিনিময়ে অবৈধভাবে গোপনে ৫টি পদে নিয়োগ বাণিজ্য সম্পন্ন করা হয়। 

মাদ্রাসাটির সঠিক সময়ে শিক্ষক ও কর্মচারীরা উপস্থিত না হওয়া ও নিয়োগ বানিজ্যসহ নানা অনিয়মের বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের নিকট তদন্ত সাপেক্ষে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবী জানান সচেতন মহল।